কেবিন নম্বর ৫১২ by নুরুজ্জামান লাবু
কেবিন
নম্বর ৫১২। ভিআইপি কেবিন। প্রতিদিনের ভাড়া ৪০২৫ টাকা। কেবিনের ভেতরে
প্রহরায় দুই কারারক্ষী। দরজার সামনে ৫-৬ জনের একটি পুলিশ দল। করিডরের
প্রবেশমুখে দুই আনসার সদস্য। আর ভবনের নিচে অবস্থান আরও ৮ থেকে ১০ জন পুলিশ
সদস্যের। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের
পাঁচ তলায় প্রবেশে আরোপ করা হয়েছে ব্যাপক কড়াকড়ি। অন্যান্য কেবিনে থাকা
রোগীদের স্বজন সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না কাউকেই।
এত কড়াকড়ির কারণ ৫১২ নম্বর কেবিনে আছেন এক সময়ের প্রভাবশালী মন্ত্রী,
বর্তমানে কারাবন্দি আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। গ্রেপ্তার হয়েছেন ধর্মীয়
অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার মামলায়। পবিত্র হজ, মহানবী (সা.) ও তাবলিগ জামাত নিয়ে
বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে হারিয়েছেন মন্ত্রিত্ব। আওয়ামী লীগের দলীয় পদ
থেকেও বহিষ্কার করা হয়েছে তাকে। এমনকি প্রাথমিক সদস্যপদও নেই তার। অসুস্থ
হয়ে পড়ায় কারাগার থেকে ঠাঁই হয়েছে হাসপাতালের এই ভিআইপি কেবিনে। বুকে ব্যথা
অনুভব করায় গত শনিবার তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসাধীন
রয়েছেন কার্ডিওলজি বিভাগে।
সূত্র জানায়, বিতর্কিত মন্তব্য করে লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতালে সময় কাটাচ্ছেন শুয়ে-বসে। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন যতটা পারা যায় টেনশন বা দুশ্চিন্তা না করতে। সে চেষ্টাও করছেন তিনি। মন চাইলে কখনও পত্রিকার বিভিন্ন সংবাদ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ছেন। কখনও বা চোখ রাখছেন টেলিভিশনের পর্দায়। ভিআইপি কেবিন হওয়ায় ভেতরে টেলিভিশনের ব্যবস্থা রয়েছে। আর প্রথম শ্রেণীর বন্দি হওয়ায় কারাকর্তৃপক্ষ তাকে ডিভিশন অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। পরিবারের সদস্যরাও দেখা করছেন তার সঙ্গে। গতকাল সকালে এক পুরুষ ও এক মহিলা হাসপাতালে এসে তার সঙ্গে দেখা করে গেছেন। দেখা করেছেন ব্যক্তিগত সহকারীও। কিন্তু তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এ বিষয়ে মুখ খুলতে অপারগতা জানিয়েছেন দায়িত্বরত কারারক্ষী ও পুলিশ-আনসার সদস্যরা। তবে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার নেসার আলম বলেছেন, রোগীকে দেখতে তো তার স্বজনরা আসবেই। স্বজনরা কারা কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই দেখা করছে। তিনি বলেন, ডিভিশন অনুযায়ী তিনি (লতিফ সিদ্দিকী) সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। আর চিকিৎসার বিষয়টি দেখভাল করছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সূত্র জানিয়েছে, লতিফ সিদ্দিকীর হার্টে আগে থেকেই রিং পরানো ছিল। বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে অনেকটাই দিশাহারা এখন তিনি। নিউ ইয়র্কের পর লন্ডন হয়ে কলকাতায় এসে কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন। অনেকটা আচমকা ২৩শে নভেম্বর ঢাকায় হাজির হন বিমানবন্দরে। এরপর আবার তাকে নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়। দু’দিন আত্মগোপনে থেকে নিজেই ধরা দেন পুলিশের কাছে। আদালত তাকে পাঠায় কারাগারে। যতই সাহসী মনোভাব দেখান না কেন ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়েছেন এক সময়ের প্রতাপশালী এই আওয়ামী লীগ নেতা। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তার আগে থেকেই ছিল। কারা অভ্যন্তরে থাকা অবস্থায় তা আরও বেড়ে গেছে। এছাড়া, ৭৭ বছর অতিক্রম করছেন তিনি। বার্ধক্যজনিত রোগও পেয়ে বসেছে তাকে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে তার রক্তচাপ বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া বিষয়টিতে তিনি মারাত্মক ‘শক্ড’ হয়েছেন। এছাড়া, তার হার্টে আগে ব্লক ধরা পড়ায় বুকে ব্যথার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ওষুধপত্র প্রয়োগ করেও রক্তচাপ স্বাভাবিক করা যাচ্ছে না। লতিফ সিদ্দিকী বর্তমানে বিএসএমএমইউ-এর সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও কার্ডিওলজির ইউনিট প্রধান অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জির অধীনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি বলেন, লতিফ সিদ্দিকীর অবস্থা ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ভর্তি হওয়ার পর দু’দিন ধরে লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতাল থেকে সরবরাহ করা খাবার খাচ্ছেন। তবে তার পরিবারের পক্ষ থেকে নিয়মিত নানা ধরনের ফলমূল সরবরাহ করা হচ্ছে। বাসা থেকে সরবরাহ করা তিন বেলা খাবার খেতে চাইলে হাসপাতাল ও জেল কর্তৃপক্ষের যৌথ অনুমতি নিতে হবে। লতিফ সিদ্দিকীর পক্ষে এ ধরনের কোন আবেদন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে করা হয়নি। সূত্র জানায়, কেবিন ব্লকের যে কেবিনে লতিফ সিদ্দিকী রয়েছেন সেটি আসলে ভিআইপি কেবিন। এসব কেবিনে অন্য কেবিনগুলোর চেয়ে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। দিনে মোট পাঁচ বার খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে তাকে। সকালে রুটি-ডিম-সবজি, বেলা ১১টার দিকে বিস্কুট-চা, দুপুরে ভাত-মাছ-ডাল-সবজি, বিকালে স্যুপ, রাতে ভাত বা রুটি, মুরগির মাংস বা মাছ-ডাল ও সবজি পরিবেশন করা হয়। লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতালের সরবরাহ করা এসব খাবারই খাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল মজিদ ভূঁইয়া বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা ও ওষুধপথ্যের বিষয়গুলো তদারক করছে। নিয়ম অনুযায়ী সব করা হচ্ছে। বাকি নিরাপত্তাসহ লোকজন দেখা করতে পারবে কি পারবে না- তা কারা কর্তৃপক্ষের বিষয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮শে সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের এক অনুষ্ঠানে লতিফ সিদ্দিকী হজ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এক পর্যায়ে ইসলামী দলগুলো আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেয়। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় তাকে। পরে দল থেকেও বহিষ্কার করা হয় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর এই সদস্যকে। এ ঘটনার পর লতিফ সিদ্দিকী যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতের কলকাতায় গিয়ে অবস্থান করেন। গত ২৩শে নভেম্বর রোববার রাতে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে হঠাৎ করেই ঢাকায় হাজির হন তিনি। দুদিন আত্মগোপনে থাকার পর ২৫শে নভেম্বর ধানমন্ডি থানায় আত্মসমর্পণ করেন। ওই দিনই তাকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। টাঙ্গাইলের প্রভাবশালী সিদ্দিকী পরিবারের জ্যেষ্ঠ ভাই ৭৭ বছর বয়সী লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে পাঁচবার সংসদ সদস্য হয়েছেন। গত মহাজোট সরকারের আমলে তিনি পাট ও বস্ত্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
সূত্র জানায়, বিতর্কিত মন্তব্য করে লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতালে সময় কাটাচ্ছেন শুয়ে-বসে। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন যতটা পারা যায় টেনশন বা দুশ্চিন্তা না করতে। সে চেষ্টাও করছেন তিনি। মন চাইলে কখনও পত্রিকার বিভিন্ন সংবাদ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ছেন। কখনও বা চোখ রাখছেন টেলিভিশনের পর্দায়। ভিআইপি কেবিন হওয়ায় ভেতরে টেলিভিশনের ব্যবস্থা রয়েছে। আর প্রথম শ্রেণীর বন্দি হওয়ায় কারাকর্তৃপক্ষ তাকে ডিভিশন অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। পরিবারের সদস্যরাও দেখা করছেন তার সঙ্গে। গতকাল সকালে এক পুরুষ ও এক মহিলা হাসপাতালে এসে তার সঙ্গে দেখা করে গেছেন। দেখা করেছেন ব্যক্তিগত সহকারীও। কিন্তু তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এ বিষয়ে মুখ খুলতে অপারগতা জানিয়েছেন দায়িত্বরত কারারক্ষী ও পুলিশ-আনসার সদস্যরা। তবে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার নেসার আলম বলেছেন, রোগীকে দেখতে তো তার স্বজনরা আসবেই। স্বজনরা কারা কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই দেখা করছে। তিনি বলেন, ডিভিশন অনুযায়ী তিনি (লতিফ সিদ্দিকী) সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। আর চিকিৎসার বিষয়টি দেখভাল করছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সূত্র