সোহেলের সঙ্গে ‘অন্য’ আফ্রিদি!
নিউজিল্যান্ডের
রানের চাকা মূলত টেনে ধরেছিলেন দুজন—হারিস সোহেল ও শহীদ আফ্রিদি। দুজনের
কিপ্টে বোলিংয়ে নিউজিল্যান্ড ২৫০ রানও করতে পারেনি। ২৪৭ রান তাড়া করতে
গিয়ে দলের বিপর্যয়ে হাল ধরলেন ওই দুজনই। সোহেল-আফ্রিদির ৭ম উইকেট জুটিই
দুবাইয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে পাকিস্তান ৩ উইকেটে হারাল
কিউইদের। (সোহেল-আফ্রিদির ৭ম উইকেট জুটি হারাল নিউজিল্যান্ডকে। ছবি: এএফপি) ১২৪ রানে ৬ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর পাকিস্তানের দরকার ছিল ১১৮
বলে ১২৩। কিউইদের জয়ের স্বপ্ন বেশ উজ্জ্বল। এ মুহূর্তেই জ্বলে উঠলেন ওই
দুজন—সোহেল ও আফ্রিদি। তবে আজ আফ্রিদি ঠিক ‘বুম-বুম’ নয়; বরং শান্তভাবেই
এগোলেন! ধারাভাষ্যকারেরাও বারবার বলছিলেন, ‘দায়িত্বশীল’ ব্যাটিং করছেন
আফ্রিদি। শান্তভাবে এগোলেও স্ট্রাইকরেট ঠিকঠাকই ছিল। ৪৭ বলে ফিফটি তুলে
নিলেও তখনো আফ্রিদির পাশে একটা ছক্কাও নেই! পরিসংখ্যান জানাল, ছক্কা বিহীন
ফিফটি—আফ্রিদির ক্যারিয়ারে একবারই ঘটেছে, ১৯৯৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের
বিপক্ষে। আফ্রিদির যোগ্য সঙ্গ পেয়ে সোহেলও তুলে নিলেন ওয়ানেডেতে প্রথম
ফিফটি। দুজনের ৭ম উইকেট জুটিতে তোলা ১১০ রানই হারাল নিউজিল্যান্ডকে। টেলরের
সরাসরি থ্রোতে রান আউটে কাটা পড়ার আগে আফ্রিদির সংগ্রহ ৬১ রান। তবে সোহেল
৮৫ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচ জিতিয়ে ফিরেছেন। ম্যাচসেরাও তিনি।
এর আগে টসে জিতে নিউজিরল্যান্ডকে ব্যাট করতে পাঠায় পাকিস্তান। রস টেলরের অপরাজিত ১০৫ রানেই ২৪৬ রানের লড়ার মতো রান তোলে ব্লাক ক্যাপরা। টানা তিন ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন টেলর। ওয়ানডেতে এমন কীর্তি আছে আর পাঁচজনের—জহির আব্বাস, সাঈদ আনোয়ার, হার্শেল গিবস, এবি ডি ভিলিয়ার্স ও কুইন্টিন ডি কক। ভারতের বিপক্ষে হ্যামিল্টন ও ওয়েলিংটনের পর টেলর ওয়ানডে সেঞ্চুরি পেলেন দুবাইয়েও।
পাকিস্তানের বোলাররা ভালো একটা শুরুই এনে দিয়েছিলেন, ৯৯ রানেই পড়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ৪ উইকেট। তবে এক প্রান্ত আগলে ছিলেন টেলর। শুরুতে একটু অসুবিধা হলেও পরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন ১৩২ বলে। ষষ্ঠ উইকেটে রঙ্কিকে নিয়ে যোগ করেছেন ৪৪ রান। ইউনিস খানের দুর্দান্ত এক ক্যাচে রঙ্কি ফিরে যাওয়ার পর রানের চাকাটা সচল রেখেছিলেন ভেট্টোরি। শেষ পর্যন্ত নাথান ম্যাককালামকে নিয়ে টেলর ভালো একটা পুঁজি এনে দিলেও চূড়ান্তভাবে পরাজয় এড়াতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। টেন ক্রিকেট, ক্রিকইনফো।
এর আগে টসে জিতে নিউজিরল্যান্ডকে ব্যাট করতে পাঠায় পাকিস্তান। রস টেলরের অপরাজিত ১০৫ রানেই ২৪৬ রানের লড়ার মতো রান তোলে ব্লাক ক্যাপরা। টানা তিন ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন টেলর। ওয়ানডেতে এমন কীর্তি আছে আর পাঁচজনের—জহির আব্বাস, সাঈদ আনোয়ার, হার্শেল গিবস, এবি ডি ভিলিয়ার্স ও কুইন্টিন ডি কক। ভারতের বিপক্ষে হ্যামিল্টন ও ওয়েলিংটনের পর টেলর ওয়ানডে সেঞ্চুরি পেলেন দুবাইয়েও।
পাকিস্তানের বোলাররা ভালো একটা শুরুই এনে দিয়েছিলেন, ৯৯ রানেই পড়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ৪ উইকেট। তবে এক প্রান্ত আগলে ছিলেন টেলর। শুরুতে একটু অসুবিধা হলেও পরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন ১৩২ বলে। ষষ্ঠ উইকেটে রঙ্কিকে নিয়ে যোগ করেছেন ৪৪ রান। ইউনিস খানের দুর্দান্ত এক ক্যাচে রঙ্কি ফিরে যাওয়ার পর রানের চাকাটা সচল রেখেছিলেন ভেট্টোরি। শেষ পর্যন্ত নাথান ম্যাককালামকে নিয়ে টেলর ভালো একটা পুঁজি এনে দিলেও চূড়ান্তভাবে পরাজয় এড়াতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। টেন ক্রিকেট, ক্রিকইনফো।
No comments