‘ব্যাঙের ছাতার মতো ভুয়া মানবাধিকার সংগঠন হচ্ছে’
সারা দেশে ব্যাঙের ছাতার মতো ভুয়া মানবাধিকার সংগঠন গড়ে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র কোনো জোরালো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে তিনি অভিযোগ করেন। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মানবাধিকার–বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন। অ্যাসোসিয়েশন ফর ল রিসার্চ অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস (অ্যালার্ট) নামের একটি সংগঠন অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কয়েকজন আলোচক মানবাধিকার রক্ষায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সচেতন কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেন। তাঁরা এ ব্যাপারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে পদক্ষেপ নিতে বলেন। তাঁদের এ প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এমনিতেই অনেক ভুয়া সংগঠন গড়ে উঠেছে। এসব সংগঠন বিভিন্ন সময়ে কমিশনের নাম ব্যবহার করে। তাই এই মুহূর্তে সচেতন কমিটি গঠন করার সুযোগ নেই।’
‘বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন’ ও ‘বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডেভেলপমেন্ট কমিশন’ নামের দুইটি সংগঠনের কারণে বাইরের বিভিন্ন দেশ বিভ্রান্তিতে পড়ে বলে জানান মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু প্রতিকার পাওয়া যায়নি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সারা বিশ্বে আদর্শ বিচারের উদাহরণ তৈরি করবে। তিনি বলেন, ‘যারা ড্রোন দিয়ে মানুষ হত্যা করে, বিচার নিয়ে তাদের সমালোচনা গ্রহণ করব কি না, আমাদের তা বিবেচনা করতে হবে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রানা দাশগুপ্ত, সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান, অ্যালার্টের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কয়েকজন আলোচক মানবাধিকার রক্ষায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সচেতন কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেন। তাঁরা এ ব্যাপারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে পদক্ষেপ নিতে বলেন। তাঁদের এ প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এমনিতেই অনেক ভুয়া সংগঠন গড়ে উঠেছে। এসব সংগঠন বিভিন্ন সময়ে কমিশনের নাম ব্যবহার করে। তাই এই মুহূর্তে সচেতন কমিটি গঠন করার সুযোগ নেই।’
‘বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন’ ও ‘বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডেভেলপমেন্ট কমিশন’ নামের দুইটি সংগঠনের কারণে বাইরের বিভিন্ন দেশ বিভ্রান্তিতে পড়ে বলে জানান মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু প্রতিকার পাওয়া যায়নি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সারা বিশ্বে আদর্শ বিচারের উদাহরণ তৈরি করবে। তিনি বলেন, ‘যারা ড্রোন দিয়ে মানুষ হত্যা করে, বিচার নিয়ে তাদের সমালোচনা গ্রহণ করব কি না, আমাদের তা বিবেচনা করতে হবে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রানা দাশগুপ্ত, সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান, অ্যালার্টের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খান প্রমুখ।
No comments