‘মন্তব্য করতে চাই না’
সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে করা ‘নেতিবাচক মন্তব্যে’ ঢাকা-ওয়াশিংটন কি প্রভাব পড়তে পারে? সংবাদ সম্মেলনে এমন একাধিক প্রশ্নেও মুখ খোলেননি দেশের শীর্ষ কূটনীতিক পররাষ্ট্র সচিব এম. শহীদুল হক। গতকাল সন্ধ্যায় তার দপ্তর সংলগ্ন সভাকক্ষে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে নির্ধারিত বিষয়ে ব্রিফিংয়ের পর উন্মুক্ত সেশনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরকারের টানাপড়েনের প্রসঙ্গটি আসে। এ বিষয়ে সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে সচিব বলেন, আমি এ নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না। একজন পেশাদার কূটনীতিক হিসেবে তিনি বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন? মানবজমিন-এর তরফে জানতে চাইলে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তিনি মুচকি হেসে প্রসঙ্গটি এড়িয়ে যান। তবে যে ইস্যুতে তার জরুরি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন সেই ভুটানি প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর নিয়ে সব ধরনের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। তার আগে দেয়া সূচনা বক্তব্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভুটানের অবিস্মরণীয় অবদানের কথা স্মরণ করেন।
ভুটানই প্রথম স্বীকৃতিদাতা: ভারত, না ভুটান- রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি কে দিয়েছিল, তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিষয়টি স্পষ্ট করলেন পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগেকে বিদায় জানিয়ে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর একটি বেতার বার্তা পাঠিয়ে ভুটানই প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়, এ নিয়ে কোন বিতর্ক নেই। গত ৬ই ডিসেম্বর শেরিং তোবগে ঢাকা সফরে এলে ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে বাংলাদেশকে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে ভুটানকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টিও গণমাধ্যমে আসে।
এরপর ফেসবুকসহ বিভিন্ন ব্লগে কেউ কেউ ভারতকে স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ হিসেবে দেখিয়ে লেখেন ৬ই ডিসেম্বর ভারত স্বীকৃতি দেয়ার পরদিন ভুটানের স্বীকৃতি আসে, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ভুটান ও ভারত একই দিনে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। কিন্তু ভুটানই স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ। ভুটানের প্রথম স্বীকৃতির জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তোবগের কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে ভুটানের জন্য বিশেষ স্থান রয়েছে। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী গতকাল বিকালে ঢাকা ছেড়ে যান। তার বিদায়ের পর দেয়া এক যৌথ বিবৃতিতেও বলা হয় আনুষ্ঠানিক আলোচনার সময় মুক্তিযুদ্ধে ভুটানের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা জানান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে ২৭ দফা বিবৃতি পড়ে শুনিয়ে শহিদুল হক বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ হওয়ার কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে ওই সময়কার ভুটানের রাজা জিগমে দরজি ওয়াংচুকের পাঠানো বেতার বার্তার একটি লিখিত অনুলিপি শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের সময় হস্তান্তর করেছেন শেরিং তোবগে।
ভুটানই প্রথম স্বীকৃতিদাতা: ভারত, না ভুটান- রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি কে দিয়েছিল, তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিষয়টি স্পষ্ট করলেন পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগেকে বিদায় জানিয়ে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর একটি বেতার বার্তা পাঠিয়ে ভুটানই প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়, এ নিয়ে কোন বিতর্ক নেই। গত ৬ই ডিসেম্বর শেরিং তোবগে ঢাকা সফরে এলে ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে বাংলাদেশকে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে ভুটানকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টিও গণমাধ্যমে আসে।
এরপর ফেসবুকসহ বিভিন্ন ব্লগে কেউ কেউ ভারতকে স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ হিসেবে দেখিয়ে লেখেন ৬ই ডিসেম্বর ভারত স্বীকৃতি দেয়ার পরদিন ভুটানের স্বীকৃতি আসে, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ভুটান ও ভারত একই দিনে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। কিন্তু ভুটানই স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ। ভুটানের প্রথম স্বীকৃতির জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তোবগের কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে ভুটানের জন্য বিশেষ স্থান রয়েছে। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী গতকাল বিকালে ঢাকা ছেড়ে যান। তার বিদায়ের পর দেয়া এক যৌথ বিবৃতিতেও বলা হয় আনুষ্ঠানিক আলোচনার সময় মুক্তিযুদ্ধে ভুটানের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা জানান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে ২৭ দফা বিবৃতি পড়ে শুনিয়ে শহিদুল হক বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভুটান বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদাতা প্রথম দেশ হওয়ার কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে ওই সময়কার ভুটানের রাজা জিগমে দরজি ওয়াংচুকের পাঠানো বেতার বার্তার একটি লিখিত অনুলিপি শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের সময় হস্তান্তর করেছেন শেরিং তোবগে।
No comments