সেতুতে ধাক্কা খেয়ে বিমান নদীতে
ট্রান্স এশিয়া এয়ারওয়েজের একটি যাত্রীবাহী বিমান নদীতে বিধ্বস্ত হয়েছে। রাজধানী তাইপের কাছেই এ ঘটনাটি ঘটে। বিমানটি অবতরণের সময় একটি সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে নদীতে পড়ে যায়। এ দুর্ঘটনায় অন্তত ২৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত অবস্থায় ১৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। ২০ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। বিমানটিতে মোট আরোহী ছিল ৫৮ জন। তাইপের উত্তরাঞ্চলীয় বিমানবন্দর সংশান থেকে ৫ ক্রুসহ ৫৮ আরোহী নিয়ে ছেড়ে আসা বিমানটি কিনমেন দ্বীপ যাওয়ার পথে স্থানীয় সময় বেলা ১১টার কিছু আগে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কয়েক মাসের মধ্যে এই নিয়ে ট্রান্সএশিয়া এয়ারওয়েজ কোম্পানির দুটি বিমান বড় ধরনের দুর্ঘটনায় পড়ল। এর আগে জুলাই মাসে ঝড়ের কবলে পড়ে এই কোম্পানীর আরেকটি অভ্যন্তরীণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৪৮ জনের প্রাণহানি ঘটে। এক সৌখিন ক্যামেরাম্যান বুধবারের এই দুর্ঘটনার ভিডিওচিত্র ধারণ করেন। এই ফুটেজে নদীর পানিতে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানটিকে সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খেতে দেখা যায়। এই ঘটনায় একটি ট্যাক্সি সম্পূর্ণভাবে দুমড়ে যায় এবং সেতুটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। এসময় বিমানের পাইলট, “শেষ দিন, শেষ দিন, ইঞ্জিনে আগুন ধরে গেছে বলে চিৎকার করে যাত্রীদের সতর্ক করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ক্ররা। চীনের জিয়ামেন ডেইলি পত্রিকা একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে জানিয়েছে, বিমানটিতে চীনের মূল ভূখের ৩১ বাসিন্দা ছিল। এরা চীনের পূর্বাঞ্চলীয় নগরী থেকে দুটি দলে ভাগ হয়ে সফর করে।
কয়েক মাসের মধ্যে এই নিয়ে ট্রান্সএশিয়া এয়ারওয়েজ কোম্পানির দুটি বিমান বড় ধরনের দুর্ঘটনায় পড়ল। এর আগে জুলাই মাসে ঝড়ের কবলে পড়ে এই কোম্পানীর আরেকটি অভ্যন্তরীণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৪৮ জনের প্রাণহানি ঘটে। এক সৌখিন ক্যামেরাম্যান বুধবারের এই দুর্ঘটনার ভিডিওচিত্র ধারণ করেন। এই ফুটেজে নদীর পানিতে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানটিকে সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খেতে দেখা যায়। এই ঘটনায় একটি ট্যাক্সি সম্পূর্ণভাবে দুমড়ে যায় এবং সেতুটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। এসময় বিমানের পাইলট, “শেষ দিন, শেষ দিন, ইঞ্জিনে আগুন ধরে গেছে বলে চিৎকার করে যাত্রীদের সতর্ক করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ক্ররা। চীনের জিয়ামেন ডেইলি পত্রিকা একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে জানিয়েছে, বিমানটিতে চীনের মূল ভূখের ৩১ বাসিন্দা ছিল। এরা চীনের পূর্বাঞ্চলীয় নগরী থেকে দুটি দলে ভাগ হয়ে সফর করে।
পত্রিকাটি একটি ট্যুরিজম কোম্পানির এক প্রতিনিধির বরাত দিয়ে জানায়, ‘যাত্রীদের সকলের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। তাই আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলাম না।’ একটি ট্যুরিজম কোম্পানির কর্মী ওয়েন জানান, বিমানটিতে ১০ বছরের কম বয়সী ৩ শিশুসহ তাদের ১৫ ক্লায়েন্ট ও একজন ট্যুর লিডার ছিল। এএফপি’র এক সাংবাদিক ঘটনাস্থল থেকে জানান, নৌকায় করে আট জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। ১৫ জনের বেশি লোককে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধার তৎপরতায় প্রায় ১শ’ সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিমানটির ধ্বংসাবশেষ নদীর মাঝখানে রয়েছে। উদ্ধার কার্যক্রম এখনও চলছে। এএফপি।
No comments