২০ বছর বয়সেই ফেসবুকে ২ কোটি রুপির চাকরি!
(ফেসবুকের কাছ থেকে বছরে দুই কোটি ১০ লাখ রুপির চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন ২০ বছর বয়সী আস্থা আগারওয়াল। ছবি: পিটিআই) দিল্লির
ট্যাক্সিতে নারী ধর্ষণ নিয়ে যখন সমালোচনা ভারতজুড়ে, তখন অপর এক নারী
দিলেন সুখবর। সেই নারীকে বছরে দুই কোটি রুপির চাকরির প্রস্তাব দিয়েছে
ফেসবুক। ২০ বছর বয়সী এই নারীর নাম আস্থা আগারওয়াল, বাড়ি ভারতের
রাজস্থানের জয়পুরে।
আস্থা ২০০৯ সালে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলেন। তখন আস্থা ভাবেননি মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুকের কাছ থেকেই একদিন চাকরির প্রস্তাব পাবেন। অথচ ছয় বছরের মাথায় ফেসবুকে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে গিয়েই দক্ষতা দেখিয়ে পেলেন বছরে দুই কোটি ১০ লাখ রুপির চাকরির প্রস্তাব। সে প্রস্তাবে ‘হ্যাঁ’ বলেছেন প্রকৌশলী কন্যা। এনডিটিভি এবং হিন্দুস্থান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, মুম্বাইয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন আস্থা। তৃতীয় বর্ষে পড়ার সময় এ বছরের মে-জুন মাসে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ফেসবুকের প্রধান কার্যালয় মেনলো পার্কে। তাঁর কাজের দক্ষতায় সন্তুষ্ট হয়ে পড়াশোনা শেষে আস্থাকে পূর্ণকালীন কর্মী (সফটওয়্যার প্রকৌশলী) হিসেবে কাজে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। এ প্রস্তাবে বলা হয়, শুরুতেই আস্থাকে বেতন দেওয়া হবে বছরে দুই কোটি ১০ লাখ রুপি!
এ খবর শুনে উচ্ছ্বসিত আস্থা। শীতের ছুটিতে আস্থা এখন আছেন নিজ শহর জয়পুরে। এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘ভীষণ আনন্দিত এবং উত্তেজিত। আমার চতুর্থ বর্ষের শেষ সেমিস্টার (অষ্টম) শেষ হলেই আগামী বছরের অক্টোবরে ফেসবুকে যোগ দেব।’
আস্থার বাবা অশোক আগারওয়াল রাজস্থান বিদ্যুৎ বিভাগের একজন নির্বাহী প্রকৌশলী। বড় বোনও প্রকৌশলী। শিক্ষাজীবনে এরই মধ্যে নানা বিষয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন আস্থা। জাতীয় পর্যায়ের ন্যাশনাল ট্যালেন্ট সার্চের পরীক্ষায় সপ্তম হয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডে রুপার মেডেল জেতেন তিনি। ২০০৯ সালে জুনিয়র সায়েন্স আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে ভারতের প্রতিনিধিত্বও করেন।
আস্থা ২০০৯ সালে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলেন। তখন আস্থা ভাবেননি মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুকের কাছ থেকেই একদিন চাকরির প্রস্তাব পাবেন। অথচ ছয় বছরের মাথায় ফেসবুকে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে গিয়েই দক্ষতা দেখিয়ে পেলেন বছরে দুই কোটি ১০ লাখ রুপির চাকরির প্রস্তাব। সে প্রস্তাবে ‘হ্যাঁ’ বলেছেন প্রকৌশলী কন্যা। এনডিটিভি এবং হিন্দুস্থান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, মুম্বাইয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে চতুর্থ বর্ষে পড়ছেন আস্থা। তৃতীয় বর্ষে পড়ার সময় এ বছরের মে-জুন মাসে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ফেসবুকের প্রধান কার্যালয় মেনলো পার্কে। তাঁর কাজের দক্ষতায় সন্তুষ্ট হয়ে পড়াশোনা শেষে আস্থাকে পূর্ণকালীন কর্মী (সফটওয়্যার প্রকৌশলী) হিসেবে কাজে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। এ প্রস্তাবে বলা হয়, শুরুতেই আস্থাকে বেতন দেওয়া হবে বছরে দুই কোটি ১০ লাখ রুপি!
এ খবর শুনে উচ্ছ্বসিত আস্থা। শীতের ছুটিতে আস্থা এখন আছেন নিজ শহর জয়পুরে। এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘ভীষণ আনন্দিত এবং উত্তেজিত। আমার চতুর্থ বর্ষের শেষ সেমিস্টার (অষ্টম) শেষ হলেই আগামী বছরের অক্টোবরে ফেসবুকে যোগ দেব।’
আস্থার বাবা অশোক আগারওয়াল রাজস্থান বিদ্যুৎ বিভাগের একজন নির্বাহী প্রকৌশলী। বড় বোনও প্রকৌশলী। শিক্ষাজীবনে এরই মধ্যে নানা বিষয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন আস্থা। জাতীয় পর্যায়ের ন্যাশনাল ট্যালেন্ট সার্চের পরীক্ষায় সপ্তম হয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডে রুপার মেডেল জেতেন তিনি। ২০০৯ সালে জুনিয়র সায়েন্স আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে ভারতের প্রতিনিধিত্বও করেন।
No comments