জ্বালানি তেল আমদানির জন্য আইটিএফসির কাছ থেকে জরুরি ভিত্তিতে ৩০ কোটি ডলার ঋণ নিচ্ছে সরকার by সৈয়দ সামসুজ্জামান নীপু
জ্বালানি তেল আমদানির জন্য জরুরি ভিত্তিতে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইটিএফসি) কাছ থেকে ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ নিচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় দুই হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইটিএফসির কাছ থেকে এই ঋণ নেয়ার জন্য বার্ষিক সার্ভিস চার্জ দিতে হবে সাড়ে ৪ শতাংশ। এর মধ্যে প্রশাসনিক ফি রয়েছে শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) পক্ষ থেকে এই ঋণ দ্রুত নেয়ার জন্য জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট এক সূত্র জানিয়েছেন।
সূত্র জানায়, গত বুধবার বিপিসির চেয়ারম্যান এ এম বদরুদ্দোজা একটি চিঠি লেখেন জ্বালানি ও খনিজ সচিবের কাছে। তিনি এতে উল্লেখ করেন, ‘বিপিসির জ্বালানি তেল আমদানি অর্থায়নে জেদ্দাভিত্তিক আইটিএফসি ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের প্রস্তাব করেছে। এই ঋণের বার্ষিক সার্ভিস চার্জ হবে সাড়ে ৪ শতাংশ। এতে শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ প্রশাসনিক ফি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, ‘২০১৪ সালের জন্য অনমনীয় ঋণবিষয়ক স্থায়ী কমিটি (স্ট্যান্ডিং কমিটি অন নন-কনসেসনাল লোন) সাড়ে ৪ শতাংশ সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১২০ কোটি মার্কিন ডলার অনুমোদন করে। আইটিএফসি কর্তৃক প্রস্তাবিত ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ওই অনুমোদিত ঋণের তৃতীয় ও শেষ কিস্তি। ’
বিপিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঋণ প্রস্তাব ‘বিডি-০০৫৬’ এর রোল-ওভার। বিডি-০০৫৬ এর আওতায় ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ হারে ৪৭ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ ২০১৩ সালে নেয়া হয়েছিল। এই ঋণের রি-পেমেন্ট ২০১৪ সালের ১৬ মে থেকে শুরু হয়ে একই বছরের ১৭ অক্টোবরে শেষ হয়েছে। এখন আবার আইটিএফসির পক্ষ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ সার্ভিস চার্জে ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিপিসি জানায়, বিডি-০০৬৭ এর আওতায় ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ‘রোল-অভারের’ কারণে এই ঋণের গ্যারান্টি বা কাউন্টার গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজন হবে না। শুধু মন্ত্রণালয়ের সম্মতি আইটিএফসিকে অবহিত করতে হবে। দেশে জ্বালানি তেলের সরবরাহ সচল রাখা, বৈদেশিক মুদ্রার স্থিতির ওপর চাপ কমানো এবং আইটিএফসির ঋণ সহায়তায় তেল আমদানি অর্থায়ন নিশ্চিত করার জন্য প্রস্তাবিত ঋণ গ্রহণে বিপিসি উদ্যোগী হয়েছে।
বিপিসির চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত ৩০ কোটি ডলার ঋণ গ্রহণে আইটিএফসির-জেদ্দার সাথে পরবর্তী কার্যক্রম জরুরি ভিত্তিতে সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আইটিএফসি ছাড়া বাংলাদেশ সৌদি আরব, কুয়েত পেট্রলিয়াম করপোরেশনের মাধ্যমে ‘রাষ্ট্র-টু-রাষ্ট্র’ ভিত্তিতে তেল আমদানি করে থাকে। একই সাথে বহুজাতিক ব্যাংক হিসেবে বিবেচিত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও এইচএসবিসি থেকেও তেল কেনার জন্য বাংলাদেশ ঋণ নিয়ে থাকে।
সূত্র জানায়, গত বুধবার বিপিসির চেয়ারম্যান এ এম বদরুদ্দোজা একটি চিঠি লেখেন জ্বালানি ও খনিজ সচিবের কাছে। তিনি এতে উল্লেখ করেন, ‘বিপিসির জ্বালানি তেল আমদানি অর্থায়নে জেদ্দাভিত্তিক আইটিএফসি ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের প্রস্তাব করেছে। এই ঋণের বার্ষিক সার্ভিস চার্জ হবে সাড়ে ৪ শতাংশ। এতে শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ প্রশাসনিক ফি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, ‘২০১৪ সালের জন্য অনমনীয় ঋণবিষয়ক স্থায়ী কমিটি (স্ট্যান্ডিং কমিটি অন নন-কনসেসনাল লোন) সাড়ে ৪ শতাংশ সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১২০ কোটি মার্কিন ডলার অনুমোদন করে। আইটিএফসি কর্তৃক প্রস্তাবিত ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ওই অনুমোদিত ঋণের তৃতীয় ও শেষ কিস্তি। ’
বিপিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঋণ প্রস্তাব ‘বিডি-০০৫৬’ এর রোল-ওভার। বিডি-০০৫৬ এর আওতায় ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ হারে ৪৭ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ ২০১৩ সালে নেয়া হয়েছিল। এই ঋণের রি-পেমেন্ট ২০১৪ সালের ১৬ মে থেকে শুরু হয়ে একই বছরের ১৭ অক্টোবরে শেষ হয়েছে। এখন আবার আইটিএফসির পক্ষ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ সার্ভিস চার্জে ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিপিসি জানায়, বিডি-০০৬৭ এর আওতায় ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ‘রোল-অভারের’ কারণে এই ঋণের গ্যারান্টি বা কাউন্টার গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজন হবে না। শুধু মন্ত্রণালয়ের সম্মতি আইটিএফসিকে অবহিত করতে হবে। দেশে জ্বালানি তেলের সরবরাহ সচল রাখা, বৈদেশিক মুদ্রার স্থিতির ওপর চাপ কমানো এবং আইটিএফসির ঋণ সহায়তায় তেল আমদানি অর্থায়ন নিশ্চিত করার জন্য প্রস্তাবিত ঋণ গ্রহণে বিপিসি উদ্যোগী হয়েছে।
বিপিসির চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত ৩০ কোটি ডলার ঋণ গ্রহণে আইটিএফসির-জেদ্দার সাথে পরবর্তী কার্যক্রম জরুরি ভিত্তিতে সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আইটিএফসি ছাড়া বাংলাদেশ সৌদি আরব, কুয়েত পেট্রলিয়াম করপোরেশনের মাধ্যমে ‘রাষ্ট্র-টু-রাষ্ট্র’ ভিত্তিতে তেল আমদানি করে থাকে। একই সাথে বহুজাতিক ব্যাংক হিসেবে বিবেচিত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও এইচএসবিসি থেকেও তেল কেনার জন্য বাংলাদেশ ঋণ নিয়ে থাকে।
No comments