সতর্ক বিএনপি by হাবিবুর রহমান খান ও নজরুল ইসলাম
পোড়
খাওয়া বিএনপি এখন বড়ই সতর্ক। সব কিছুতেই আরও কৌশলী হতে চায়। তাই আন্দোলন
কর্মসূচির বিষয়ে হুট করে কোনো সিদ্ধান্তও নেবে না। যে কারণে সিটি নির্বাচনে
ভোট জালিয়াতির মহোৎসবের অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করলেও বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০
দলীয় জোট এখন পর্যন্ত কোনো কর্মসূচি দেয়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ সাধারণ
মানুষের অনেকে ধরেই নিয়েছিলেন, ভোট কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নির্ঘাত
হরতালের মতো কর্মসূচি দেবে। কিন্তু বাস্তবে এবার সে শংকার কথা প্রতিফলিত
হয়নি। এর কারণ খুঁজতে দলটির কয়েকজন নীতিনির্ধারকের কাছে যুগান্তরের পক্ষ
থেকে প্রশ্ন করা হলে কর্মসূচি ঘোষণা না দেয়ার পেছনে তারা কৌশলী হওয়ার নানা
যুক্তি ও বাস্তব অবস্থার কথা তুলে ধরেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান যুগান্তরকে বলেন, হঠকারী কোনো সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে বিএনপি তার সাম্প্রতিক বিরাট অর্জনকে ভণ্ডুল করতে চায় না। তাই এখনই যারা কর্মসূচি চাচ্ছেন তাদের সময়মতো ও সুপরিকল্পিত কার্যকর কর্মসূচির জন্য কিছুদিন তো অপেক্ষা করতেই হবে।
স্থায়ী কমিটির অপর এক সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেন, সরকারের শত উসকানি সত্ত্বেও তাদের ফাঁদে পা দেবে না তারা। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কাছে প্রমাণ করব যে বিএনপি একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল। তাই সিটি নির্বাচনে ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে বিএনপির যে রাজনৈতিক অর্জন হয়েছে তা ধরে রাখতে ২০ দলীয় জোট ভুল করবে কেন?
এদিকে এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সিনিয়র সদস্য যুগান্তরকে বলেন, বিএনপি কারও পাতা ফাঁদে পা দেবে না। ভেবেচিন্তে সময়মতো কার্যকর কর্মসূচি দেবে। বেশিরভাগ জনগণ যখন যেভাবে কর্মসূচি প্রত্যাশা করবে সেভাবেই কর্মসূচি আসবে। তাছাড়া বাস্তবিক অর্থে সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো আন্দোলন কর্মসূচি দেয়ার প্রয়োজনও নেই। কেননা, ভোট কারচুপির রেকর্ড গড়ে সরকার এমনিতেই বেকায়দায় পড়েছে। যদিও ক্ষমতাসীন সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশল নিয়ে সিটি নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিল। সরকার ভেবেছিল, তিন সিটিতে নির্বাচন দিলে বিএনপি নির্বাচনে আসবে না। আর এলেও জয়ের স্বপ্ন পূরণ হবে না। কিন্তু এ সিটি নির্বাচন এখন সরকারের জন্য কাল হয়ে দেখা দিয়েছে। প্রশাসন যন্ত্রকে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতির উৎসবে মেতে ওঠে সরকারি দল আওয়ামী লীগ- যা নানাভাবে প্রত্যক্ষ করে দেশে-বিদেশে সবাই এখন বিস্মিত। আর এর মধ্য দিয়ে সরকারের প্রকৃত স্বরূপ প্রকাশ হয়ে পড়েছে। প্রমাণিত হয়েছে, এ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন কখনও সম্ভব নয়। এর ফলে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করা নিয়ে বিএনপির অন্যতম দাবির যৌক্তিকতা এখন আরও স্পষ্ট। এসব বিবেচনায় বিএনপির নীতিনির্ধারক মহল মনে করেন, সরকারের ব্যর্থতার এ বড় রেকর্ডের চেয়ে এ মুহূর্তে বিএনপির কাছে আর কোনো সাফল্য নেই। তাই অহেতুক হরতাল ডেকে সরকারের হাতে ‘ক্যাচ’ ধরার মতো কোনো বল তুলে দিতে চায় না বিএনপি।
