সীতাকুণ্ডে পুলিশের গুলিতে নিহত আরিফ যুবদল নেতা
সীতাকুণ্ডে
পুলিশের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মো: আরিফ হোসেন নামে এক যুবদল নেতা নিহত ও
গুলিবিদ্ধ হয়ে চারকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত চারজনের অবস্থাই
আশঙ্কাজনক। নিহত আরিফ ২ নম্বর বারৈয়াঢালা ইউনিয়ন পশ্চিম লালানগর ওয়ার্ড
যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, পেট্রলবোমাসহ
নাশকতার বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধারের দাবি করেছে। গত শনিবার রাত সাড়ে ১০টায়
উপজেলার নুনাছড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশের দাবি, সীতাকুণ্ড পৌরসদরের নুনাছড়া এলাকার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহনের ওপর হামলার চেষ্টা করছিল ১০-১২ জন দুষ্কৃতকারী। এ সময় পুলিশের একটি টহল টিম সেখানে উপস্থিত হলে অবরোধকারীরা পুলিশের গাড়ির ওপর হামলার চেষ্টা করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ তাদের ওপর পাল্টা গুলি চালালে পাঁচ অবরোধকারী গুরুতর আহত হয়। এ সময় তারা গুলিবিদ্ধ হয়ে শিমক্ষেতে লুকায়। পরে পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় যুবদল নেতা আরিফ ও কর্মী রুবেল মিয়া, নুরুল হাদী, সোহেল ও পারভেজকে গ্রেফতার করে সীতাকুণ্ড হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, ১০টি ককটেল ও দু’টি পেট্রলবোমা ও কার্তুজ উদ্ধার করে। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের চমেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সেখানে নেয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টায় আরিফ মারা যান। তিনি সীতাকুণ্ডের বারৈয়াঢালা ইউনিয়নের পশ্চিম লালানগর এলাকায় মো: জয়নাল আবেদীনের ছেলে। অন্য দিকে যুবদল নেতা নিহতের প্রতিবাদে রাত ১১টায় মাদামবিবিরহাট ও বারআলিয়া বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা দু’টি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এ দিকে উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশের দেয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়, প্রকৃত পক্ষে কোনো বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেনি। পুলিশ ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে নেয়ার জন্য এ কল্পকাহিনী সাজিয়েছে। পুলিশ যুবদল নেতা আরিফকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশের সাথে অবরোধকারীদের সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মো: ইফতেখার হাসান বলেন, পৌরসদরের নুনাছরা এলাকায় বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরকর্মীরা একত্র হয়ে যানবাহনের ওপর হামলার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশের একটি টহল টিম সেখানে উপস্থিত হলে দুষ্কৃতরা তাদের ওপরও চড়াও হয়। বাধ্য হয়ে পুলিশও গুলি চালায়। এতে আরিফ নামে একজন মারা যান।
পুলিশের দাবি, সীতাকুণ্ড পৌরসদরের নুনাছড়া এলাকার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহনের ওপর হামলার চেষ্টা করছিল ১০-১২ জন দুষ্কৃতকারী। এ সময় পুলিশের একটি টহল টিম সেখানে উপস্থিত হলে অবরোধকারীরা পুলিশের গাড়ির ওপর হামলার চেষ্টা করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ তাদের ওপর পাল্টা গুলি চালালে পাঁচ অবরোধকারী গুরুতর আহত হয়। এ সময় তারা গুলিবিদ্ধ হয়ে শিমক্ষেতে লুকায়। পরে পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় যুবদল নেতা আরিফ ও কর্মী রুবেল মিয়া, নুরুল হাদী, সোহেল ও পারভেজকে গ্রেফতার করে সীতাকুণ্ড হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, ১০টি ককটেল ও দু’টি পেট্রলবোমা ও কার্তুজ উদ্ধার করে। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের চমেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সেখানে নেয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টায় আরিফ মারা যান। তিনি সীতাকুণ্ডের বারৈয়াঢালা ইউনিয়নের পশ্চিম লালানগর এলাকায় মো: জয়নাল আবেদীনের ছেলে। অন্য দিকে যুবদল নেতা নিহতের প্রতিবাদে রাত ১১টায় মাদামবিবিরহাট ও বারআলিয়া বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা দু’টি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এ দিকে উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশের দেয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়, প্রকৃত পক্ষে কোনো বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেনি। পুলিশ ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে নেয়ার জন্য এ কল্পকাহিনী সাজিয়েছে। পুলিশ যুবদল নেতা আরিফকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশের সাথে অবরোধকারীদের সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মো: ইফতেখার হাসান বলেন, পৌরসদরের নুনাছরা এলাকায় বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরকর্মীরা একত্র হয়ে যানবাহনের ওপর হামলার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশের একটি টহল টিম সেখানে উপস্থিত হলে দুষ্কৃতরা তাদের ওপরও চড়াও হয়। বাধ্য হয়ে পুলিশও গুলি চালায়। এতে আরিফ নামে একজন মারা যান।
No comments