জিম্বাবুয়েকে ‘বাংলাওয়াশ’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ এর আগেও জিতেছে বাংলাদেশ। নয় বছর আগেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয়টা ছিল দেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই প্রথম সিরিজ জয়ের গৌরব। আজ চট্টগ্রাম টেস্টে ১৮৬ রানে হারিয়ে এই প্রথমবারের মতো জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশের গৌরব নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ।
>>বিজয়ের বেশে মাঠ ছাড়ছে মুশফিকের দল। ছবি: শামসুল হক
>>বিজয়ের বেশে মাঠ ছাড়ছে মুশফিকের দল। ছবি: শামসুল হক
৪৪৯ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে চতুর্থ দিন শেষে জিম্বাবুয়ে ১ উইকেটে ৭১ রান তোলে জিম্বাবুয়ে। চট্টগ্রাম টেস্ট কোন দিকে যাবে? বাংলাদেশ জিততে পারবে তো? প্রশ্নগুলো সামনে চলে আসে প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও হ্যামিল্টন মাসাকাদজা-সিকান্দার রাজার দ্বিতীয় উইকেট জুটি জমে যাওয়ার পর। এ জুটি তোলে ৯৩ রান। শুভাগত হোম রাজাকে ফেরালে বাংলাদেশের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়। এরপর টেলর-চাকাভার চতুর্থ উইকেটে ৪৯ ও আরভিন-চাকাভার ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে ৪৯ রান বাংলাদেশের জয় খানিকটা বিলম্বিত করলেও তা সফরকারী দলের হার এড়ানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না। শেষ ৩৪ রানেই জিম্বাবুয়ের অবশিষ্ট ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ায় এক সেশন হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় মুশফিকুর রহিমের দল।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয়টা বাংলাদেশের জন্য সবসময়ই প্রত্যাশিত। এর যেকোনো ব্যত্যয়ই বাংলাদেশ ক্রিকেটের ব্যর্থতা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু অবস্থার বিচারে এবারের সিরিজটি বাংলাদেশের জন্য ছিল যথেষ্টই চ্যালেঞ্জের। গোটা বছর জুড়েই ব্যর্থতা এমন আষ্টে-পৃষ্ঠে বাংলাদেশকে বেঁধে রেখেছিল যে এই সিরিজ জয়ের প্রত্যাশা থাকলেও জোর গলায় হোয়াইটওয়াশের কথাটা বলতৈ পারছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। কিন্তু আখেরে, গোটা সিরিজে পুরো বছরের ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা নিজেদের উজার করে দিলেন। মনের গহীনে যে প্রত্যাশাটা বাসা বেঁধেছিল, সেটাকেই বাস্তবে রূপ দিয়ে ক্রিকেটপ্রেমীদের গর্বিত করলেন গোটা দেশকে।
ঢাকায় কষ্টার্জিত জয়টা আনন্দ দিলেও পুরোপুরি তৃপ্তি দিতে পারেনি। খুলনায় সাকিবের অসাধারণ পারফরম্যান্সে সিরিজটাকে ২-০ করেই প্রত্যাশার ফানুসটা ডানা মেলেছিল। জিম্বাবুয়েকে ৩-০তে হারাতে হবে। ক্রিকেট বিশ্বের সামনে প্রমাণ করতে হবে জিম্বাবুয়ের চেয়ে আমরাই এগিয়ে। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিয়ে সেই স্বপ্নটাকেই সত্যে পরিণত করলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
