স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির বাজিমাত
বৃহস্পতিবারের
রাতটি নির্ঘুম কাটিয়েছেন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি)
কর্মী-সমর্থকরা। সেখানে ৫৯টি আসনের মধ্যে ৫৬টিতেই জয় পেয়েছে দলটি। এমন
সফলতায় ভরা রাত কয়টি আসে একটি রাজনৈতিক দলের জন্য? আনন্দ, জয়ধ্বনি আর
স্বাধীন স্কটল্যান্ডের স্বপ্ন- রাতটি হয়তো পুরো স্কটল্যান্ডের জন্যই ছিল
এমন। অনলাইন গার্ডিয়ানের চোখে যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার
রাতে স্কটল্যান্ডের সার্বিক পরিস্থিতি ছিল এমনই। অপরদিকে গো-হারা হেরেছে
স্কটিশ লেবার পার্টি। যেখানে ২০১০ সালের নির্বাচনে ৪১টি আসনে জয় পেয়েছে
দলটি, সেখানে এবার পেয়েছে মাত্র ১টি আসন। এবারের নির্বাচনে ভোটারদের
অংশগ্রহণ ছিল অনেক ভাল। প্রায় ৭১.১ শতাংশ স্কটিশ ভোটার এবার ভোট দিয়েছেন।
দুইটি আসনে ৮০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন।
স্কটল্যান্ড পরিণত হয়েছে ‘একদলীয়’ রাষ্ট্রে’: এদিকে স্কটল্যান্ডে এসএনপির এমন ‘ভূমিধস’ বিজয়ে দেশটি কার্যত ‘একদলীয় রাষ্ট্রে’ পরিণত হয়েছে। বাকি যে তিনটি আসন অন্যরা পেয়েছে তাতে তাদেরকে বিরোধী দল বলা যাবে কিনা তা নিয়ে বিশ্লেষণ করছেন বোদ্ধারা। এসএনপির বিজয়কে এভাবেই বর্ণনা করেছে বৃটিশ দৈনিক ডেইলি মেইল। পত্রিকাটির দাবি একেবারে ফেলনা নয়। স্কটল্যান্ডের ৫৯টি আসনের মধ্যে ৫৬টিই পেয়েছে এসএনপি। একটি করে আসন পেয়েছে কনজারভেটিভ, লেবার ও লিবারেল ডেমোক্রেট দল। ২০১০ সালে যেখানে ৪ লাখ ৯১ হাজার ভোটার ভোট দিয়েছেন এসএনপিকে। এবার সে ভোট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৫৪ হাজার ৪৩৬। ধারণা করা হচ্ছে, গতবছর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী স্বাধীনতার পক্ষে গণভোট আয়োজন করায় এসএনপির ভোট এবার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। এসবের পেছনে সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব দেয়া হয় এসএনপির সাবেক নেতা অ্যালেক্স স্যামন্ডকে। নিজ দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তিনি। বলেছেন, তিনি এমন ফলাফলের কথা আন্দাজও করেন নি। ঘোষণা দিয়েছেন, স্কটিশ সিংহ গর্জন দিয়েছে! ধারণা করা হচ্ছে, এমন জয় পেয়ে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার প্রশ্নে দ্বিতীয়বারের মতো গণভোট আয়োজন করতে পারে এসএনপি। তবে স্কটল্যান্ডে জাতীয়তাবাদীদের উত্থান নিবৃত্ত করতে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ঘোষণা দিয়েছেন, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসের জন্য আরও ক্ষমতা বরাদ্দ দেবেন তিনি। দেখা যাক, এসব কতদিন দমিয়ে রাখে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার আকাঙক্ষাকে।
