ক্লাসে বাধ্যতামূলক উপস্থিতির বিপক্ষে জাবি উপাচার্য
বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসে উপস্থিতির উপর নাম্বার দেওয়া এবং ক্লাস করতে বাধ্য করার সংস্কৃতি বাদ দেওয়া দরকার বলে মনে করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম।
সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে এক আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন উপাচার্য।
অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘একজন শিক্ষক ক্লাসে কিছুই পড়াতে পারেন না, বসে বসে গল্প করেন। তার ক্লাসে কেন শিক্ষার্থীদের বসে থাকতে হবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমরা তো বসে থাকিনি। যে শিক্ষকরা ভাল পড়ান তাদের ক্লাস করতে অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরাও চলে আসে। এটেন্ডেন্সের এই সিস্টেমটাই বাদ দেওয়া দরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা বাজে ছাত্র যে কোনো দিন একটা বই ধরে দেখেনি সেও এটেন্ডেন্সে দশে দশ পেয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার ক্লাস না করেও শিক্ষকদের সাথে সুসম্পর্ক রেখে দশ পেয়ে যাচ্ছে। এই দশ নাম্বার রেজাল্টের উপর বিরাট প্রভাব ফেলে। এই দশ নাম্বার থাকা উচিত না। প্রকৃত মেধাবীরা এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিনা তা ভেবে দেখার সময় হয়েছে।’
এ সময় গত সপ্তাহে পর্যাপ্ত ক্লাস এটেন্ডেন্স না থাকায় পরীক্ষায় অংশ নিতে না পেরে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা করার বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে।
অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘একজন শিক্ষক ক্লাসে কিছুই পড়াতে পারেন না, বসে বসে গল্প করেন। তার ক্লাসে কেন শিক্ষার্থীদের বসে থাকতে হবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমরা তো বসে থাকিনি। যে শিক্ষকরা ভাল পড়ান তাদের ক্লাস করতে অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরাও চলে আসে। এটেন্ডেন্সের এই সিস্টেমটাই বাদ দেওয়া দরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা বাজে ছাত্র যে কোনো দিন একটা বই ধরে দেখেনি সেও এটেন্ডেন্সে দশে দশ পেয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার ক্লাস না করেও শিক্ষকদের সাথে সুসম্পর্ক রেখে দশ পেয়ে যাচ্ছে। এই দশ নাম্বার রেজাল্টের উপর বিরাট প্রভাব ফেলে। এই দশ নাম্বার থাকা উচিত না। প্রকৃত মেধাবীরা এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিনা তা ভেবে দেখার সময় হয়েছে।’
এ সময় গত সপ্তাহে পর্যাপ্ত ক্লাস এটেন্ডেন্স না থাকায় পরীক্ষায় অংশ নিতে না পেরে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা করার বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে।
No comments