এনিয়ে তৃতীয়বারের মতো তিন টেস্টের সিরিজ খেলল বাংলাদেশ। ২০০৩ সালে পাকিস্তান আর ২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজি জয়ের কথা বলারই সাহস হয়নি। এবার তৃতীয় তিন টেস্টের সিরিজে কেবল সিরিজ জয় নয় প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করার গৌরবে সিক্ত বাংলাদেশ। ভবিষ্যতে হয়ত আরও তিন টেস্ট সিরিজের দেখা পাবে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম হোয়াইটওয়াশের স্মৃতি জাগরুক থাকবে আরও বহুদিনই।
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন থেকেই আধিপত্যের ইঙ্গিত দিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের রেকর্ড উদ্বোধনী জুটি প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশকে রেখেছিল চালকের আসনে। এই টেস্টেই বাংলাদেশের ক্রিকেট দেখেছে দুই ওপেনারের সেঞ্চুরি। স্কোরবোর্ডে ৫০৩ রান তুলে নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের নিচে জিম্বাবুয়েকে চাপা দেওয়ার ব্যাপারটিও সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করা গেছে প্রথম দু’দিনেই। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘নতুনের আবাহন’ লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেনের পাঁচ উইকেটের কল্যাণে বড়সর লিড নিয়ে শুরু করা নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে আলো ছড়ালেন মুমিনুল হক। নিজের ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের সামনে এমন একটা লক্ষ্য ছুঁড়ে দিল, যা অন্যভাবে দেখলে গড়ে দিল বাংলাদেশের জয়ের ভিতই।
প্রথম দুটি টেস্ট যেমন ব্যক্তি পারফরম্যান্সের বন্দনা সহায়তা করেছিল বাংলাদেশের জয়ে, চট্টগ্রামে ঠিক তেমনি দলগত নৈপুণ্যে উদ্ভাসিত বাংলাদেশ দল। ব্যাটিংয়ে যেহেতু তিনজন সেঞ্চুরি পেয়েছেন, তাই চতুর্থ ইনিংসে সব বোলারই নিজেদের উজার করে দেওয়াটা কর্তব্য মনে করলেন। রুবেল হোসেন, জুবায়ের হোসেন, শফিউল ইসলাম, তাইজুলরা সাফল্য তো পেলেনই, বল হাতে অভাবনীয় দৃঢ়তায় নিজেকে প্রমাণ করলেন শুভাগত হোম। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই দলের সেরা বোলার সাকিব আল হাসান উইকেটশূন্য থাকার পরেও সাফল্য হাতের মুঠোয় এসে ধরা দিল বাংলাদেশের।
আজ পঞ্চম দিনে দেশবাসী তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশের স্পিনারদের দিকেই। গোটা সিরিজের মতো চট্টগ্রামেও সাফল্য আছে স্পিনারদের। জুবায়ের ও তাইজুলের পাশাপাশি শুভাগত হোম আতঙ্ক ছড়িয়ে গেছেন জিম্বাবুয়ে শিবিরে। রুবেল ও শফিউল শেষ পর্যন্ত প্রমাণ করেছেন স্পিনারদের পাশাপাশি তাঁদেরও ওপরও নির্ভর করা চলে। জিম্বাবুয়ের কফিনে শেষ দুটি পেরেক ঠুঁকে দিয়ে শফিউল উদযাপন করলেন নিজের প্রত্যাবর্তনকেও। চোট-টোটের সঙ্গে লড়াই শেষে রুবেলও জানিয়ে দিয়েছেন, দেশকে দেওয়ার অনেক কিছুই বাকী আছে তাঁর।
জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য তাড়ায় প্রতিরোধের দেয়াল গড়েছিলেন রেগিস চাকাভা। ৮৯ রানে অপরাজিত থেকে তিনি এক প্রান্ত থেকে দেখেছেন তাঁর সতীর্থদের অসহায় আত্মসমর্পণ। সিকান্দার রাজা, ব্রেন্ডন টেলর কিংবা হ্যামিল্টন মাসাকাদজাদের মতো ব্যাটসম্যানদের আর একজন ব্যাটসম্যানের পারফরম্যান্সই আজ চট্টগ্রামের মাঠে বড় করুণভাবেই অনুভব করেছেন জিম্বাবুয়ে।
