জুতা পায়ে স্বাধীনতা স্তম্ভে চিফ হুইপ
জুতা পায়ে গতকাল পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা পরিষদের স্বাধীনতা স্তম্ভে ফুল দিতে ওঠেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ (ডানে) |
শহীদ
বেদিতে জুতা পায়ে উঠে ফুল দিলেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ। মহান
স্বাধীনতা দিবসে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা চত্বরের
স্বাধীনতা স্তম্ভে চিফ হুইপ জুতা পরে ফুল দেন। শ্রদ্ধা জানানোর এই দৃশ্য
দেখে উপস্থিত অনেকের মধ্যেই ক্ষোভের সঞ্চার হয়।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাউফল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল সাতটার দিকে চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম সাদিকুর রহমানসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রথম শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ বেদিতে ওঠেন। এ সময় চিফ হুইপ জুতা পায়েই স্বাধীনতা স্তম্ভে পুষ্পস্তবক দেন। তাঁর সঙ্গে থাকা ইউএনও ছিলেন খালি পায়ে।
তবে আ স ম ফিরোজ জুতা পরে যাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন। গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘আমি চত্বরে ছিলাম। মূল বেদিতে যাইনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি পাঁচবারের সাংসদ। এমন কোনো কাজ আমি করতে পারি না।’
তবে আ স ম ফিরোজ অভিযোগ অস্বীকার করলেও বাউফল থানা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান হাসান বলেন, ‘চিফ হুইপ মহোদয়ের জুতা পায়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর এমন দৃশ্য মেনে নেওয়া যায় না। ক্ষমতার উচ্চ আসনে থেকে এবং নিজেকে স্বাধীনতার সপক্ষের মানুষ পরিচয় দিয়ে বেদিতে এভাবে জুতা নিয়ে ওঠা দুঃখজনক।’
থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ রাহাত জামসেদ বলেন, ‘চিফ হুইপ সাহেব অনেক বড় নেতা। তাঁর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখন উপজেলার বিভিন্ন মহলে সমালোচনা চলছে।’
এ বিষয়ে বাউফলের ইউএনও এ বি এম সাদিকুর রহমান বলেন, যেখানে তিনি (আ স ম ফিরোজ) উঠেছেন সেটা মঞ্চ।’
তবে তিনি (ইউএনও) কেন জুতা খুলে উঠলেন—এ প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাউফল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল সাতটার দিকে চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম সাদিকুর রহমানসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রথম শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদ বেদিতে ওঠেন। এ সময় চিফ হুইপ জুতা পায়েই স্বাধীনতা স্তম্ভে পুষ্পস্তবক দেন। তাঁর সঙ্গে থাকা ইউএনও ছিলেন খালি পায়ে।
তবে আ স ম ফিরোজ জুতা পরে যাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন। গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘আমি চত্বরে ছিলাম। মূল বেদিতে যাইনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি পাঁচবারের সাংসদ। এমন কোনো কাজ আমি করতে পারি না।’
তবে আ স ম ফিরোজ অভিযোগ অস্বীকার করলেও বাউফল থানা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান হাসান বলেন, ‘চিফ হুইপ মহোদয়ের জুতা পায়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর এমন দৃশ্য মেনে নেওয়া যায় না। ক্ষমতার উচ্চ আসনে থেকে এবং নিজেকে স্বাধীনতার সপক্ষের মানুষ পরিচয় দিয়ে বেদিতে এভাবে জুতা নিয়ে ওঠা দুঃখজনক।’
থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ রাহাত জামসেদ বলেন, ‘চিফ হুইপ সাহেব অনেক বড় নেতা। তাঁর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখন উপজেলার বিভিন্ন মহলে সমালোচনা চলছে।’
এ বিষয়ে বাউফলের ইউএনও এ বি এম সাদিকুর রহমান বলেন, যেখানে তিনি (আ স ম ফিরোজ) উঠেছেন সেটা মঞ্চ।’
তবে তিনি (ইউএনও) কেন জুতা খুলে উঠলেন—এ প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
No comments