যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসায় বাংলাদেশি বিজ্ঞানী, গবেষকরাও সুযোগ পাবেন
যুক্তরাজ্যের
চালু করা নতুন ভিসা ব্যবস্থায় বিজ্ঞানী আর গবেষকদের জন্য উন্মুক্ত করা
হবে। এর আওতায় বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আর গবেষকরাও দেশটিতে আসার সুযোগ পাবেন।
যুক্তরাজ্যের গবেষণা খাতের উন্নয়নে উৎসাহ দিতে নতুন এই ভিসা চালু করা
হয়েছে। ৬ জুলাই থেকে নতুন ‘ইউকেআরআই সায়েন্স, রিচার্স অ্যান্ড
অ্যাকাডেমিয়া’ প্রকল্পের আওতায় চালু হওয়া নতুন ভিসা বিদ্যমান টায়ার-৫
(সরকার অনুমোদিত অস্থায়ী কর্মী বিনিময়) ভিসার অন্তর্ভুক্ত হবে। এর আওতায়
ইউরোপের বাইরের দেশগুলো থেকে গবেষক, বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদরা দুই বছরের জন্য
যুক্তরাজ্যে প্রবেশের অনুমতি পাবেন।
নতুন এই ভিসা চালুর ঘোষণা দিয়ে এক বিবৃতিতে যুক্তরাজ্যের অভিবাসনমন্ত্রী ক্যারোলিন নোকস বলেছেন, গবেষণা আর উদ্ভাবনে অন্যতম বিশ্ব নেতৃত্ব যুক্তরাজ্য। ভিসা ব্যবস্থার এই পরিবর্তন আন্তর্জাতিক গবেষণা কাজ পরিচালনা এবং এতে যুক্তরাজ্যকে যুক্ত করাকে সহজ করবে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি অভিবাসন ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে করে আমরা আন্তর্জাতিক শীর্ষ প্রতিভাগুলো আকর্ষণ করে তাদের জ্ঞান ও বিশেষজ্ঞতা থেকে যুক্তরাজ্যের লাভবান হওয়া নিশ্চিত করতে পারি।’
ক্যারোলিন নোকস বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি ও সমাজে তাদের অবদানকে আমি স্বীকৃতি দিতে চাই। আমি বিশ্বাস রাখি সারা বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানী ও গবেষকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত থাকবে যুক্তরাজ্য।’
যুক্তরাজ্যের নতুন চালু করা এই ভিসা পরিচালনা করবে যুক্তরাজ্যের গবেষণা আর উদ্ভাবন দফতর (ইউকেআরআই)। এই দফতরের আওতায় দেশের সাতটি গবেষণা কাউন্সিল ছাড়াও ইনোভেট ইউকে এবং রিসার্চ ইংল্যান্ড রয়েছে। ইউকেআরআই’র আওতায় থাকা ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের মতো ১২টি অনুমোদিত গবেষণা সংস্থা সরাসরি দক্ষ ব্যক্তিদের যুক্তরাজ্যে কাজের জন্য স্পন্সর করতে পারবে। এসব দক্ষ ব্যক্তিদের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ও টেকনিশিয়ানরাও থাকবেন। প্রকল্পটির তদারকি সংস্থা হিসেবে ইউকেআরআই স্পন্সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে তদারক করবে। এসব স্পন্সর প্রতিষ্ঠানগুলোর টায়ার-৫ স্পন্সর লাইসেন্সও থাকতে হবে।
ইউকেআরআই’র প্রধান নির্বাহী প্রফেসর মার্ক ওয়ালপোর্ট বলেন, ‘গবেষণা ও উদ্ভাবন সহজাতভাবেই আন্তর্জাতিক। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এটি আমাদের মানতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিভাবান ব্যক্তিদের আদান-প্রদানের মাধ্যমে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৈশ্বিক সহযোগিতা খুবই প্রয়োজনীয়। আর নতুন এই প্রকল্প আন্তর্জাতিক গবেষণা ও তাতে যুক্তরাজ্যের সংযুক্ত হওয়াকে আরও সহজ করবে।’
মূলত সরকার অনুমোদিত বিনিময় ভিসা টায়ার-৫ ব্যবহার করে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক এলাকার বাইরে থেকে বিভিন্ন পেশাজীবীরা যুক্তরাজ্যে প্রশিক্ষণ আর কর্ম অভিজ্ঞতার জন্য আসতে পারেন। এর আওতায় যুক্তরাজ্যে আসা যেকোনও ব্যক্তি দুই বছর সেখানে থাকতে পারবেন।
যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য, জ্বালানী ও শিল্প পরিসংখ্যান দফতর (বিইআইএস) ইউকেআরআই’র সঙ্গে নিয়মিত এই প্রকল্পের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে। ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর মাধ্যমে টায়ার-৫ প্রকল্পের মানদণ্ড যে অনুসরণ করা হচ্ছে তা নিশ্চিত করবে।
যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, দেশকে বহুমাত্রিক, উন্মুক্ত ও বৈশ্বিক বাণিজ্য উপযোগী জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে নতুন প্রকল্পটি সাজানো হয়েছে। বিগত কয়েক মাসের মধ্যে নিজেদের ভিসা ব্যবস্থায় আরও কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে রয়েছে, টায়ার-২ ভিসার নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে ডাক্তার ও নার্সদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে অন্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশ থেকেও সেখানে ডাক্তার ও নার্সদের প্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত জাতীয় স্বাস্থ্য সেবায় (এনএইচএস) কর্মী সংকট মেটাতে এই উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
