‘মোশতাক ছিল মোনাফেক, জিয়া ছিল তার দোসর’ -শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘খুনি মোশতাক ছিল মোনাফেক, আর জিয়া ছিল তার দোসর। তারা ৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে শুধু হত্যাই করেনি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনাকে তারা নস্যাৎ করতে চেয়েছে।’ আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুবলীগের ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত পুনর্মিলনী সভায় প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট খুনি মোশতাক-জিয়া জাতির পিতাকে শুধু হত্যাই করেনি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনাকে তারা নস্যাৎ করতে চেয়েছে। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই মোশতাক আমাদের সাথেই ছিল। বঙ্গবন্ধুর সাথেই ছিল, এতে সন্দেহ নেই। খুনি মোশতাক ছিল মোনাফেক, জিয়া ছিল তার দোসর।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে যারা হত্যা করেছে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করে বাঙালি জাতির বিজয় এনে দিয়েছিল, সেই জাতীয় চার নেতাকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে তারাই নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যারা বঙ্গবন্ধুকে ১৫ আগস্ট হত্যা করেছিল, সেই খুনিদের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়েছিল খুনি মোশতাক।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াউর রহমানকে ওই খুনি মোশতাক সামরিক বাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল। যদি মোশতাকের সাথে জিয়াউর রহমান না-ই থাকবে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ঘটাতে, তাহলে কেন জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান করবে। বাংলাদেশে ৭৫-এর পর থেকে হত্যা ও ক্যুর রাজনীতি শুরু হয়।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকার, আলবদরদের প্রতিষ্ঠিত করেছিল। এমনকি বর্তমানে ২০ দলে যারা আছে, তাঁরা বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়ার মতো। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একে একে বাংলার মাটিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশ ও জাতির উন্নয়নে আত্মত্যাগে সচেষ্ট থাকবে, এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবে না, যাতে বদনাম হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট খুনি মোশতাক-জিয়া জাতির পিতাকে শুধু হত্যাই করেনি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনাকে তারা নস্যাৎ করতে চেয়েছে। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে দুর্ভাগ্য।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই মোশতাক আমাদের সাথেই ছিল। বঙ্গবন্ধুর সাথেই ছিল, এতে সন্দেহ নেই। খুনি মোশতাক ছিল মোনাফেক, জিয়া ছিল তার দোসর।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে যারা হত্যা করেছে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করে বাঙালি জাতির বিজয় এনে দিয়েছিল, সেই জাতীয় চার নেতাকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে তারাই নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যারা বঙ্গবন্ধুকে ১৫ আগস্ট হত্যা করেছিল, সেই খুনিদের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়েছিল খুনি মোশতাক।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াউর রহমানকে ওই খুনি মোশতাক সামরিক বাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল। যদি মোশতাকের সাথে জিয়াউর রহমান না-ই থাকবে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ঘটাতে, তাহলে কেন জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান করবে। বাংলাদেশে ৭৫-এর পর থেকে হত্যা ও ক্যুর রাজনীতি শুরু হয়।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকার, আলবদরদের প্রতিষ্ঠিত করেছিল। এমনকি বর্তমানে ২০ দলে যারা আছে, তাঁরা বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়ার মতো। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একে একে বাংলার মাটিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশ ও জাতির উন্নয়নে আত্মত্যাগে সচেষ্ট থাকবে, এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবে না, যাতে বদনাম হয়।’
>>যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: বাসস
No comments