রোহিঙ্গা সংকটের মূল সমস্যা দরিদ্রতা: চীন
চীন মনে করে রোহিঙ্গা সংকটের মূলে রয়েছে দারিদ্র্য। তাই রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে দারিদ্র্য বিমোচনে দীর্ঘস্থায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন বলে মনে করে দেশটি। মিয়ানমারের রাজধানী নেইপিদোতে আসেম সম্মেলনে যোগ দিয়ে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেছেন। খবর রয়টার্সের।
রোববার নেইপিদোয় চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সাংবাদিকদের বলেন, বেইজিং মনে করে এই সমস্যার গ্রহণযোগ্য সমাধান বাংলাদেশ-মিয়ানমারের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমেই সম্ভব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে হবে তিন ধাপে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রথমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। যাতে রাখাইনের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে সেখানে বাস করতে পারেন। আর ঘর ছেড়েও যাতে তাদের পালাতে না হয়।
তিনি বলেন, প্রথম ধাপ অনেকটাই অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। সেখানে এখন কোনো উত্তেজনা নেই।
ওয়াং আরো বলেন, এখন দ্বিপক্ষীয় আলোচনার ওপর জোর দিতে হবে। আর শেষ ধাপে দারিদ্র্য বিমোচনে দীর্ঘস্থায়ী সমাধানে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, রাখাইনে সংঘাতের মূল কারণই হচ্ছে দরিদ্রতা।
এদিকে গেলো সপ্তাহে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন তার মিয়ানমার সফরে দেশটির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নেইপিদোকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
তবে টিলারসন ওইসময় রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য তদন্তেরও আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, এবারের এশিয়া-ইউরোপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন আসেম মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার নেইপিদোয় চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সাংবাদিকদের বলেন, বেইজিং মনে করে এই সমস্যার গ্রহণযোগ্য সমাধান বাংলাদেশ-মিয়ানমারের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমেই সম্ভব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে হবে তিন ধাপে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রথমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। যাতে রাখাইনের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে সেখানে বাস করতে পারেন। আর ঘর ছেড়েও যাতে তাদের পালাতে না হয়।
তিনি বলেন, প্রথম ধাপ অনেকটাই অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। সেখানে এখন কোনো উত্তেজনা নেই।
ওয়াং আরো বলেন, এখন দ্বিপক্ষীয় আলোচনার ওপর জোর দিতে হবে। আর শেষ ধাপে দারিদ্র্য বিমোচনে দীর্ঘস্থায়ী সমাধানে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, রাখাইনে সংঘাতের মূল কারণই হচ্ছে দরিদ্রতা।
এদিকে গেলো সপ্তাহে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন তার মিয়ানমার সফরে দেশটির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নেইপিদোকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
তবে টিলারসন ওইসময় রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য তদন্তেরও আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, এবারের এশিয়া-ইউরোপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন আসেম মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
No comments