একই সঙ্গে দলটির নীতিনির্ধারক মহল আরও মনে করেন, আসলে সরকার এখন নিজের নেতিবাচক অবস্থান দূর করতে বিএনপির ঘাড়ে সওয়ার হতে চাচ্ছে। এজন্য তারা মনেপ্রাণে চাইছে, ২০ দলীয় জোট দ্রুত হরতালের মতো কর্মসূচি দিক। যাতে করে হরতাল নিয়ে সমালোচনার উত্তাপ যেমন বাড়বে, তেমনি সরকারের ভোট কারচুপির আলোচনাও থিতু হয়ে আসবে। কিন্তু নানা ঘাত-প্রতিঘাতে বিএনপি এখন অনেকটা পোক্ত। তাই সরকারের এ রকম ফাঁদে পা না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। বরং তারা মনে করেন, সিটি নির্বাচনের ভয়াবহ ভোট কারচুপির আরও অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য ক্রমেই বেরিয়ে আসবে। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে জনসম্মুখে কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে। তাদের মতে, কোনো আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়াই তা হবে বিএনপির জন্য ঘরে বসে বোনাস পাওয়ার মতো অবস্থা। তাই এদিকে মনোনিবেশ না করে বিএনপি বরং এখন দল গোছানোর দিকে বেশি নজর ও সময় দেবে। কেননা, দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী হলে ভবিষ্যতে কার্যকর আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য তা হবে বড় সহায়ক। তাই চলতি মাসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশজুড়ে ব্যাপকভাবে কর্মসূচি পালনের প্রস্তুতি চলছে। এ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নেতাকর্মীরা যাতে নতুন করে উজ্জীবিত হতে পারে তেমন পরিকল্পনাই নেয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার নানা দিক চিহ্নিত করে তা সমাধানের উদ্যোগও নেয়া হয়েছে।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান যুগান্তরকে আরও বলেন, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় এটা এখন জনগণের কাছে স্পষ্ট। দীর্ঘদিন ধরে যে দাবিতে আমরা আন্দোলন করছি তার যৌক্তিকতা প্রমাণিত হয়েছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের অনেক বড় অর্জন। তিনি বলেন, সরকারের এসব ব্যর্থতার দিক তুলে ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জনগণকে আরও বেশি করে সম্পৃক্ত করার দিকেই জোর দেয়া হবে। নতুন কর্মসূচি প্রণয়নের আগে বিগত আন্দোলনের ব্যর্থতা, সফলতা, অর্জন-বিসর্জন নিয়েও অনেক বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেন, খুব শিগগির দল ও জোটের বৈঠক ডেকে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। তিনি বলেন, প্রহসনের সিটি নির্বাচনে ভোট কারচুপির চিত্র গণমাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে, যা বিশ্ববাসী দেখেছে। এর মাধ্যমে সরকারের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশ এ নির্বাচনের বিষয়ে তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কথা তুলে ধরে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, তিন সিটি নির্বাচনে দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা ও সমন্বয়হীনতার চিত্র ফুঠে ওঠেছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেসব প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে বাস্তবে তা প্রতিফলিত হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাজাহান যুগান্তরকে বলেন, দলে সাংগঠনিক দুর্বলতা তো আছেই। এটা অস্বীকার করার কিছুই নেই। তবে সামনের দিনগুলোতে তা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান যুগান্তরকে বলেন, হঠকারী কোনো সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে বিএনপি তার সাম্প্রতিক বিরাট অর্জনকে ভণ্ডুল করতে চায় না। তাই এখনই যারা কর্মসূচি চাচ্ছেন তাদের সময়মতো ও সুপরিকল্পিত কার্যকর কর্মসূচির জন্য কিছুদিন তো অপেক্ষা করতেই হবে।
স্থায়ী কমিটির অপর এক সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেন, সরকারের শত উসকানি সত্ত্বেও তাদের ফাঁদে পা দেবে না তারা। তিনি বলেন, আমরা জনগণের কাছে প্রমাণ করব যে বিএনপি একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল। তাই সিটি নির্বাচনে ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে বিএনপির যে রাজনৈতিক অর্জন হয়েছে তা ধরে রাখতে ২০ দলীয় জোট ভুল করবে কেন?
