২০৩০-এর মধ্যে চাঁদে কলোনি গড়বে রাশিয়া
চাঁদে উপনিবেশ স্থাপন বা কলোনি তৈরির পরিকল্পনা করছে রাশিয়া। পৃথিবীর উপগ্রহটির প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের জন্য খনিও খনন করবে রাশিয়া। চাঁদে রাশিয়া শেষ অভিযান চালিয়েছিল প্রায় ৪০ বছর আগে। এবার মস্কো চাঁদে পাঠানোর জন্য নভোযান নির্মাণ করতে প্রায় ৩৫ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্প হাতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে সেখানকার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাস।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দেশটির স্পেস প্রোগ্রাম বা মহাকাশ কার্যক্রমের প্রধানদেরকে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে চাঁদে অবতরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
এই প্রকল্পের আওতায় লুনা-২৫ নামের একটি প্রোব বা স্বয়ংক্রিয় নভোযান চাঁদের দক্ষিন গোলার্ধে পাঠানো হবে। লুনা-২৫ চাঁদের ওই প্রান্তটি চষে বেড়াবে উপনিবেশ স্থাপন ও খনি খননের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে।
চাঁদে রাশিয়ার শেষ অভিযান ছিল ১৯৭৬ সালে। তখন লুনা-২৪ চাঁদে অবতরণ করে সেখানকার মাটির নমুনা পৃথিবীতে নিয়ে আসে।
লুনা-২৫-এর পর রাশিয়া লুনা-২৬ নামের আরেকটি নভোযান চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। লুনা-২৬ চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবে এবং উপগ্রহটি সম্পর্কে নিয়মিত তথ্য পাঠাবে।
তবে রাশিয়ার অভিযানে কোনো মানুষ আপাতত চাঁদে পাঠাচ্ছে না। কলোনি তৈরি, খনি খনন ও তথ্য সংগ্রহ- সবকিছুই হবে স্বয়ংক্রিয় নভোযান ও যন্ত্রপাতির সাহায্যে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দেশটির স্পেস প্রোগ্রাম বা মহাকাশ কার্যক্রমের প্রধানদেরকে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে চাঁদে অবতরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
এই প্রকল্পের আওতায় লুনা-২৫ নামের একটি প্রোব বা স্বয়ংক্রিয় নভোযান চাঁদের দক্ষিন গোলার্ধে পাঠানো হবে। লুনা-২৫ চাঁদের ওই প্রান্তটি চষে বেড়াবে উপনিবেশ স্থাপন ও খনি খননের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে।
চাঁদে রাশিয়ার শেষ অভিযান ছিল ১৯৭৬ সালে। তখন লুনা-২৪ চাঁদে অবতরণ করে সেখানকার মাটির নমুনা পৃথিবীতে নিয়ে আসে।
লুনা-২৫-এর পর রাশিয়া লুনা-২৬ নামের আরেকটি নভোযান চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। লুনা-২৬ চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবে এবং উপগ্রহটি সম্পর্কে নিয়মিত তথ্য পাঠাবে।
তবে রাশিয়ার অভিযানে কোনো মানুষ আপাতত চাঁদে পাঠাচ্ছে না। কলোনি তৈরি, খনি খনন ও তথ্য সংগ্রহ- সবকিছুই হবে স্বয়ংক্রিয় নভোযান ও যন্ত্রপাতির সাহায্যে।
No comments