কোনো মেয়ে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে না: প্রধানমন্ত্রী
(প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার সঙ্গে এ বছরের বেগম রোকেয়া পদকজয়ী দুজন। রাজধানীর ওসমানী
স্মৃতি মিলনায়তনে আজ মঙ্গলবার বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেওয়া হয়। ছবি:
ফোকাস বাংলা) কোনো
মেয়ে শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে না বলে দৃঢ় আশা প্রকাশ করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, প্রতিটি নারী শিক্ষিত হবে। বেগম
রোকেয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেয়েদের শিক্ষা নিশ্চিত করতে তাঁর সরকারের
বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ভবিষ্যতে আর কখনোই এমন
পরিস্থিতি দেশে সৃষ্টি হবে না, যাতে নারীরা শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বেগম রোকেয়া দিবস এবং বেগম রোকেয়া পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী নারী শিক্ষা বিস্তার, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং সমাজে দরিদ্র ও অসহায় নারীদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখার জন্য অধ্যাপক মমতাজ বেগম এবং মিসেস গোলাপ বানুর হাতে বেগম রোকেয়া পদক তুলে দেন। খবর বাসসের। শিশু ও নারীবিষয়ক মন্ত্রণালয় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিক-উল-ইসলাম স্বাগত বক্তব্য দেন। এ ছাড়া বেগম রোকেয়া পদক পাওয়া মমতাজ বেগম ও গোলাপ বানু তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বেগম রোকেয়া স্বপ্ন দেখতেন, সমাজের অবহেলিত নারীরা শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী হবে। তাঁর এই স্বপ্নের অধিকাংশই বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি প্রতিটি শিক্ষিত নারীর হৃদয়ে বেঁচে আছেন এবং বেঁচে থাকবেন।
বেগম রোকেয়া সমাজে একটি বিপ্লব এনেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বেগম রোকেয়ার জন্ম না হলে এবং তিনি শিক্ষার পথ না দেখালে দেশের অগ্রগতি হতো না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমাজের অনেক নারী স্বাধীনতার জন্য এবং নারীর সম্মান ও তাদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাজে নারী-পুরুষের সম–অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পুনরায় আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, জনসংখ্যার অর্ধেককে পেছনে রেখে সমাজের অগ্রগতি হতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী বেগম রোকেয়া পদক-২০১৪ বিজয়ীদের তাঁর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, নারীদের উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে এই পদক প্রদান নারীদের আরও উৎসাহিত করবে। শেখ হাসিনা বেগম রোকেয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বেগম রোকেয়া ছিলেন নারী শিক্ষার পথিকৃৎ এবং একটি ইনস্টিটিউশন।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বেগম রোকেয়া দিবস এবং বেগম রোকেয়া পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী নারী শিক্ষা বিস্তার, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং সমাজে দরিদ্র ও অসহায় নারীদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখার জন্য অধ্যাপক মমতাজ বেগম এবং মিসেস গোলাপ বানুর হাতে বেগম রোকেয়া পদক তুলে দেন। খবর বাসসের। শিশু ও নারীবিষয়ক মন্ত্রণালয় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নারী ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিক-উল-ইসলাম স্বাগত বক্তব্য দেন। এ ছাড়া বেগম রোকেয়া পদক পাওয়া মমতাজ বেগম ও গোলাপ বানু তাঁদের অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বেগম রোকেয়া স্বপ্ন দেখতেন, সমাজের অবহেলিত নারীরা শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী হবে। তাঁর এই স্বপ্নের অধিকাংশই বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি প্রতিটি শিক্ষিত নারীর হৃদয়ে বেঁচে আছেন এবং বেঁচে থাকবেন।
বেগম রোকেয়া সমাজে একটি বিপ্লব এনেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বেগম রোকেয়ার জন্ম না হলে এবং তিনি শিক্ষার পথ না দেখালে দেশের অগ্রগতি হতো না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমাজের অনেক নারী স্বাধীনতার জন্য এবং নারীর সম্মান ও তাদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাজে নারী-পুরুষের সম–অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পুনরায় আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, জনসংখ্যার অর্ধেককে পেছনে রেখে সমাজের অগ্রগতি হতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী বেগম রোকেয়া পদক-২০১৪ বিজয়ীদের তাঁর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, নারীদের উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে এই পদক প্রদান নারীদের আরও উৎসাহিত করবে। শেখ হাসিনা বেগম রোকেয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বেগম রোকেয়া ছিলেন নারী শিক্ষার পথিকৃৎ এবং একটি ইনস্টিটিউশন।
No comments