জানমালের মতো জাতীয় সম্পদও হুমকিতে : আনু মুহাম্মদ
জাহাঙ্গীরনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেছেন, দেশের মানুষের জীবন থেকে
শুরু করে সুন্দরবন তথা জাতীয় সম্পদ কোনো কিছুই আর নিরাপদ নয়। মানুষের
জানমালের নিরাপত্তা যেমন গুরুতর হুমকির মুখে তেমনি সরকারের ভুল ও আত্মঘাতি
তৎপরতার কারণে সুন্দরবন ও দেশের প্রাণ, প্রকৃতি, জীববৈচিত্র্য, পরিবেশও
মারাত্মকভাবে বিপন্ন।
দেশব্যাপী আহুত ‘সুন্দরবন রক্ষা সংহতি’ দিবসের অংশ হিসেবে আজ বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাম মোর্চার এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
আনু মুহাম্মদ আরো বলেন, বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুন্দরবনের অদূরে রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সুন্দরবনসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের জন্য অচিরে এক ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনবে। তিনি জেদ পরিহার করে অনতিবিলম্বে এই হঠকারী ও বিপজ্জনক প্রকল্প থেকে সরে আসাতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্প আছে, কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নাই। তিনি বলেন, চাপের মুখে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুকুলে ছাড়পত্র নেয়া হয়েছে। তারা প্রকল্পের সমুদয় কাজ স্থগিত করে প্রয়োজনে স্বাধীন সমীক্ষা কমিশন গঠনের আহবান জানান। সরকারের বোধদয় না হলে গণআন্দোলন-গণসংগ্রামের পথে এই প্রকল্প বন্ধ করানো ছাড়া জনগণের সামনে আর কোনো পথ খোলা থাকবে না।
বাম মোর্চার সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে এই সংহতি সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক আকমল হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ম. ইনামুল হক, ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া, আবু সাইদ খান, অধ্যাপক তানজিমউদ্দিন খান, শিল্পী-লেখক অরূপ রাহী, অ্যডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, মফিজুর রহমান লাল্টু, গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় নেতা শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম, মোশাররফ হোসেন নান্নু, মোশরেফা মিশু, হামিদুল হক, ইয়াসিন মিয়া, বহ্নিশিখা জামালী প্রমুখ।
এদিকে মোর্চার পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, ‘সুন্দরবন রক্ষা’ সংহতি সমাবেশে খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, রাজশাহী, বগুড়া, পিরোজপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, মানিকগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের ৪৫টির বেশি জেলায় সমাবেশ, র্যালি ও মানববন্ধনের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
সংহতি সমাবেশের সভাপতি সাইফুল হক সুন্দরবন রক্ষায় ঢাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর অভিমুখে বিক্ষোভ, পদযাত্রা, দেশব্যাপী সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি সুন্দরবন রক্ষায় প্রয়োজনে ঘেরাও, অবরোধ, হরতালও দেয়া হবে বলে জানান।
দেশব্যাপী আহুত ‘সুন্দরবন রক্ষা সংহতি’ দিবসের অংশ হিসেবে আজ বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাম মোর্চার এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
আনু মুহাম্মদ আরো বলেন, বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ঐতিহ্য সুন্দরবনের অদূরে রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সুন্দরবনসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের জন্য অচিরে এক ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনবে। তিনি জেদ পরিহার করে অনতিবিলম্বে এই হঠকারী ও বিপজ্জনক প্রকল্প থেকে সরে আসাতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্প আছে, কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নাই। তিনি বলেন, চাপের মুখে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুকুলে ছাড়পত্র নেয়া হয়েছে। তারা প্রকল্পের সমুদয় কাজ স্থগিত করে প্রয়োজনে স্বাধীন সমীক্ষা কমিশন গঠনের আহবান জানান। সরকারের বোধদয় না হলে গণআন্দোলন-গণসংগ্রামের পথে এই প্রকল্প বন্ধ করানো ছাড়া জনগণের সামনে আর কোনো পথ খোলা থাকবে না।
বাম মোর্চার সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হকের সভাপতিত্বে এই সংহতি সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক আকমল হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ম. ইনামুল হক, ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া, আবু সাইদ খান, অধ্যাপক তানজিমউদ্দিন খান, শিল্পী-লেখক অরূপ রাহী, অ্যডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, মফিজুর রহমান লাল্টু, গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় নেতা শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম, মোশাররফ হোসেন নান্নু, মোশরেফা মিশু, হামিদুল হক, ইয়াসিন মিয়া, বহ্নিশিখা জামালী প্রমুখ।
এদিকে মোর্চার পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, ‘সুন্দরবন রক্ষা’ সংহতি সমাবেশে খুলনা, বরিশাল, সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, রাজশাহী, বগুড়া, পিরোজপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, মানিকগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রামসহ দেশের ৪৫টির বেশি জেলায় সমাবেশ, র্যালি ও মানববন্ধনের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
সংহতি সমাবেশের সভাপতি সাইফুল হক সুন্দরবন রক্ষায় ঢাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর অভিমুখে বিক্ষোভ, পদযাত্রা, দেশব্যাপী সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি সুন্দরবন রক্ষায় প্রয়োজনে ঘেরাও, অবরোধ, হরতালও দেয়া হবে বলে জানান।
No comments