মির্জা আব্বাসের বাসায় নেতাকর্মীদের হাতাহাতি
অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের সামনেই মোহাম্মদপুর-আদাবর থানা বিএনপির দুই পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ ঘটনায় কয়েকজন সামান্য আহত হয়েছেন। আব্বাসসহ সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
শনিবার বিকালে আব্বাসের শাহজাহানপুরের বাসভবনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে আব্বাস নিজের অনুসারীদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, আমার শাহজাহানপুরের বাসায় এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর সাহস অতীতে কেউ পায়নি। মোহাম্মদপুরের লোকজন তা করে গেল। সভায় মতিন সমর্থক বলে পরিচিত দুজনকে আব্বাস বহিষ্কারের হুমকি দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।মোহাম্মদপুর যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও সাবেক কমিশনার আতিকুল ইসলাম মতিনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কোন্দল চলে আসছে। এর আগে মহানগর বিএনপির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের মতিঝিলের অফিসে এ দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার মহানগর বিএনপির পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ঢাকা-১৩ আসনের মোহাম্মদপুর থানা, আদাবর থানা, শেরেবাংলা নগর থানার আংশিকসহ মোট ৮টি ওয়ার্ডের নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেন আব্বাস।এ সময় ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন আহমেদ, সদস্য আতিকুল ইসলাম মতিনও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনার একপর্যায়ে যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, আলাল কারাগারে আছেন। দলীয় কর্মসূচিতে তিনি সক্রিয়। কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তার পরামর্শ নেয়া উচিত। আব্বাসের কথার মাঝে মতিন সমর্থক বলে পরিচিত মোহাম্মদপুরের যুবদলের এক নেতা বলেন, আলাল তাদের কোনো মূল্যায়ন করেনি। কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তার পরামর্শের প্রয়োজন নেই। এ সময় আলাল সমর্থকরা প্রতিবাদ জানান।একপর্যায়ে আব্বাসের লোকজনরা মতিন সমর্থক ওই নেতাকে বের করে দেন। এ সময় মতিন সমর্থক অনেকেই এর প্রতিবাদ করতে থাকে। অপরদিকে আলাল সমর্থকরাও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। পরে আব্বাসসহ সিনিয়র নেতারা পরিস্থিতি শান্ত করেন। বৈঠক শেষে যাওয়ার সময় আব্বাসের সিকিউরিটিকে লাঞ্ছিত করেন মতিন সমর্থকরা।মির্জা আব্বাস ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, এখন কমিটি দেয়া হবে না। ঢাকা মহানগরীর একটা আসনে কমিটি না থাকলে তাতে কিছু যায় আসে না। তবে এই সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা দাবি জানান আন্দোলনমুখী কমিটি দিতে হবে।মতিন গ্রুপের মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক লিটন মাহমুদ বাবু, আদাবর থানা যুবদল সভাপতি কামাল হোসেনকে বহিষ্কারের জন্য হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করবেন বলে হুমকি দেন আব্বাস।তিনি বলেন, তোমাদের বহিষ্কারের জন্য আমি হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করবো। তোমরা ধরে নাও এর মধ্যে বহিষ্কার হয়ে গেছ। ১২ ঘণ্টার মধ্যে তোমরা বহিষ্কারের কাগজ পাবে।
শনিবার বিকালে আব্বাসের শাহজাহানপুরের বাসভবনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে আব্বাস নিজের অনুসারীদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, আমার শাহজাহানপুরের বাসায় এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর সাহস অতীতে কেউ পায়নি। মোহাম্মদপুরের লোকজন তা করে গেল। সভায় মতিন সমর্থক বলে পরিচিত দুজনকে আব্বাস বহিষ্কারের হুমকি দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।মোহাম্মদপুর যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও সাবেক কমিশনার আতিকুল ইসলাম মতিনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কোন্দল চলে আসছে। এর আগে মহানগর বিএনপির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের মতিঝিলের অফিসে এ দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার মহানগর বিএনপির পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ঢাকা-১৩ আসনের মোহাম্মদপুর থানা, আদাবর থানা, শেরেবাংলা নগর থানার আংশিকসহ মোট ৮টি ওয়ার্ডের নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেন আব্বাস।এ সময় ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন আহমেদ, সদস্য আতিকুল ইসলাম মতিনও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনার একপর্যায়ে যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, আলাল কারাগারে আছেন। দলীয় কর্মসূচিতে তিনি সক্রিয়। কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তার পরামর্শ নেয়া উচিত। আব্বাসের কথার মাঝে মতিন সমর্থক বলে পরিচিত মোহাম্মদপুরের যুবদলের এক নেতা বলেন, আলাল তাদের কোনো মূল্যায়ন করেনি। কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে তার পরামর্শের প্রয়োজন নেই। এ সময় আলাল সমর্থকরা প্রতিবাদ জানান।একপর্যায়ে আব্বাসের লোকজনরা মতিন সমর্থক ওই নেতাকে বের করে দেন। এ সময় মতিন সমর্থক অনেকেই এর প্রতিবাদ করতে থাকে। অপরদিকে আলাল সমর্থকরাও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। পরে আব্বাসসহ সিনিয়র নেতারা পরিস্থিতি শান্ত করেন। বৈঠক শেষে যাওয়ার সময় আব্বাসের সিকিউরিটিকে লাঞ্ছিত করেন মতিন সমর্থকরা।মির্জা আব্বাস ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, এখন কমিটি দেয়া হবে না। ঢাকা মহানগরীর একটা আসনে কমিটি না থাকলে তাতে কিছু যায় আসে না। তবে এই সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা দাবি জানান আন্দোলনমুখী কমিটি দিতে হবে।মতিন গ্রুপের মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক লিটন মাহমুদ বাবু, আদাবর থানা যুবদল সভাপতি কামাল হোসেনকে বহিষ্কারের জন্য হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করবেন বলে হুমকি দেন আব্বাস।তিনি বলেন, তোমাদের বহিষ্কারের জন্য আমি হাইকমান্ডের কাছে সুপারিশ করবো। তোমরা ধরে নাও এর মধ্যে বহিষ্কার হয়ে গেছ। ১২ ঘণ্টার মধ্যে তোমরা বহিষ্কারের কাগজ পাবে।
No comments