এদিকে এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সিনিয়র সদস্য যুগান্তরকে বলেন, বিএনপি কারও পাতা ফাঁদে পা দেবে না। ভেবেচিন্তে সময়মতো কার্যকর কর্মসূচি দেবে। বেশিরভাগ জনগণ যখন যেভাবে কর্মসূচি প্রত্যাশা করবে সেভাবেই কর্মসূচি আসবে। তাছাড়া বাস্তবিক অর্থে সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো আন্দোলন কর্মসূচি দেয়ার প্রয়োজনও নেই। কেননা, ভোট কারচুপির রেকর্ড গড়ে সরকার এমনিতেই বেকায়দায় পড়েছে। যদিও ক্ষমতাসীন সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশল নিয়ে সিটি নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিল। সরকার ভেবেছিল, তিন সিটিতে নির্বাচন দিলে বিএনপি নির্বাচনে আসবে না। আর এলেও জয়ের স্বপ্ন পূরণ হবে না। কিন্তু এ সিটি নির্বাচন এখন সরকারের জন্য কাল হয়ে দেখা দিয়েছে। প্রশাসন যন্ত্রকে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতির উৎসবে মেতে ওঠে সরকারি দল আওয়ামী লীগ- যা নানাভাবে প্রত্যক্ষ করে দেশে-বিদেশে সবাই এখন বিস্মিত। আর এর মধ্য দিয়ে সরকারের প্রকৃত স্বরূপ প্রকাশ হয়ে পড়েছে। প্রমাণিত হয়েছে, এ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন কখনও সম্ভব নয়। এর ফলে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করা নিয়ে বিএনপির অন্যতম দাবির যৌক্তিকতা এখন আরও স্পষ্ট। এসব বিবেচনায় বিএনপির নীতিনির্ধারক মহল মনে করেন, সরকারের ব্যর্থতার এ বড় রেকর্ডের চেয়ে এ মুহূর্তে বিএনপির কাছে আর কোনো সাফল্য নেই। তাই অহেতুক হরতাল ডেকে সরকারের হাতে ‘ক্যাচ’ ধরার মতো কোনো বল তুলে দিতে চায় না বিএনপি।
একই সঙ্গে দলটির নীতিনির্ধারক মহল আরও মনে করেন, আসলে সরকার এখন নিজের নেতিবাচক অবস্থান দূর করতে বিএনপির ঘাড়ে সওয়ার হতে চাচ্ছে। এজন্য তারা মনেপ্রাণে চাইছে, ২০ দলীয় জোট দ্রুত হরতালের মতো কর্মসূচি দিক। যাতে করে হরতাল নিয়ে সমালোচনার উত্তাপ যেমন বাড়বে, তেমনি সরকারের ভোট কারচুপির আলোচনাও থিতু হয়ে আসবে। কিন্তু নানা ঘাত-প্রতিঘাতে বিএনপি এখন অনেকটা পোক্ত। তাই সরকারের এ রকম ফাঁদে পা না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। বরং তারা মনে করেন, সিটি নির্বাচনের ভয়াবহ ভোট কারচুপির আরও অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য ক্রমেই বেরিয়ে আসবে। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে জনসম্মুখে কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে। তাদের মতে, কোনো আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়াই তা হবে বিএনপির জন্য ঘরে বসে বোনাস পাওয়ার মতো অবস্থা। তাই এদিকে মনোনিবেশ না করে বিএনপি বরং এখন দল গোছানোর দিকে বেশি নজর ও সময় দেবে। কেননা, দলের সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী হলে ভবিষ্যতে কার্যকর আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য তা হবে বড় সহায়ক। তাই চলতি মাসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশজুড়ে ব্যাপকভাবে কর্মসূচি পালনের প্রস্তুতি চলছে। এ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নেতাকর্মীরা যাতে নতুন করে উজ্জীবিত হতে পারে তেমন পরিকল্পনাই নেয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে দলের সাংগঠনিক দুর্বলতার নানা দিক চিহ্নিত করে তা সমাধানের উদ্যোগও নেয়া হয়েছে।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান যুগান্তরকে আরও বলেন, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় এটা এখন জনগণের কাছে স্পষ্ট। দীর্ঘদিন ধরে যে দাবিতে আমরা আন্দোলন করছি তার যৌক্তিকতা প্রমাণিত হয়েছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের অনেক বড় অর্জন। তিনি বলেন, সরকারের এসব ব্যর্থতার দিক তুলে ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জনগণকে আরও বেশি করে সম্পৃক্ত করার দিকেই জোর দেয়া হবে। নতুন কর্মসূচি প্রণয়নের আগে বিগত আন্দোলনের ব্যর্থতা, সফলতা, অর্জন-বিসর্জন নিয়েও অনেক বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ বলেন, খুব শিগগির দল ও জোটের বৈঠক ডেকে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। তিনি বলেন, প্রহসনের সিটি নির্বাচনে ভোট কারচুপির চিত্র গণমাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে, যা বিশ্ববাসী দেখেছে। এর মাধ্যমে সরকারের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশ এ নির্বাচনের বিষয়ে তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কথা তুলে ধরে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, তিন সিটি নির্বাচনে দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা ও সমন্বয়হীনতার চিত্র ফুঠে ওঠেছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেসব প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে বাস্তবে তা প্রতিফলিত হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাজাহান যুগান্তরকে বলেন, দলে সাংগঠনিক দুর্বলতা তো আছেই। এটা অস্বীকার করার কিছুই নেই। তবে সামনের দিনগুলোতে তা কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
No comments