দণ্ডিত বাংলাদেশী মা বৃটেনে থাকার পক্ষে রায় পেলেন
বাংলাদেশী
দণ্ডিত মা যিনি তার কন্যাসন্তানকে ছুরিকাঘাতে জখম করেছিলেন, তার বৃটেনে
থেকে যাওয়ার অনকূলে গত ২৬শে মার্চ রায় দিয়েছে সে দেশের একটি ট্রাইব্যুনাল।
বৃটেনের কোর্ট অব আপিলের বিচারক লর্ড জাস্টিস পিচ ফোর্ড মন্তব্য করেছেন,
‘এটা সত্যিই একটি ব্যতিক্রমী মামলা।’ তার সঙ্গে আরও দুজন বিচারক সহমত পোষণ
করেন। তারা হলেন বিচারপতি সুলিভান ও নারী বিচারপতি কিং।
গতকাল ডেইলি মেইল এ খবর দিয়েছে। বিয়ে নিয়ে সৃষ্ট এক জটিলতার মাঝপথে মা তার মেয়েকে কুপিয়ে আহত করেছিলেন। আর সে অপরাধের দায়ে ২০০৯ সালে তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। এখন তার কারাবাসের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তিনি বৃটেনে তার বসবাস অব্যাহত রাখতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। বিদেশী অপরাধী হিসেবে তার বিষয়ে একটি ট্রাইব্যুনাল ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃটিশ সরকার অবশ্য তার আবেদনের বিরোধিতা করে আপিল করেছিল। মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, কিন্তু পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটের ওই মহিলার আবেদন ২৬শে মার্চ গৃহীত হয়।
বিচারপতি পিচফোর্ড বলেন, ‘অপরাধ সংঘটনের প্রেক্ষাপট, অভিযুক্ত মায়ের তিক্ত দুর্ভোগ পোহানো এবং এ মামলার ভিকটিম এখন থেকে তার মাকে কাছ থেকে দেখতে পাবেন- এসব মিলিয়ে এ মামলাকে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, বিদেশী অপরাধীদের বহিষ্কারের ক্ষেত্রে যদিও সাধারণভাবে জনস্বার্থ নিহিত রয়েছে কিন্তু এ মামলার অপরাধীকে বহিষ্কার করে আরও বেশি শাস্তি প্রদানের সঙ্গে কোন জনস্বার্থ নেই।’
বিচারপতির কথায়, এ মামলার অপরাধ এবং তার ফলাফল ব্যতিক্রমী এবং ট্রাইব্যুনাল এ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে নিশ্চয় এখতিয়ারপ্রাপ্ত, বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে তা মা এবং মেয়ের মধ্যে একটি স্থায়ী বিচ্ছিন্নতা এনে দেবে, অথচ সেটা তাদের কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনবে না।
গতকাল ডেইলি মেইল এ খবর দিয়েছে। বিয়ে নিয়ে সৃষ্ট এক জটিলতার মাঝপথে মা তার মেয়েকে কুপিয়ে আহত করেছিলেন। আর সে অপরাধের দায়ে ২০০৯ সালে তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। এখন তার কারাবাসের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তিনি বৃটেনে তার বসবাস অব্যাহত রাখতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। বিদেশী অপরাধী হিসেবে তার বিষয়ে একটি ট্রাইব্যুনাল ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃটিশ সরকার অবশ্য তার আবেদনের বিরোধিতা করে আপিল করেছিল। মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, কিন্তু পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটের ওই মহিলার আবেদন ২৬শে মার্চ গৃহীত হয়।
বিচারপতি পিচফোর্ড বলেন, ‘অপরাধ সংঘটনের প্রেক্ষাপট, অভিযুক্ত মায়ের তিক্ত দুর্ভোগ পোহানো এবং এ মামলার ভিকটিম এখন থেকে তার মাকে কাছ থেকে দেখতে পাবেন- এসব মিলিয়ে এ মামলাকে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, বিদেশী অপরাধীদের বহিষ্কারের ক্ষেত্রে যদিও সাধারণভাবে জনস্বার্থ নিহিত রয়েছে কিন্তু এ মামলার অপরাধীকে বহিষ্কার করে আরও বেশি শাস্তি প্রদানের সঙ্গে কোন জনস্বার্থ নেই।’
বিচারপতির কথায়, এ মামলার অপরাধ এবং তার ফলাফল ব্যতিক্রমী এবং ট্রাইব্যুনাল এ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে নিশ্চয় এখতিয়ারপ্রাপ্ত, বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে তা মা এবং মেয়ের মধ্যে একটি স্থায়ী বিচ্ছিন্নতা এনে দেবে, অথচ সেটা তাদের কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনবে না।
No comments