চাকাভার ৮৯ রানের পাশাপাশি সিকান্দার রাজার ব্যাট থেকে এসেছে ৬৫। তিনি হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন দারুণ এক জুটি। তাঁদের ৯৩ রানের জুটির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি যদি ৪৯ হয়, তাহলে চতুর্থ ইনিংসে টেস্ট বাঁচানোর স্বপ্ন দেখাটা যে বৃথা, সেটা খুব ভালোভাবেই প্রমাণ করে দিয়েছেন জিম্বাবুয়ে। ৪৯ রানের জুটি অবশ্য হয়েছে দুটো। দুটোরই অংশীদার ছিলেন রেগিস চাকাভা। প্রথমে ব্রেন্ডন টেলর আর পরে ক্রেইগ আরভিনকে সঙ্গে নিয়ে এই দুটি জুটিই লড়াইয়ে রেখেছিল জিম্বাবুয়েকে।
সবকিছু মিলিয়ে দারুণ এক টেস্ট সিরিজই শেষ করল বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিরিজ উজার করেই দিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে। ব্যাটে-বলের ধারাবাহিকতায় সফল এই সিরিজ যেকোনো বিচারেই বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় পাথেয় হিসেবে বিবেচিত হবে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয়টা বাংলাদেশের জন্য সবসময়ই প্রত্যাশিত। এর যেকোনো ব্যত্যয়ই বাংলাদেশ ক্রিকেটের ব্যর্থতা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু অবস্থার বিচারে এবারের সিরিজটি বাংলাদেশের জন্য ছিল যথেষ্টই চ্যালেঞ্জের। গোটা বছর জুড়েই ব্যর্থতা এমন আষ্টে-পৃষ্ঠে বাংলাদেশকে বেঁধে রেখেছিল যে এই সিরিজ জয়ের প্রত্যাশা থাকলেও জোর গলায় হোয়াইটওয়াশের কথাটা বলতৈ পারছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। কিন্তু আখেরে, গোটা সিরিজে পুরো বছরের ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা নিজেদের উজার করে দিলেন। মনের গহীনে যে প্রত্যাশাটা বাসা বেঁধেছিল, সেটাকেই বাস্তবে রূপ দিয়ে ক্রিকেটপ্রেমীদের গর্বিত করলেন গোটা দেশকে।
ঢাকায় কষ্টার্জিত জয়টা আনন্দ দিলেও পুরোপুরি তৃপ্তি দিতে পারেনি। খুলনায় সাকিবের অসাধারণ পারফরম্যান্সে সিরিজটাকে ২-০ করেই প্রত্যাশার ফানুসটা ডানা মেলেছিল। জিম্বাবুয়েকে ৩-০তে হারাতে হবে। ক্রিকেট বিশ্বের সামনে প্রমাণ করতে হবে জিম্বাবুয়ের চেয়ে আমরাই এগিয়ে। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিয়ে সেই স্বপ্নটাকেই সত্যে পরিণত করলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
এনিয়ে তৃতীয়বারের মতো তিন টেস্টের সিরিজ খেলল বাংলাদেশ। ২০০৩ সালে পাকিস্তান আর ২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজি জয়ের কথা বলারই সাহস হয়নি। এবার তৃতীয় তিন টেস্টের সিরিজে কেবল সিরিজ জয় নয় প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করার গৌরবে সিক্ত বাংলাদেশ। ভবিষ্যতে হয়ত আরও তিন টেস্ট সিরিজের দেখা পাবে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম হোয়াইটওয়াশের স্মৃতি জাগরুক থাকবে আরও বহুদিনই।
চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন থেকেই আধিপত্যের ইঙ্গিত দিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের রেকর্ড উদ্বোধনী জুটি প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশকে রেখেছিল চালকের আসনে। এই টেস্টেই বাংলাদেশের ক্রিকেট দেখেছে দুই ওপেনারের সেঞ্চুরি। স্কোরবোর্ডে ৫০৩ রান তুলে নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের নিচে জিম্বাবুয়েকে চাপা দেওয়ার ব্যাপারটিও সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করা গেছে প্রথম দু’দিনেই। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘নতুনের আবাহন’ লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেনের পাঁচ উইকেটের কল্যাণে বড়সর লিড নিয়ে শুরু করা নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে আলো ছড়ালেন মুমিনুল হক। নিজের ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের সামনে এমন একটা লক্ষ্য ছুঁড়ে দিল, যা অন্যভাবে দেখলে গড়ে দিল বাংলাদেশের জয়ের ভিতই।
প্রথম দুটি টেস্ট যেমন ব্যক্তি পারফরম্যান্সের বন্দনা সহায়তা করেছিল বাংলাদেশের জয়ে, চট্টগ্রামে ঠিক তেমনি দলগত নৈপুণ্যে উদ্ভাসিত বাংলাদেশ দল। ব্যাটিংয়ে যেহেতু তিনজন সেঞ্চুরি পেয়েছেন, তাই চতুর্থ ইনিংসে সব বোলারই নিজেদের উজার করে দেওয়াটা কর্তব্য মনে করলেন। রুবেল হোসেন, জুবায়ের হোসেন, শফিউল ইসলাম, তাইজুলরা সাফল্য তো পেলেনই, বল হাতে অভাবনীয় দৃঢ়তায় নিজেকে প্রমাণ করলেন শুভাগত হোম। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই দলের সেরা বোলার সাকিব আল হাসান উইকেটশূন্য থাকার পরেও সাফল্য হাতের মুঠোয় এসে ধরা দিল বাংলাদেশের।
আজ পঞ্চম দিনে দেশবাসী তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশের স্পিনারদের দিকেই। গোটা সিরিজের মতো চট্টগ্রামেও সাফল্য আছে স্পিনারদের। জুবায়ের ও তাইজুলের পাশাপাশি শুভাগত হোম আতঙ্ক ছড়িয়ে গেছেন জিম্বাবুয়ে শিবিরে। রুবেল ও শফিউল শেষ পর্যন্ত প্রমাণ করেছেন স্পিনারদের পাশাপাশি তাঁদেরও ওপরও নির্ভর করা চলে। জিম্বাবুয়ের কফিনে শেষ দুটি পেরেক ঠুঁকে দিয়ে শফিউল উদযাপন করলেন নিজের প্রত্যাবর্তনকেও। চোট-টোটের সঙ্গে লড়াই শেষে রুবেলও জানিয়ে দিয়েছেন, দেশকে দেওয়ার অনেক কিছুই বাকী আছে তাঁর।
জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য তাড়ায় প্রতিরোধের দেয়াল গড়েছিলেন রেগিস চাকাভা। ৮৯ রানে অপরাজিত থেকে তিনি এক প্রান্ত থেকে দেখেছেন তাঁর সতীর্থদের অসহায় আত্মসমর্পণ। সিকান্দার রাজা, ব্রেন্ডন টেলর কিংবা হ্যামিল্টন মাসাকাদজাদের মতো ব্যাটসম্যানদের আর একজন ব্যাটসম্যানের পারফরম্যান্সই আজ চট্টগ্রামের মাঠে বড় করুণভাবেই অনুভব করেছেন জিম্বাবুয়ে।
চাকাভার ৮৯ রানের পাশাপাশি সিকান্দার রাজার ব্যাট থেকে এসেছে ৬৫। তিনি হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন দারুণ এক জুটি। তাঁদের ৯৩ রানের জুটির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি যদি ৪৯ হয়, তাহলে চতুর্থ ইনিংসে টেস্ট বাঁচানোর স্বপ্ন দেখাটা যে বৃথা, সেটা খুব ভালোভাবেই প্রমাণ করে দিয়েছেন জিম্বাবুয়ে। ৪৯ রানের জুটি অবশ্য হয়েছে দুটো। দুটোরই অংশীদার ছিলেন রেগিস চাকাভা। প্রথমে ব্রেন্ডন টেলর আর পরে ক্রেইগ আরভিনকে সঙ্গে নিয়ে এই দুটি জুটিই লড়াইয়ে রেখেছিল জিম্বাবুয়েকে।
সবকিছু মিলিয়ে দারুণ এক টেস্ট সিরিজই শেষ করল বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিরিজ উজার করেই দিয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে। ব্যাটে-বলের ধারাবাহিকতায় সফল এই সিরিজ যেকোনো বিচারেই বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় পাথেয় হিসেবে বিবেচিত হবে।
No comments