প্রধানমন্ত্রীর সাথে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
(প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে গতকাল তার সংসদ ভবন কার্যালয়ে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট সাক্ষাৎ করেন : পিআইডি) প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার সাথে বৈঠক করেছেন নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেনস
ব্লুম বার্নিকাট। মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর
সাথে এটিই তার প্রথম বৈঠক। গতকাল সংসদ সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
প্রায় ৪০ মিনিট এ বৈঠক হয়। পরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর
আমন্ত্রণে প্রায় দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় সংসদ অধিবেশন প্রত্যক্ষ করেন।
বৈঠককালে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী ও একজন
সিনিয়র সচিব উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সংক্ষিপ্ত ব্রিফিং করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী। তিনি বলেন, বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, আমরা গণতন্ত্রকে মূল্যায়ন করি। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকুক এটা আমরা চাই। এ জন্য সহযোগিতা করে যাবো। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, আপনার বাবা সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়নের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করবে।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক সংগ্রাম ও আন্দোলন করে গণতন্ত্র অর্জন করেছি। এই গণতন্ত্র রক্ষা করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আমাদের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। দেশটাকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাচ্ছি। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বার্নিকাটকে সংসদ অধিবেশন দেখার আহ্বান জানান। পরে তিনি সংসদের ভিআইপি লাউঞ্জে গিয়ে অধিবেশন দেখেন। এ সময় প্রেসিডেন্টের ভাষণের ওপর আলোচনায় অংশ নিচ্ছিলেন সরকারি ও বিরোধী দলের এমপিরা। ওই ভাষণে তারা বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার জোটের ডাকা কর্মসূচির কঠোর সমালোচনা করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেন আইএফপিআরআই-এর ডিজি শেনগিন। এ সময় তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিশেষ করে খাদ্যনিরাপত্তা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিসহ বিভিন্ন উন্নয়নে সরকারের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, খাদ্যনিরাপত্তার কারণে অতি দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে। বাংলাদেশের এ ধরনের উন্নয়ন বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও উৎসাহিত করবে বলে তিনি জানান। বৈঠকে তিনি ১৯৯৮ সালের বন্যার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম ওই সময় অনেক মানুষের মৃত্যু হবে। কিন্তু সেটা হয়নি। খাদ্য নিরাপত্তার কারণেই এটা হয়নি বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি জানান, উন্নয়ন পদক্ষেপ নেয়ার আগে সরকারের পর্যাপ্ত গবেষণার কারণেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেন, যেকোনো উন্নয়ন কাজ শুরুর আগে পর্যাপ্ত গবেষণা ছাড়া শুরু করা ঠিক নয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সংক্ষিপ্ত ব্রিফিং করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী। তিনি বলেন, বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, আমরা গণতন্ত্রকে মূল্যায়ন করি। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকুক এটা আমরা চাই। এ জন্য সহযোগিতা করে যাবো। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, আপনার বাবা সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়নের আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করবে।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক সংগ্রাম ও আন্দোলন করে গণতন্ত্র অর্জন করেছি। এই গণতন্ত্র রক্ষা করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আমাদের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। দেশটাকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাচ্ছি। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বার্নিকাটকে সংসদ অধিবেশন দেখার আহ্বান জানান। পরে তিনি সংসদের ভিআইপি লাউঞ্জে গিয়ে অধিবেশন দেখেন। এ সময় প্রেসিডেন্টের ভাষণের ওপর আলোচনায় অংশ নিচ্ছিলেন সরকারি ও বিরোধী দলের এমপিরা। ওই ভাষণে তারা বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার জোটের ডাকা কর্মসূচির কঠোর সমালোচনা করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেন আইএফপিআরআই-এর ডিজি শেনগিন। এ সময় তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিশেষ করে খাদ্যনিরাপত্তা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিসহ বিভিন্ন উন্নয়নে সরকারের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, খাদ্যনিরাপত্তার কারণে অতি দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে। বাংলাদেশের এ ধরনের উন্নয়ন বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও উৎসাহিত করবে বলে তিনি জানান। বৈঠকে তিনি ১৯৯৮ সালের বন্যার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম ওই সময় অনেক মানুষের মৃত্যু হবে। কিন্তু সেটা হয়নি। খাদ্য নিরাপত্তার কারণেই এটা হয়নি বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি জানান, উন্নয়ন পদক্ষেপ নেয়ার আগে সরকারের পর্যাপ্ত গবেষণার কারণেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেন, যেকোনো উন্নয়ন কাজ শুরুর আগে পর্যাপ্ত গবেষণা ছাড়া শুরু করা ঠিক নয়।
No comments