নারকীয় প্রেম
কথা ছিলো ওয়ানের সাথে বিয়ে হবে জিয়ানের। কিন্তু মাঝখান থেকে বাধ সাধলো তার ছোট বোন কিয়াও। জিয়ানকে পটিয়ে পাটিয়ে বোনের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিলেন তিনি। অবশেষে বিয়ে।
ঘটনাটা চীনের পূর্ব এলাকার হ্যাংজুই এর। ২৫ বছর বয়সি কিয়াও লি সুই ৩০ বছর বয়সি জিয়ানকে বিয়ে করেন দুই বছর আগে। এতে হতবাক হয়ে যান কিয়াওয়ের দুই বছরের বড় বোন ওয়ান নিউ।
এর পর একটার পর একটা হতবাক হওয়ার পালা। দুই বছর তার বাগদত্তার সাথে সংসার করার পর আরো মারাত্মক ধরনের দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেললো ছোট বোন।
সম্প্রতি অনলাইনের মাধ্যমে সম্পর্ক হয় ২৭ বছর বয়সি কাই চেনের সাথে। সম্পর্কটা গড়ায় প্রেমে। অবশেষে তার হাত ধরে সংসার করারও লোভ হয় কিয়ানের। তিনি ভুলিয়ে ভালিয়ে স্বামী জিয়ানকে পাহাড়ি এলাকায় পিকনিকে নিয়ে যান। সেখানে সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় ছুরি দিয়ে আক্রমন করে বসেন জিয়ানের বুকে। একটার পর একটা ছুরিকাঘাত করতেই থাকেন। অবশেষে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন জিয়ান। একটু দূরে নতুন প্রেমিক চেনের সাথে দাঁড়িয়ে অজ্ঞান দেহটিকে দেখেন। এর পর ওটাকে টেনে তুলে ছুঁড়ে ফেলেন পাহাড়ি গর্তে। জীবন্ত সমাধি হয়ে যায় জিয়ানের।
ঘটনাটা ফাঁস হয় তিন দিন পড়। প্রেমিক চেনের ভেতর অনুশোচনা কাজ করতে থাকে। তাই তিনি নিজেই ধরা দেন পুলিশের কাছে। দেখিয়ে দেন জিয়ানের জীবন্ত কবরটিও।
পুলিশ জিয়ানের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তার পেটের ভেতর মাটি ও ময়লা পাওয়া গেছে। এতেই পুলিশ নিশ্চিত হয়, কবর দেয়ার সময়ও জীবিত ছিলেন জিয়ান। তখন শ্বাস প্রশ্বাস চলতে থাকায় পেটের ভেতর মাটি ঢুকে যায়।
এ অপরাধে কিয়াওকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিয়াওয়ের বিষয়ে তার বড় বোন ওয়ান নিউ বলেন, ও একটা শয়তান, দুশ্চরিত্রা। ওকে গুলি করা উচিত। সে আমার শান্তি নস্ট করে দিয়েছে। আমার বাগদত্তাকে ধ্বংশ করে দিয়েছে। এখন তার নতুন প্রেমিকের জীবনটাও ধ্বংশ করলো। ওর কোনো অনুতাপ নেই। অনুভুতিও নেই। আমি চাই সে নরকে পঁচুক। পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, এটা সাঙ্ঘাতিক ধরনের নারকীয় প্রেমের অপরাধ।
সূত্র: মিরর
ঘটনাটা চীনের পূর্ব এলাকার হ্যাংজুই এর। ২৫ বছর বয়সি কিয়াও লি সুই ৩০ বছর বয়সি জিয়ানকে বিয়ে করেন দুই বছর আগে। এতে হতবাক হয়ে যান কিয়াওয়ের দুই বছরের বড় বোন ওয়ান নিউ।
এর পর একটার পর একটা হতবাক হওয়ার পালা। দুই বছর তার বাগদত্তার সাথে সংসার করার পর আরো মারাত্মক ধরনের দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেললো ছোট বোন।
সম্প্রতি অনলাইনের মাধ্যমে সম্পর্ক হয় ২৭ বছর বয়সি কাই চেনের সাথে। সম্পর্কটা গড়ায় প্রেমে। অবশেষে তার হাত ধরে সংসার করারও লোভ হয় কিয়ানের। তিনি ভুলিয়ে ভালিয়ে স্বামী জিয়ানকে পাহাড়ি এলাকায় পিকনিকে নিয়ে যান। সেখানে সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় ছুরি দিয়ে আক্রমন করে বসেন জিয়ানের বুকে। একটার পর একটা ছুরিকাঘাত করতেই থাকেন। অবশেষে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন জিয়ান। একটু দূরে নতুন প্রেমিক চেনের সাথে দাঁড়িয়ে অজ্ঞান দেহটিকে দেখেন। এর পর ওটাকে টেনে তুলে ছুঁড়ে ফেলেন পাহাড়ি গর্তে। জীবন্ত সমাধি হয়ে যায় জিয়ানের।
ঘটনাটা ফাঁস হয় তিন দিন পড়। প্রেমিক চেনের ভেতর অনুশোচনা কাজ করতে থাকে। তাই তিনি নিজেই ধরা দেন পুলিশের কাছে। দেখিয়ে দেন জিয়ানের জীবন্ত কবরটিও।
পুলিশ জিয়ানের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তার পেটের ভেতর মাটি ও ময়লা পাওয়া গেছে। এতেই পুলিশ নিশ্চিত হয়, কবর দেয়ার সময়ও জীবিত ছিলেন জিয়ান। তখন শ্বাস প্রশ্বাস চলতে থাকায় পেটের ভেতর মাটি ঢুকে যায়।
এ অপরাধে কিয়াওকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিয়াওয়ের বিষয়ে তার বড় বোন ওয়ান নিউ বলেন, ও একটা শয়তান, দুশ্চরিত্রা। ওকে গুলি করা উচিত। সে আমার শান্তি নস্ট করে দিয়েছে। আমার বাগদত্তাকে ধ্বংশ করে দিয়েছে। এখন তার নতুন প্রেমিকের জীবনটাও ধ্বংশ করলো। ওর কোনো অনুতাপ নেই। অনুভুতিও নেই। আমি চাই সে নরকে পঁচুক। পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, এটা সাঙ্ঘাতিক ধরনের নারকীয় প্রেমের অপরাধ।
সূত্র: মিরর
No comments