চির নূতনেরে দিল ডাক পঁচিশে বৈশাখ
বরিশালে অমৃতলাল দে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশনা |
রাজশাহী ভুবনমোহন পার্কে রাজশাহী সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের অনুষ্ঠানে শিল্পীদের পরিবেশনা l ছবি: প্রথম আলো |
‘চির
নূতনেরে দিল ডাক পঁচিশে বৈশাখ’—নানা আয়োজনে গতকাল শুক্রবার রাজশাহী ও
বরিশালে উদ্যাপিত হলো বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী।
রাজশাহীতে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, নিক্বণ নৃত্যশিল্পী গোষ্ঠী, রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পৃথক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমীতে বিকেলে আলোচনা সভা ও নৃত্যনাট্যানুষ্ঠান করে জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদ। আলোচক ছিলেন রবীন্দ্র গবেষক গোলাম কবির। সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী। ধ্রুপদালোকের পরিবেশনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৃত্যনাট্য শাপমোচন মঞ্চস্থ হয়।
সন্ধ্যায় নগরের ভূবনমোহন পার্কে রাজশাহী সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে ‘কবি প্রণাম’ শিরোনামে আলোচনা ও সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক। সভাপতিত্ব করেন ভাষাসৈনিক আবুল হোসেন। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্য ও আমিনুল হককে ‘রবীন্দ্র সম্মাননা ২০১৫’ দেওয়া হয়।
রাজশাহীর আলুপট্টিস্থ বঙ্গবন্ধু চত্বরে নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একাডেমিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে সকালে কবিগুরুকে নিয়ে ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদেরই লোক’ শীর্ষক গবেষণামূলক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা হাবিবুল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য লোকবিজ্ঞানী মুহম্মদ আবদুল জলিল উপস্থাপন করেন ‘লোকসাহিত্যচর্চায় রবীন্দ্রনাথ (প্রসঙ্গ শাহজাদপুর)’ শিরোনামের প্রবন্ধ। সভাপতিত্ব করেন পি এম সফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ছিল কবিতা আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্যানুষ্ঠান।
সন্ধ্যার পর নিক্বণ নৃত্যশিল্পী গোষ্ঠী নিক্বণ মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠান ও রবীন্দ্র নৃত্যালেখ্য ‘অমৃতসদনে চল যাই’ পরিবেশন করে।
বরিশালে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, বরিশাল নাটক, প্রথম আলো বন্ধুসভা, খেয়ালী গ্রুপ থিয়েটারসহ বিভিন্ন সংগঠন দিনব্যাপী নানা আয়োজন করে।
সকাল সাতটায় নগরের অমৃতলাল দে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ প্রভাতি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু করে অনুষ্ঠানমালা। নয়টায় বসে রবীন্দ্র চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। ১০টায় হয় রবীন্দ্র কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা।
বিকেল পাঁচটায় উদীচী ভবনে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মানবেন্দ্র বটব্যাল, নারায়ণ সাহা, আজমল হোসেন, মুকুল দাস, বিশ্বনাথ দাস মুনশী প্রমুখ। পরে অনুষ্ঠিত হয় আবৃত্তি, গান ও নৃত্য।
বিকেল পাঁচটায় প্রথম আলোর বরিশাল আঞ্চলিক কার্যালয়ে বন্ধুসভা আয়োজন করে আলোচনা, আবৃত্তি ও সংগীতানুষ্ঠানের। আলোচনা করেন তন্ময় কুমার নাথ, অহিন পাল, অনিরুদ্ধ সরকার, রাশেদুল হাসান, হুমায়ুন কবির, সম্রাট প্রমুখ।
সন্ধ্যায় অমৃতলাল দে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের আয়োজনে হয় প্রদীপ প্রজ্বালন, আলোচনা, আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্যানুষ্ঠান। পরে চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে সনদ ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
রাজশাহীতে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, নিক্বণ নৃত্যশিল্পী গোষ্ঠী, রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পৃথক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমীতে বিকেলে আলোচনা সভা ও নৃত্যনাট্যানুষ্ঠান করে জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদ। আলোচক ছিলেন রবীন্দ্র গবেষক গোলাম কবির। সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী। ধ্রুপদালোকের পরিবেশনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৃত্যনাট্য শাপমোচন মঞ্চস্থ হয়।
সন্ধ্যায় নগরের ভূবনমোহন পার্কে রাজশাহী সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে ‘কবি প্রণাম’ শিরোনামে আলোচনা ও সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক। সভাপতিত্ব করেন ভাষাসৈনিক আবুল হোসেন। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্য ও আমিনুল হককে ‘রবীন্দ্র সম্মাননা ২০১৫’ দেওয়া হয়।
রাজশাহীর আলুপট্টিস্থ বঙ্গবন্ধু চত্বরে নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একাডেমিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে সকালে কবিগুরুকে নিয়ে ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদেরই লোক’ শীর্ষক গবেষণামূলক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা হাবিবুল্লাহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য লোকবিজ্ঞানী মুহম্মদ আবদুল জলিল উপস্থাপন করেন ‘লোকসাহিত্যচর্চায় রবীন্দ্রনাথ (প্রসঙ্গ শাহজাদপুর)’ শিরোনামের প্রবন্ধ। সভাপতিত্ব করেন পি এম সফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে ছিল কবিতা আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্যানুষ্ঠান।
সন্ধ্যার পর নিক্বণ নৃত্যশিল্পী গোষ্ঠী নিক্বণ মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠান ও রবীন্দ্র নৃত্যালেখ্য ‘অমৃতসদনে চল যাই’ পরিবেশন করে।
বরিশালে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, বরিশাল নাটক, প্রথম আলো বন্ধুসভা, খেয়ালী গ্রুপ থিয়েটারসহ বিভিন্ন সংগঠন দিনব্যাপী নানা আয়োজন করে।
সকাল সাতটায় নগরের অমৃতলাল দে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ প্রভাতি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু করে অনুষ্ঠানমালা। নয়টায় বসে রবীন্দ্র চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। ১০টায় হয় রবীন্দ্র কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা।
বিকেল পাঁচটায় উদীচী ভবনে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মানবেন্দ্র বটব্যাল, নারায়ণ সাহা, আজমল হোসেন, মুকুল দাস, বিশ্বনাথ দাস মুনশী প্রমুখ। পরে অনুষ্ঠিত হয় আবৃত্তি, গান ও নৃত্য।
বিকেল পাঁচটায় প্রথম আলোর বরিশাল আঞ্চলিক কার্যালয়ে বন্ধুসভা আয়োজন করে আলোচনা, আবৃত্তি ও সংগীতানুষ্ঠানের। আলোচনা করেন তন্ময় কুমার নাথ, অহিন পাল, অনিরুদ্ধ সরকার, রাশেদুল হাসান, হুমায়ুন কবির, সম্রাট প্রমুখ।
সন্ধ্যায় অমৃতলাল দে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের আয়োজনে হয় প্রদীপ প্রজ্বালন, আলোচনা, আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্যানুষ্ঠান। পরে চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে সনদ ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
No comments