পাল্টে গেছে স্কটল্যান্ডের রাজনৈতিক মানচিত্র: এদিকে বিবিসির ভাষায়, এসএনপির জয়ে পাল্টে গেছে স্কটল্যান্ডের রাজনৈতিক মানচিত্র! ২০১০ সালের নির্বাচনে লাল রঙের লেবাররা স্কটল্যান্ডে ৪১টি আসন জিতে পেয়েছিল সংখ্যাগরিষ্ঠতা। সেবার এসএনপি পেয়েছিল মাত্র ৬টি আসন। তাদের চেয়েও বেশি অর্থাৎ প্রায় ১১টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল লিবারেল ডেমোক্রেটরা। কনজারভেটিভরা পেয়েছিল একটি আসন। কিন্তু এবার এসএনপির হলদে রং দখল করে ফেলেছে গোটা স্কটল্যান্ড। লাল থেকে মুহূর্তেই যেন হলদে হয়ে গেছে সবকিছু। নিজেদের ৪০টি আসন হারিয়েছে লেবাররা। ১০টি আসন হারিয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটরা।
স্কটল্যান্ড পরিণত হয়েছে ‘একদলীয়’ রাষ্ট্রে’: এদিকে স্কটল্যান্ডে এসএনপির এমন ‘ভূমিধস’ বিজয়ে দেশটি কার্যত ‘একদলীয় রাষ্ট্রে’ পরিণত হয়েছে। বাকি যে তিনটি আসন অন্যরা পেয়েছে তাতে তাদেরকে বিরোধী দল বলা যাবে কিনা তা নিয়ে বিশ্লেষণ করছেন বোদ্ধারা। এসএনপির বিজয়কে এভাবেই বর্ণনা করেছে বৃটিশ দৈনিক ডেইলি মেইল। পত্রিকাটির দাবি একেবারে ফেলনা নয়। স্কটল্যান্ডের ৫৯টি আসনের মধ্যে ৫৬টিই পেয়েছে এসএনপি। একটি করে আসন পেয়েছে কনজারভেটিভ, লেবার ও লিবারেল ডেমোক্রেট দল। ২০১০ সালে যেখানে ৪ লাখ ৯১ হাজার ভোটার ভোট দিয়েছেন এসএনপিকে। এবার সে ভোট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৫৪ হাজার ৪৩৬। ধারণা করা হচ্ছে, গতবছর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী স্বাধীনতার পক্ষে গণভোট আয়োজন করায় এসএনপির ভোট এবার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। এসবের পেছনে সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব দেয়া হয় এসএনপির সাবেক নেতা অ্যালেক্স স্যামন্ডকে। নিজ দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তিনি। বলেছেন, তিনি এমন ফলাফলের কথা আন্দাজও করেন নি। ঘোষণা দিয়েছেন, স্কটিশ সিংহ গর্জন দিয়েছে! ধারণা করা হচ্ছে, এমন জয় পেয়ে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার প্রশ্নে দ্বিতীয়বারের মতো গণভোট আয়োজন করতে পারে এসএনপি। তবে স্কটল্যান্ডে জাতীয়তাবাদীদের উত্থান নিবৃত্ত করতে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ঘোষণা দিয়েছেন, স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসের জন্য আরও ক্ষমতা বরাদ্দ দেবেন তিনি। দেখা যাক, এসব কতদিন দমিয়ে রাখে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার আকাঙক্ষাকে।
পাল্টে গেছে স্কটল্যান্ডের রাজনৈতিক মানচিত্র: এদিকে বিবিসির ভাষায়, এসএনপির জয়ে পাল্টে গেছে স্কটল্যান্ডের রাজনৈতিক মানচিত্র! ২০১০ সালের নির্বাচনে লাল রঙের লেবাররা স্কটল্যান্ডে ৪১টি আসন জিতে পেয়েছিল সংখ্যাগরিষ্ঠতা। সেবার এসএনপি পেয়েছিল মাত্র ৬টি আসন। তাদের চেয়েও বেশি অর্থাৎ প্রায় ১১টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল লিবারেল ডেমোক্রেটরা। কনজারভেটিভরা পেয়েছিল একটি আসন। কিন্তু এবার এসএনপির হলদে রং দখল করে ফেলেছে গোটা স্কটল্যান্ড। লাল থেকে মুহূর্তেই যেন হলদে হয়ে গেছে সবকিছু। নিজেদের ৪০টি আসন হারিয়েছে লেবাররা। ১০টি আসন হারিয়েছে লিবারেল ডেমোক্রেটরা।
No comments