টায়ার-১ (স্নাতক উদ্যোক্তা) ভিসার বদলে নতুন একটি স্টার্ট-আপ ভিসা চ্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে নতুন ব্যবসা করতে চাওয়া ব্যক্তিদের আবেদনের ক্ষেত্র প্রশস্ত করা হয়েছে।
নতুন এই ভিসা চালুর ঘোষণা দিয়ে এক বিবৃতিতে যুক্তরাজ্যের অভিবাসনমন্ত্রী ক্যারোলিন নোকস বলেছেন, গবেষণা আর উদ্ভাবনে অন্যতম বিশ্ব নেতৃত্ব যুক্তরাজ্য। ভিসা ব্যবস্থার এই পরিবর্তন আন্তর্জাতিক গবেষণা কাজ পরিচালনা এবং এতে যুক্তরাজ্যকে যুক্ত করাকে সহজ করবে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি অভিবাসন ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে করে আমরা আন্তর্জাতিক শীর্ষ প্রতিভাগুলো আকর্ষণ করে তাদের জ্ঞান ও বিশেষজ্ঞতা থেকে যুক্তরাজ্যের লাভবান হওয়া নিশ্চিত করতে পারি।’
ক্যারোলিন নোকস বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি ও সমাজে তাদের অবদানকে আমি স্বীকৃতি দিতে চাই। আমি বিশ্বাস রাখি সারা বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানী ও গবেষকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত থাকবে যুক্তরাজ্য।’
যুক্তরাজ্যের নতুন চালু করা এই ভিসা পরিচালনা করবে যুক্তরাজ্যের গবেষণা আর উদ্ভাবন দফতর (ইউকেআরআই)। এই দফতরের আওতায় দেশের সাতটি গবেষণা কাউন্সিল ছাড়াও ইনোভেট ইউকে এবং রিসার্চ ইংল্যান্ড রয়েছে। ইউকেআরআই’র আওতায় থাকা ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের মতো ১২টি অনুমোদিত গবেষণা সংস্থা সরাসরি দক্ষ ব্যক্তিদের যুক্তরাজ্যে কাজের জন্য স্পন্সর করতে পারবে। এসব দক্ষ ব্যক্তিদের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ও টেকনিশিয়ানরাও থাকবেন। প্রকল্পটির তদারকি সংস্থা হিসেবে ইউকেআরআই স্পন্সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে তদারক করবে। এসব স্পন্সর প্রতিষ্ঠানগুলোর টায়ার-৫ স্পন্সর লাইসেন্সও থাকতে হবে।
ইউকেআরআই’র প্রধান নির্বাহী প্রফেসর মার্ক ওয়ালপোর্ট বলেন, ‘গবেষণা ও উদ্ভাবন সহজাতভাবেই আন্তর্জাতিক। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এটি আমাদের মানতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিভাবান ব্যক্তিদের আদান-প্রদানের মাধ্যমে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৈশ্বিক সহযোগিতা খুবই প্রয়োজনীয়। আর নতুন এই প্রকল্প আন্তর্জাতিক গবেষণা ও তাতে যুক্তরাজ্যের সংযুক্ত হওয়াকে আরও সহজ করবে।’
মূলত সরকার অনুমোদিত বিনিময় ভিসা টায়ার-৫ ব্যবহার করে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক এলাকার বাইরে থেকে বিভিন্ন পেশাজীবীরা যুক্তরাজ্যে প্রশিক্ষণ আর কর্ম অভিজ্ঞতার জন্য আসতে পারেন। এর আওতায় যুক্তরাজ্যে আসা যেকোনও ব্যক্তি দুই বছর সেখানে থাকতে পারবেন।
যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য, জ্বালানী ও শিল্প পরিসংখ্যান দফতর (বিইআইএস) ইউকেআরআই’র সঙ্গে নিয়মিত এই প্রকল্পের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে। ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর মাধ্যমে টায়ার-৫ প্রকল্পের মানদণ্ড যে অনুসরণ করা হচ্ছে তা নিশ্চিত করবে।
যুক্তরাজ্য সরকার বলছে, দেশকে বহুমাত্রিক, উন্মুক্ত ও বৈশ্বিক বাণিজ্য উপযোগী জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে নতুন প্রকল্পটি সাজানো হয়েছে। বিগত কয়েক মাসের মধ্যে নিজেদের ভিসা ব্যবস্থায় আরও কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে রয়েছে, টায়ার-২ ভিসার নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে ডাক্তার ও নার্সদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে অন্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশ থেকেও সেখানে ডাক্তার ও নার্সদের প্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত জাতীয় স্বাস্থ্য সেবায় (এনএইচএস) কর্মী সংকট মেটাতে এই উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
টায়ার-১ (স্নাতক উদ্যোক্তা) ভিসার বদলে নতুন একটি স্টার্ট-আপ ভিসা চ্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে নতুন ব্যবসা করতে চাওয়া ব্যক্তিদের আবেদনের ক্ষেত্র প্রশস্ত করা হয়েছে।
No comments