বরিশালে হেলথ টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলা
(ছবি:-২ বরিশাল শহরের বান্দরোডে আজ বুধবার ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচীতে বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাক্কাধাক্কি হয়। ছবি: মো. সাইয়ান) (ছবি:-২ বরিশালে ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজীর শিক্ষার্থীরা আজ বুধবার সকালে শহরের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের সামনে দশ দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় কর্তব্যরত পুলিশেরা শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করে সড়িয়ে দেয়। এতে অনেকেই আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। ছবি: মো. সাইয়ান) বরিশালে ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির (আইএইচটি) শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচিতে পুলিশ লাঠিপেটা করেছে। এ সময় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় পুলিশের তিন সদস্যসহ ২৬ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ১৪ শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকাল ১০টায় নগরের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে বান্দরোডে ১০ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করতে চাইলে পুলিশ লাঠিপেটা করে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, সরকারি চাকরিতে ডিপ্লোমা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের দ্বিতীয় শ্রেণীর পদমর্যাদাসহ ১০ দফা দাবিতে তাঁরা বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। একই দাবিতে আজ সকাল ১০টার দিকে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করতে তাঁরা বান্দরোডে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য ওপর ইটপাটকেল ছোড়েন। পরে পুলিশ তাঁদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২৩ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আটক করা হয়েছে একজন ছাত্রীসহ ১৪ শিক্ষার্থীকে।
বরিশাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছিলাম। পুলিশ বিনা উসকানিতে আমাদের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে।’
পুলিশের দাবি, আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করেন। সড়ক থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হলেও তাঁরা শোনেননি। তাঁরা পুলিশের সঙ্গে বিরোধে জড়ান।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হন। এ সময় তাঁরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন। এতে পুলিশের সার্জেন্ট কামরুল ইসলাম ও কনস্টেবল বেলাল হোসেনসহ পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা করে। আটক করা হয় ১৪ শিক্ষার্থীকে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, সরকারি চাকরিতে ডিপ্লোমা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের দ্বিতীয় শ্রেণীর পদমর্যাদাসহ ১০ দফা দাবিতে তাঁরা বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। একই দাবিতে আজ সকাল ১০টার দিকে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করতে তাঁরা বান্দরোডে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য ওপর ইটপাটকেল ছোড়েন। পরে পুলিশ তাঁদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২৩ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আটক করা হয়েছে একজন ছাত্রীসহ ১৪ শিক্ষার্থীকে।
বরিশাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছিলাম। পুলিশ বিনা উসকানিতে আমাদের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে।’
পুলিশের দাবি, আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করেন। সড়ক থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হলেও তাঁরা শোনেননি। তাঁরা পুলিশের সঙ্গে বিরোধে জড়ান।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হন। এ সময় তাঁরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন। এতে পুলিশের সার্জেন্ট কামরুল ইসলাম ও কনস্টেবল বেলাল হোসেনসহ পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা করে। আটক করা হয় ১৪ শিক্ষার্থীকে।
No comments