নেপালে মৃতের সংখ্যা ছাড়াল সাত হাজার
নেপালের
তীব্র ভূমিকম্পের পর ১ সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যা ৭,০০০ ছাড়িয়ে
গিয়েছে। এদিকে নেপালে আটকে পড়া পর্যটক, বাসিন্দাদের আত্মীয়স্বজনরা এখনও আশা
রাখলেও ধ্বংসস্তূপ থেকে আর কোনও জীবিত মানুষকে উদ্ধার করা মোটামুটিভাবে আর
সম্ভব নয় বলেই মনে করছে নেপাল সরকার। একইসঙ্গে মনে করা হচ্ছে এই
ধ্বংসস্তূপ থেকেই ছড়াতে পারে সংক্রমণ।
২দিন আগে পর্যন্ত ধ্বংসস্তুপের মধ্যে থেকে এক মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে যিনি ১২৮ ঘণ্টা আটকে ছিলেন ধ্বংসস্তুপ থেকে। এক যুবককে ৮০ ঘন্টার পর উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এমন চমৎকার আর সম্ভব নয় বলেই জানিয়ে দিয়েছে নেপাল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র লক্ষ্মীপ্রসাদ ধাকাল জানিয়েছেন, "দুর্ঘটনার পরে ১ সপ্তাহের উপর কেটে গিয়েছে। আমরা উদ্ধার ও ত্রাণ কাজে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। তবে আমার মনে হয় না ধ্বংসস্তুপের মধ্যে কোনও জীবিত ব্যক্তির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে।"
যদিও হাল ছাড়তে রাজি নন আত্মীয় পরিজনেরা। এখনও অনেকেরই বিশ্বাস তাঁদের আপনজন ইট-মাটি-পাথরের স্তূপে কোথায় আটকে রয়েছেন। তাদের অবশ্যই জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা যাবে। ভূমিকম্পের জেরে যে নির্দিষ্ট কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনও পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। এখনও এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানে উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছতেই পারেনি। এখনও অনেক জায়গা পৌছনো বাকি রয়েছে। তবু আশার আলো বুকে নিয়েই আপনজনের জীবিত ফেরার আশায় আত্মীয় পরিজনেরা।
২দিন আগে পর্যন্ত ধ্বংসস্তুপের মধ্যে থেকে এক মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে যিনি ১২৮ ঘণ্টা আটকে ছিলেন ধ্বংসস্তুপ থেকে। এক যুবককে ৮০ ঘন্টার পর উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এমন চমৎকার আর সম্ভব নয় বলেই জানিয়ে দিয়েছে নেপাল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র লক্ষ্মীপ্রসাদ ধাকাল জানিয়েছেন, "দুর্ঘটনার পরে ১ সপ্তাহের উপর কেটে গিয়েছে। আমরা উদ্ধার ও ত্রাণ কাজে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। তবে আমার মনে হয় না ধ্বংসস্তুপের মধ্যে কোনও জীবিত ব্যক্তির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে।"
যদিও হাল ছাড়তে রাজি নন আত্মীয় পরিজনেরা। এখনও অনেকেরই বিশ্বাস তাঁদের আপনজন ইট-মাটি-পাথরের স্তূপে কোথায় আটকে রয়েছেন। তাদের অবশ্যই জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা যাবে। ভূমিকম্পের জেরে যে নির্দিষ্ট কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনও পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। এখনও এমন অনেক জায়গা রয়েছে যেখানে উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছতেই পারেনি। এখনও অনেক জায়গা পৌছনো বাকি রয়েছে। তবু আশার আলো বুকে নিয়েই আপনজনের জীবিত ফেরার আশায় আত্মীয় পরিজনেরা।
No comments