পরিবার এখনো অপেক্ষায়
বিএনপির
নেতা সালাহ উদ্দিন আহমদ ‘নিখোঁজ’ হওয়ার দুই মাস হয়ে গেল। আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী তাঁকে খুঁজে বের করতে পারেনি। বলছে, তদন্ত চলছে। পরিবার
তাঁকে ফিরে পাওয়ার আশায় প্রহর গুনছে।
গত ১০ মার্চ রাতে উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ১৩-বি নম্বর সড়কের একটি বাড়ির দোতলার ফ্ল্যাটে ঢুকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা সালাহ উদ্দিন আহমদকে ধরে নিয়ে যায়। ৩ নম্বর সেক্টরের নিরাপত্তাকর্মী ও কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী প্রথম আলোকে বলেছিলেন, তাঁকে ধরে নেওয়ার আগে ওই বাসার কাছেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পিকআপ দাঁড়ানো ছিল। ওই পিকআপে আসা সদস্যরা সেখানে কর্তব্যরত ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির নিয়োগ করা নিরাপত্তাকর্মীদের কাছে ১৩-বি নম্বর সড়কটির অবস্থান জানতেও চেয়েছিলেন।
ঘটনার শুরু থেকেই পরিবার সালাহ উদ্দিনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেই দায়ী করে আসছে। জানতে চাইলে সালাহ উদ্দিন আহমদের স্ত্রী হাসিনা আহমদ গতকাল বলেন, সালাহ উদ্দিনের খোঁজে একাধিকবার তাঁর গুলশানের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে ডিবি পরিচয়ধারীরা। বাসার নিচে সব সময় দুজন গোয়েন্দা সদস্য নিবিড় নজরদারি করেছেন। সালাহ উদ্দিন নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন আগে তাঁর দুই গাড়িচালক ও ব্যক্তিগত কর্মীকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের বাসাবাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। গ্রেপ্তার করা কর্মীদের মারধর করে সালাহ উদ্দিনের অবস্থান কোথায়, তা জানতে চাওয়া হয়। এরপর তো আর কারও বুঝতে বাকি থাকে না যে কারা তাঁকে ধরে নিয়ে গেছে। হাসিনা আহমদ বলেন, ‘দুই মাস হয়ে গেল। এখনো তাঁকে ফিরে পাওয়ার আশা করছি আমরা।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রথম আলোকে বলেন, সালাহ উদ্দিন আহমদ নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন আগে তাঁর দুই গাড়িচালক ও ব্যক্তিগত কর্মীকে ধরে নিয়ে যায় ডিবি পরিচয়ধারীরা। তাঁদের তো কোনো অপরাধ ছিল না। একমাত্র সালাহ উদ্দিন সাহেবের খোঁজ জানার জন্যই তাঁদের ধরে নেওয়া হয়েছিল। এখন বিষয়টি স্পষ্ট, যারা গাড়ি চালকদের ধরেছিল, তারাই সালাহ উদ্দিনকে উঠিয়ে নিয়েছে। মাহবুব উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছেই তিনি আছেন। আমরা পুলিশের কাছে গিয়েছিলাম। পুলিশ বলেছে, অন্য একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সালাহ উদ্দিনের গাড়িচালকদের ধরে পুলিশে হস্তান্তর করেছে। তবে এখন যা-ই হোক, তাঁকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।’
পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মো. ইকবাল প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে সালাহ উদ্দিনের পরিবার কোনো মামলা বা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেনি। পুলিশ একটি জিডি করেছে। এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে।
গত ১০ মার্চ রাতে উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ১৩-বি নম্বর সড়কের একটি বাড়ির দোতলার ফ্ল্যাটে ঢুকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা সালাহ উদ্দিন আহমদকে ধরে নিয়ে যায়। ৩ নম্বর সেক্টরের নিরাপত্তাকর্মী ও কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী প্রথম আলোকে বলেছিলেন, তাঁকে ধরে নেওয়ার আগে ওই বাসার কাছেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পিকআপ দাঁড়ানো ছিল। ওই পিকআপে আসা সদস্যরা সেখানে কর্তব্যরত ৩ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির নিয়োগ করা নিরাপত্তাকর্মীদের কাছে ১৩-বি নম্বর সড়কটির অবস্থান জানতেও চেয়েছিলেন।
ঘটনার শুরু থেকেই পরিবার সালাহ উদ্দিনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেই দায়ী করে আসছে। জানতে চাইলে সালাহ উদ্দিন আহমদের স্ত্রী হাসিনা আহমদ গতকাল বলেন, সালাহ উদ্দিনের খোঁজে একাধিকবার তাঁর গুলশানের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে ডিবি পরিচয়ধারীরা। বাসার নিচে সব সময় দুজন গোয়েন্দা সদস্য নিবিড় নজরদারি করেছেন। সালাহ উদ্দিন নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন আগে তাঁর দুই গাড়িচালক ও ব্যক্তিগত কর্মীকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের বাসাবাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। গ্রেপ্তার করা কর্মীদের মারধর করে সালাহ উদ্দিনের অবস্থান কোথায়, তা জানতে চাওয়া হয়। এরপর তো আর কারও বুঝতে বাকি থাকে না যে কারা তাঁকে ধরে নিয়ে গেছে। হাসিনা আহমদ বলেন, ‘দুই মাস হয়ে গেল। এখনো তাঁকে ফিরে পাওয়ার আশা করছি আমরা।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রথম আলোকে বলেন, সালাহ উদ্দিন আহমদ নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন আগে তাঁর দুই গাড়িচালক ও ব্যক্তিগত কর্মীকে ধরে নিয়ে যায় ডিবি পরিচয়ধারীরা। তাঁদের তো কোনো অপরাধ ছিল না। একমাত্র সালাহ উদ্দিন সাহেবের খোঁজ জানার জন্যই তাঁদের ধরে নেওয়া হয়েছিল। এখন বিষয়টি স্পষ্ট, যারা গাড়ি চালকদের ধরেছিল, তারাই সালাহ উদ্দিনকে উঠিয়ে নিয়েছে। মাহবুব উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছেই তিনি আছেন। আমরা পুলিশের কাছে গিয়েছিলাম। পুলিশ বলেছে, অন্য একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সালাহ উদ্দিনের গাড়িচালকদের ধরে পুলিশে হস্তান্তর করেছে। তবে এখন যা-ই হোক, তাঁকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।’
পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মো. ইকবাল প্রথম আলোকে বলেন, এ বিষয়ে সালাহ উদ্দিনের পরিবার কোনো মামলা বা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেনি। পুলিশ একটি জিডি করেছে। এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে।
No comments