স্যাটেলাইটের ছবিতে নেপালের ভূমিকম্প- ৬০০০ বর্গকিমি ভূমির উচ্চতা বেড়ে গেছে
কৃত্রিম
উপগ্রহের (স্যাটেলাইট) তোলা ছবিতে নেপালের শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর
ভূগর্ভের অবস্থা ধরা পড়েছে। ‘সেন্টিনেল-ওয়ান এ’ নামের ওই স্যাটেলাইটের
মাধ্যমে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী কাঠমান্ডুর আশপাশের ১২০ কিলোমিটার
দৈর্ঘ্য ও ৫০ কিলোমিটার (৬০০০ বর্গকিলোমিটার) প্রস্থের ভূখণ্ডের উচ্চতা
বেড়ে গেছে। এই উচ্চতা বৃদ্ধি কোনো কোনো স্থানে এক মিটার (তিন ফুট)
পর্যন্ত হয়েছে।
‘সেন্টিনেল-ওয়ান এ’ এ যুক্ত থাকা রাডার ভূপৃষ্ঠের নড়াচড়া শনাক্ত করতে পারে। এটি কক্ষপথ থেকে পৃথিবীর যেসব ছবি তুলেছে, সেগুলো পর্যালোচনা করেছেন নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের একদল গবেষক। তাঁরা নেপালের গত শনিবারের ভূমিকম্পের আগের ও পরের ছবিগুলো তুলনা করেছেন। এসব ছবির সমন্বয়ে তৈরি একটি রঙিন নকশার মাধ্যমে তাঁরা ভূপৃষ্ঠের নির্দিষ্ট স্থানচ্যুতি তুলে ধরেছেন।
যুক্তরাজ্যের নার্ক সেন্টার ফর দি অবজারভেশন অ্যান্ড মডেলিং অব আর্থকোয়েকস, ভলক্যানোজ অ্যান্ড টেকটোনিকসের (সিওএমইটি) অধ্যাপক টিম রাইট বলেন, কাঠমান্ডুর ঠিক উত্তর-পূর্বে একটি আকস্মিক স্থানচ্যুতির ফলে ভূখণ্ডটি অন্তত এক মিটার ওপরে উঠে গেছে।
কাঠমান্ডুর উত্তরে ভূত্বক কিছুটা বসে গেছে বলেও দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। আইএনএসএআরএপি নামে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার (ইএসএ) একটি গবেষণার অংশ হিসেবে ওই ডায়াগ্রাম তৈরি করা হয়েছে। শনিবারের ভূমিকম্পে ভূগর্ভের ওই স্থানে সঞ্চিত সব চাপ মুক্ত হয়নি বলেও ধারণা পাওয়া গেছে। এর ফলে সেখানে আবার ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়ে গেছে। সূত্র: বিবিসি
‘সেন্টিনেল-ওয়ান এ’ এ যুক্ত থাকা রাডার ভূপৃষ্ঠের নড়াচড়া শনাক্ত করতে পারে। এটি কক্ষপথ থেকে পৃথিবীর যেসব ছবি তুলেছে, সেগুলো পর্যালোচনা করেছেন নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের একদল গবেষক। তাঁরা নেপালের গত শনিবারের ভূমিকম্পের আগের ও পরের ছবিগুলো তুলনা করেছেন। এসব ছবির সমন্বয়ে তৈরি একটি রঙিন নকশার মাধ্যমে তাঁরা ভূপৃষ্ঠের নির্দিষ্ট স্থানচ্যুতি তুলে ধরেছেন।
যুক্তরাজ্যের নার্ক সেন্টার ফর দি অবজারভেশন অ্যান্ড মডেলিং অব আর্থকোয়েকস, ভলক্যানোজ অ্যান্ড টেকটোনিকসের (সিওএমইটি) অধ্যাপক টিম রাইট বলেন, কাঠমান্ডুর ঠিক উত্তর-পূর্বে একটি আকস্মিক স্থানচ্যুতির ফলে ভূখণ্ডটি অন্তত এক মিটার ওপরে উঠে গেছে।
কাঠমান্ডুর উত্তরে ভূত্বক কিছুটা বসে গেছে বলেও দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। আইএনএসএআরএপি নামে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার (ইএসএ) একটি গবেষণার অংশ হিসেবে ওই ডায়াগ্রাম তৈরি করা হয়েছে। শনিবারের ভূমিকম্পে ভূগর্ভের ওই স্থানে সঞ্চিত সব চাপ মুক্ত হয়নি বলেও ধারণা পাওয়া গেছে। এর ফলে সেখানে আবার ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়ে গেছে। সূত্র: বিবিসি
No comments