জানিয়েছে, লতিফ সিদ্দিকীর হার্টে আগে থেকেই রিং পরানো ছিল। বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে অনেকটাই দিশাহারা এখন তিনি। নিউ ইয়র্কের পর লন্ডন হয়ে কলকাতায় এসে কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন। অনেকটা আচমকা ২৩শে নভেম্বর ঢাকায় হাজির হন বিমানবন্দরে। এরপর আবার তাকে নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়। দু’দিন আত্মগোপনে থেকে নিজেই ধরা দেন পুলিশের কাছে। আদালত তাকে পাঠায় কারাগারে। যতই সাহসী মনোভাব দেখান না কেন ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়েছেন এক সময়ের প্রতাপশালী এই আওয়ামী লীগ নেতা। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তার আগে থেকেই ছিল। কারা অভ্যন্তরে থাকা অবস্থায় তা আরও বেড়ে গেছে। এছাড়া, ৭৭ বছর অতিক্রম করছেন তিনি। বার্ধক্যজনিত রোগও পেয়ে বসেছে তাকে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে তার রক্তচাপ বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া বিষয়টিতে তিনি মারাত্মক ‘শক্ড’ হয়েছেন। এছাড়া, তার হার্টে আগে ব্লক ধরা পড়ায় বুকে ব্যথার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ওষুধপত্র প্রয়োগ করেও রক্তচাপ স্বাভাবিক করা যাচ্ছে না। লতিফ সিদ্দিকী বর্তমানে বিএসএমএমইউ-এর সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও কার্ডিওলজির ইউনিট প্রধান অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জির অধীনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি বলেন, লতিফ সিদ্দিকীর অবস্থা ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। ভর্তি হওয়ার পর দু’দিন ধরে লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতাল থেকে সরবরাহ করা খাবার খাচ্ছেন। তবে তার পরিবারের পক্ষ থেকে নিয়মিত নানা ধরনের ফলমূল সরবরাহ করা হচ্ছে। বাসা থেকে সরবরাহ করা তিন বেলা খাবার খেতে চাইলে হাসপাতাল ও জেল কর্তৃপক্ষের যৌথ অনুমতি নিতে হবে। লতিফ সিদ্দিকীর পক্ষে এ ধরনের কোন আবেদন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে করা হয়নি। সূত্র জানায়, কেবিন ব্লকের যে কেবিনে লতিফ সিদ্দিকী রয়েছেন সেটি আসলে ভিআইপি কেবিন। এসব কেবিনে অন্য কেবিনগুলোর চেয়ে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। দিনে মোট পাঁচ বার খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে তাকে। সকালে রুটি-ডিম-সবজি, বেলা ১১টার দিকে বিস্কুট-চা, দুপুরে ভাত-মাছ-ডাল-সবজি, বিকালে স্যুপ, রাতে ভাত বা রুটি, মুরগির মাংস বা মাছ-ডাল ও সবজি পরিবেশন করা হয়। লতিফ সিদ্দিকী হাসপাতালের সরবরাহ করা এসব খাবারই খাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল মজিদ ভূঁইয়া বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা ও ওষুধপথ্যের বিষয়গুলো তদারক করছে। নিয়ম অনুযায়ী সব করা হচ্ছে। বাকি নিরাপত্তাসহ লোকজন দেখা করতে পারবে কি পারবে না- তা কারা কর্তৃপক্ষের বিষয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮শে সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের এক অনুষ্ঠানে লতিফ সিদ্দিকী হজ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এক পর্যায়ে ইসলামী দলগুলো আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেয়। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় তাকে। পরে দল থেকেও বহিষ্কার করা হয় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর এই সদস্যকে। এ ঘটনার পর লতিফ সিদ্দিকী যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতের কলকাতায় গিয়ে অবস্থান করেন। গত ২৩শে নভেম্বর রোববার রাতে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে হঠাৎ করেই ঢাকায় হাজির হন তিনি। দুদিন আত্মগোপনে থাকার পর ২৫শে নভেম্বর ধানমন্ডি থানায় আত্মসমর্পণ করেন। ওই দিনই তাকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। টাঙ্গাইলের প্রভাবশালী সিদ্দিকী পরিবারের জ্যেষ্ঠ ভাই ৭৭ বছর বয়সী লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে পাঁচবার সংসদ সদস্য হয়েছেন। গত মহাজোট সরকারের আমলে তিনি পাট ও বস্ত্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
No comments