ডিসেম্বরে আসছে ই-পাসপোর্ট
আগামী
ডিসেম্বরে দেশে ইলেক্ট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) চালু করতে যাচ্ছে
সরকার। এরই মধ্যে সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে । ১৯শে জুলাই সকাল দশটায়
জার্মানির রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ভ্যারিডোস জিএমবিএইচের সঙ্গে ই-পাসপোর্ট
সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করবে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর। চুক্তির
সবকিছু ঠিক হওয়ায় পাসপোর্ট অধিদপ্তর আমন্ত্রণপত্র ছাপতে দিয়েছে। সূত্র মতে,
ডিসেম্বর থেকেই ই-পাসপোর্ট ইস্যুর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।
এ পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ১০ বছর। শিগগিরই এই পাসপোর্টের ফি নির্ধারণ করা হবে। এর আগে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) গাইডলাইন অনুযায়ী বাংলাদেশ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও মেশিন রিডেবল ভিসা (এমআরভি) পদ্ধতি চালু করে। কিন্তু এমআরপি ব্যবস্থায় দশ আঙ্গুলের ছাপ ডাটাবেজে সংরক্ষণ না থাকায় একাধিক পাসপোর্ট করার প্রবণতা ধরা পড়ে। এর ফলে ই-পাসপোর্টের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভব করে সরকার।
এর প্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ২৪শে এপ্রিল পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্ট প্রবর্তনের নির্দেশ দেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর জার্মানি সফরের সময় ২০১৭ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি সে দেশের প্রতিষ্ঠান ভ্যারিডোস জিএমবিএইচ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ই-পাসপোর্ট চালুর বিষয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পাসপোর্ট অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে ই-পাসপোর্ট চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। নাগরিকদের হাতে এই পাসপোর্ট তুলে দিতে প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এক সপ্তাহ আগে একনেক সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়া হয়।
প্রকল্পটি এ বছরই বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা ধরে ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন পাসপোর্ট ইস্যু, পাসপোর্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি পাসপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাংলাদেশি নাগরিক ও আগত বিদেশি নাগরিকদের সুষ্ঠুভাবে গমনাগমন নিশ্চিত করতেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সরকার। এই পাসপোর্ট বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ওই পাসপোর্টধারীর নম্বর অনুসন্ধানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সব তথ্য পাওয়া যাবে। এর মাধ্যমে বিদেশেও বাংলাদেশের ইমেজ বাড়বে।
এ পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ১০ বছর। শিগগিরই এই পাসপোর্টের ফি নির্ধারণ করা হবে। এর আগে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) গাইডলাইন অনুযায়ী বাংলাদেশ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও মেশিন রিডেবল ভিসা (এমআরভি) পদ্ধতি চালু করে। কিন্তু এমআরপি ব্যবস্থায় দশ আঙ্গুলের ছাপ ডাটাবেজে সংরক্ষণ না থাকায় একাধিক পাসপোর্ট করার প্রবণতা ধরা পড়ে। এর ফলে ই-পাসপোর্টের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভব করে সরকার।
এর প্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের ২৪শে এপ্রিল পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্ট প্রবর্তনের নির্দেশ দেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর জার্মানি সফরের সময় ২০১৭ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি সে দেশের প্রতিষ্ঠান ভ্যারিডোস জিএমবিএইচ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ই-পাসপোর্ট চালুর বিষয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পাসপোর্ট অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে ই-পাসপোর্ট চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। নাগরিকদের হাতে এই পাসপোর্ট তুলে দিতে প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এক সপ্তাহ আগে একনেক সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়া হয়।
প্রকল্পটি এ বছরই বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা ধরে ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বশেষ উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন পাসপোর্ট ইস্যু, পাসপোর্টের নিরাপত্তা বৃদ্ধি, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি পাসপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাংলাদেশি নাগরিক ও আগত বিদেশি নাগরিকদের সুষ্ঠুভাবে গমনাগমন নিশ্চিত করতেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সরকার। এই পাসপোর্ট বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ওই পাসপোর্টধারীর নম্বর অনুসন্ধানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সব তথ্য পাওয়া যাবে। এর মাধ্যমে বিদেশেও বাংলাদেশের ইমেজ বাড়বে।
No comments