‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নামে বাংলাদেশে ক্রুসেড চলছে’ -ড. তুহিন মালিক
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. তুহিন মালিক বলেছেন, বাংলাদেশ ভারতের কাছে ক্ষুদ্র রাষ্ট্র। শরীরের আকার বড় হলেও হাতি যেমন বনের রাজা হতে পারেনি, তেমনি ভারত আয়তনে যতই বড় হোক - বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভারতকে রাজা মানবে না। রোববার সন্ধ্যায় পূর্ব লন্ডনের ওয়াটার লিলি হলে সিটিজেন মুভমেন্ট ইউকে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। তুহিন মালিক বলেছেন, নাস্তিকদের সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা পুরো রাজনীতিটাকে কলুষিত করেছেন। যে নাস্তিকরা তার বাবাকে হত্যা করতে চেয়েছেন, তার বাবা মারা যাওয়ার পর ট্যাংকের ওপরে দাঁড়িয়ে উলঙ্গ নৃত্য করেছে, তার বাবার চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাতে চেয়েছে; শুধুমাত্র ইসলামকে আঘাত করার জন্য এই নাস্তিকদের শেখ হাসিনা সঙ্গে রেখেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বাম পচলে হয় আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ যখন পচে যায় তখন তার নাম হয় নাস্তিক।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বাংলাদেশে ক্রুসেড চলছে। আওয়ামী লীগ সরাসরি ধর্মের বিরুদ্ধে লেগেছে, ছদ্মবেশে তারা ধর্মযুদ্ধ চালাচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যে মুক্তিযুদ্ধ করেছি সেটা খন্ডিত মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি। নাস্তিক ও ইসলাম বিরোধীদের বিরুদ্ধে এই মুহূর্তে যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে, এটাই আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। নিজেদের অস্তিত্বের কারণে এখন আমাদের এ লড়াই করতে হবে। তা না হলে আমাদের নতুন প্রজন্ম ভুলে যাবে যে এটা শাহজালাল আর শাহপরানদের দেশ; এটা আলেমদের দেশ, এটা দেওবন্দিদের দেশ। সেমিনারে ফরহাদ মাজহার বলেন, ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিলের স্বাধীনতা ঘোষণায় গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র আর অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নিয়ে যে ঐক্য গড়ে উঠেছিলো আওয়ামী লীগ তা বিনষ্ট করেছে। এই ঐক্য বিনষ্টের ফলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে। আমাদেরকে এই তিন নীতির ভিত্তিতে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। সেমিনারে সমবেত বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ও প্রবাসী বাঙালীদের পক্ষে পাঁচ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন সিটিজেন মুভমেন্ট ইউকের আহ্বায়ক এমএ মালেক।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন, ৫ই জানুয়ারীর প্রহসনের নির্বাচন, বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড, গুম, দৈনিক আমার দেশ, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিসিহ সকল বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়া এবং ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিলের স্বাধীনতার ঘোষণা অনুযায়ী সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন বাংলাদেশকে গঠন করার আহ্বান জানান। সিটিজেন মুভমেন্ট ইউকের আহ্বায়ক এমএ মালেকের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান, মুফতি শাহ সদর উদ্দিন, ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক মাওলানা সালেহ আহমেদ, উপদেষ্টা ব্যারিস্টার এমএ সালাম, ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা, শিক্ষাবিদ সৈয়দ মামনুন মোর্শেদ, মানবাধিকার কর্মী মনোয়ার বদরুদ্দোজা, ব্যারিস্টার নাজির আহমেদ, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসভাপতি শাহ আখতার হোসেন টুটুল, আক্তার হোসেন, শহীদ জিয়া স্মৃতি পাঠাগার ইউকের চেয়ারম্যান শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপন, বিএনপি নেতা প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বাংলাদেশে ক্রুসেড চলছে। আওয়ামী লীগ সরাসরি ধর্মের বিরুদ্ধে লেগেছে, ছদ্মবেশে তারা ধর্মযুদ্ধ চালাচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যে মুক্তিযুদ্ধ করেছি সেটা খন্ডিত মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি। নাস্তিক ও ইসলাম বিরোধীদের বিরুদ্ধে এই মুহূর্তে যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে, এটাই আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। নিজেদের অস্তিত্বের কারণে এখন আমাদের এ লড়াই করতে হবে। তা না হলে আমাদের নতুন প্রজন্ম ভুলে যাবে যে এটা শাহজালাল আর শাহপরানদের দেশ; এটা আলেমদের দেশ, এটা দেওবন্দিদের দেশ। সেমিনারে ফরহাদ মাজহার বলেন, ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিলের স্বাধীনতা ঘোষণায় গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র আর অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নিয়ে যে ঐক্য গড়ে উঠেছিলো আওয়ামী লীগ তা বিনষ্ট করেছে। এই ঐক্য বিনষ্টের ফলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে। আমাদেরকে এই তিন নীতির ভিত্তিতে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। সেমিনারে সমবেত বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ও প্রবাসী বাঙালীদের পক্ষে পাঁচ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন সিটিজেন মুভমেন্ট ইউকের আহ্বায়ক এমএ মালেক।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন, ৫ই জানুয়ারীর প্রহসনের নির্বাচন, বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড, গুম, দৈনিক আমার দেশ, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিসিহ সকল বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়া এবং ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিলের স্বাধীনতার ঘোষণা অনুযায়ী সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন বাংলাদেশকে গঠন করার আহ্বান জানান। সিটিজেন মুভমেন্ট ইউকের আহ্বায়ক এমএ মালেকের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান, মুফতি শাহ সদর উদ্দিন, ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক মাওলানা সালেহ আহমেদ, উপদেষ্টা ব্যারিস্টার এমএ সালাম, ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা, শিক্ষাবিদ সৈয়দ মামনুন মোর্শেদ, মানবাধিকার কর্মী মনোয়ার বদরুদ্দোজা, ব্যারিস্টার নাজির আহমেদ, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসভাপতি শাহ আখতার হোসেন টুটুল, আক্তার হোসেন, শহীদ জিয়া স্মৃতি পাঠাগার ইউকের চেয়ারম্যান শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপন, বিএনপি নেতা প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ চৌধুরী।
No comments