চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর নিয়োগ নিয়ে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ, লাগাতার আন্দোলনের হুমকি
চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর পদে নিয়োগ দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির প্রতিবাদে বন্দর ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা বলেছেন আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে অবৈধ এ নিয়োগ বাতিল না করলে চট্টগ্রামবাসী লাগাতার আন্দোলন শুরু করবে। তাই যে অনিয়মের মাধ্যমে লস্কর নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে তা বাতিলের জোরালো দাবি করেন তারা।
এদিকে,চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর নিয়োগ নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে চট্টগ্রামের রাজনীতি। ইতোমধ্যে লস্কর নিয়োগ নিয়ে স্বজনপ্রীতি অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর নিয়োগে চট্টগ্রামের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে খোদ সরকারি দলের মধ্য থেকে। বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ এ পদগুলোতে নিয়োগকৃতদের ৭৫ শতাংশই নৌ মন্ত্রীর এলাকা মাদারীপুরের বাসিন্দা।
‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’র ব্যানারে সোমবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সমাজকর্মী, পেশাজীবি নেতৃবৃন্দ এবং বন্দরের লস্কর নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেয়া প্রার্থী ও তাদের অভিভাবকরা বক্তব্য রাখেন।
কোতোয়ালী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান মনসুরের সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও সমাবেশে মহানগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, মন্ত্রী মহোদয় হয়ত মাদারীপুর জেলাকে বিভাগ আর চট্টগ্রাম বিভাগকে জেলা মনে করেছিলেন। আর এই বৈষম্যের কারণেই চট্টগ্রামের ছেলেরা নিয়োগ পরীক্ষায় স্বজনপ্রীতির কাছে হেরে গেছে যার দায় ভার নিতে হবে মন্ত্রীকেই।চট্টগ্রামের ছেলেরা জেলা কোটা অনুযায়ী যতটা চাকরির প্রাপ্য ততটা চাকরীই যেন তাদের প্রদান করা হয়। কোনো জেলার প্রতি বৈষম্য হোক তা আমরা চাই না।
এদিকে,চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর নিয়োগ নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে চট্টগ্রামের রাজনীতি। ইতোমধ্যে লস্কর নিয়োগ নিয়ে স্বজনপ্রীতি অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর নিয়োগে চট্টগ্রামের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে খোদ সরকারি দলের মধ্য থেকে। বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ এ পদগুলোতে নিয়োগকৃতদের ৭৫ শতাংশই নৌ মন্ত্রীর এলাকা মাদারীপুরের বাসিন্দা।
‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’র ব্যানারে সোমবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সমাজকর্মী, পেশাজীবি নেতৃবৃন্দ এবং বন্দরের লস্কর নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেয়া প্রার্থী ও তাদের অভিভাবকরা বক্তব্য রাখেন।
কোতোয়ালী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান মনসুরের সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও সমাবেশে মহানগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, মন্ত্রী মহোদয় হয়ত মাদারীপুর জেলাকে বিভাগ আর চট্টগ্রাম বিভাগকে জেলা মনে করেছিলেন। আর এই বৈষম্যের কারণেই চট্টগ্রামের ছেলেরা নিয়োগ পরীক্ষায় স্বজনপ্রীতির কাছে হেরে গেছে যার দায় ভার নিতে হবে মন্ত্রীকেই।চট্টগ্রামের ছেলেরা জেলা কোটা অনুযায়ী যতটা চাকরির প্রাপ্য ততটা চাকরীই যেন তাদের প্রদান করা হয়। কোনো জেলার প্রতি বৈষম্য হোক তা আমরা চাই না।
তিনি আরো বলেন,
অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-হাজী জহুর আহমদ, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক আব্দুল আহাদ, মহানগর শ্রমিক লীগের সাঃ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এটলী, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সেক্রেটারী হাজি মো: হাসান, আবদুল মান্নান, চবি ছাত্রলীগ সা: সম্পাদক ফজলে রাব্বি সুজন, মহিলা কাউন্সিলর ফেরদৌসি আকবর প্রমুখ।
আমরা চাই এই নিয়োগ প্রক্রিয়াকে বাতিল ঘোষণা করে পুনরায় নিয়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে লস্কর পদসহ সকল পদের পরীক্ষা নেয়া হোক। এবং সরকারী নিদের্শনা অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দরের সকল নিয়োগ পরীক্ষা চট্টগ্রামেই নেয়ার দাবি জানাচ্ছি।অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-হাজী জহুর আহমদ, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক আব্দুল আহাদ, মহানগর শ্রমিক লীগের সাঃ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এটলী, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সেক্রেটারী হাজি মো: হাসান, আবদুল মান্নান, চবি ছাত্রলীগ সা: সম্পাদক ফজলে রাব্বি সুজন, মহিলা কাউন্সিলর ফেরদৌসি আকবর প্রমুখ।
No comments