শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবি
তৈরি
পোশাক কারখানার শ্রমিকদের বেতন ভাতা বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদ
আনু মুহাম্মদ। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ গার্মেন্ট
শ্রমিক সংহতির প্রথম প্রতিনিধি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই দাবি
জানান।
আনু মুহাম্মদ বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, মন্ত্রী-সাংসদ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বেতন ভাতা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম বেতন স্কেল নির্ধারণ করা হয়নি। ২০১৩ সালে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যে মজুরি কাঠামো করা হয়েছিল, তা তখনো অপ্রতুল ছিল। এখন তা দিয়ে কোনোভাবে কারও পক্ষে চলা সম্ভব নয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পে ৫০ লাখ শ্রমিকের মধ্যে ৪০ লাখ নারী। অথচ এই শ্রমিকদের ঘরে-বাইরে নিরাপত্তা নেই। লাখ লাখ নারী শ্রমিকের সামান্য চাহিদাও পূরণ করতে পারছে না রাষ্ট্র।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন,৫-৬ হাজার টাকা বেতন দিয়ে ঢাকা শহরে একজন শ্রমিকের বেঁচে থাকা কঠিন। তাই শ্রমিকের বেতন ভাতা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছি।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের সভাপতি শাহ আতিউল ইসলাম, নারী নেত্রী তসলিমা আখতার, জুলহাসনাইন বাবু প্রমুখ। সমাবেশে দুই শতাধিক শ্রমিক অংশ নেন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, মন্ত্রী-সাংসদ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বেতন ভাতা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম বেতন স্কেল নির্ধারণ করা হয়নি। ২০১৩ সালে গার্মেন্ট শ্রমিকদের যে মজুরি কাঠামো করা হয়েছিল, তা তখনো অপ্রতুল ছিল। এখন তা দিয়ে কোনোভাবে কারও পক্ষে চলা সম্ভব নয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পে ৫০ লাখ শ্রমিকের মধ্যে ৪০ লাখ নারী। অথচ এই শ্রমিকদের ঘরে-বাইরে নিরাপত্তা নেই। লাখ লাখ নারী শ্রমিকের সামান্য চাহিদাও পূরণ করতে পারছে না রাষ্ট্র।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন,৫-৬ হাজার টাকা বেতন দিয়ে ঢাকা শহরে একজন শ্রমিকের বেঁচে থাকা কঠিন। তাই শ্রমিকের বেতন ভাতা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছি।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের সভাপতি শাহ আতিউল ইসলাম, নারী নেত্রী তসলিমা আখতার, জুলহাসনাইন বাবু প্রমুখ। সমাবেশে দুই শতাধিক শ্রমিক অংশ নেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির প্রথম প্রতিনিধি সম্মেলনে গার্মেন্ট শ্রমিকেরা । ছবি: আসাদুজ্জামান |
No comments