বাংলা-ভারত কানেকটিভিটি সাবরুমে সেতু আখাউড়ায় বন্দর তৈরি করবে দিল্লি
চট্টগ্রাম বন্দর ও আখাউড়া বন্দরকে আগরতলার সঙ্গে যুক্ত করতে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ ত্বরান্বিত করেছে ভারত। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে আগরতলার ট্রানজিট রুটের অগ্রগতি পরিদর্শনে বর্তমানে ত্রিপুরা সফর করছেন। অন্যদিকে ওয়াপকোস (ওয়াটার পাওয়ার কনসালটেন্সি সার্ভিসেস) নামের একটি ভারতীয় সরকারি সংস্থা আখাউড়া বন্দরের উন্নয়নে বর্তমানে ডিটেইল্ড প্রজেক্ট (ডিপিআর) রিপোর্ট প্রস্তুত করছে। তারা শিগগিরই রিপোর্ট দেবেন বলে জানিয়েছেন সন্দীপ চক্রবর্তী। গত ৮ই অক্টোবর নয়া দিল্লি ভিত্তিক বিজনেস স্ট্যান্ডার্ন্ড-এর একটি রিপোর্টে বলা হয়, মি. চক্রবর্তী গত বুধবার আগরতলায় সাংবাদিকদের বলেন, মেঘনা নদীর ওপর আশুগঞ্জ বন্দর নির্মিত হলে উভয় দেশ উপকৃত হবে।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ত্রিপুরার দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। তবে এর মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ফেনী নদী। আর প্রস্তাবিত ট্রানজিটকে কার্যকর করতে বর্তমানে ফেনী নদীর ওপর ৭০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি করা হবে একটি সেতু। ত্রিপুরা সরকার ইতিমধ্যে দিল্লি ভিত্তিক একটি সংস্থাকে ডিপিআর প্রস্তুত করতে অনুরোধ করেছে। এই সেতু বাস্তবায়নে বর্তমানে প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। আর এই সেতুর সাইট দেখতেই মি. চক্রবর্তী দক্ষিণ ত্রিপুরায় অবস্থিত সাবরুমে যাবেন। গতকাল আগরতলা থেকে সিএনএন-আইবিএন লাইভে এই খবর সম্প্রচার করা হয়েছে।
ওই খবরে আরও বলা হয়, মি. চক্রবর্তী তার সফরকালে আগরতলা শহর থেকে মাত্র দু’ কিমি দূরবর্তী আখাউড়া সফর করবেন। রেলপথে আগরতলাকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করতে ১৫ কিমি দীর্ঘ আগরতলা- আখাউড়া রেললিঙ্ক স্থাপনের কাজ আগামী বছর শুরু হবে বলে গতকাল ভারতীয় কূটনীতিক আগরতলার সাংবাদিকদের কাছে ইঙ্গিত দিয়েছেন। এদিকে পশ্চিম ত্রিপুরার বদজুনগরে স্থাপন করা হবে বাংলাদেশী মালিকানাধীন গার্মেন্ট কারখানা। সেখানে উৎপাদিত পোশাক বিক্রি হবে ত্রিপুরাসহ উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে। এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তিনি মনে করেন, তার এই ইচ্ছাপূরণ হবে কিনা সেটা নির্ভর করছে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের ওপর। তবে এই বিষয়ে বাংলাদেশী ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের সঙ্গে আলোচনা করতে তিনি শিগগিরই ঢাকা সফর করতে চান।
গতকাল আগরতলায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী সাংবাদিকদের আরও বলেন, মি. মানিক সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের উত্তম বোঝাপড়া রয়েছে। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা ত্রিপুরায় গার্মেন্ট কারখানা প্রতিষ্ঠা করতে ইতিমধ্যেই আমাদের কাছে আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী এই লক্ষ্য অর্জনে ভূমিসহ অন্যান্য লজিস্টিকস সুবিধা দেবে।
মি. সন্দীপ চক্রবর্তী বর্তমানে চারদিনের এক সরকারি সফরে আগরতলায় রয়েছেন। তিনি গতকাল বলেন, আমি ঢাকায় ফিরে এ বিষয়ে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবো। তাদের কাছে মানিক সরকারের পরিকল্পনা ও অভিপ্রায় পৌঁছে দেবো। আমি আশাবাদী যে, আগরতলা তাদের কাছে একটি নতুন বাণিজ্য গন্তব্য হতে আদর্শ স্থানীয় শহর হিসেবেই গণ্য হবে। কারণ আগরতলায় রয়েছে উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। উল্লেখ্য, আগরতলা থেকে ৬০ কিমি দূরে পালাটানায় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ওএনজিসি তাদের ৯০০০ কোটি রুপি ব্যয়সাপেক্ষ বৃহত্তম ৭২৬ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত অপর সংস্থা নর্থ ইস্ট ইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশন আগরতলা থেকে ৭০ কিমি দূরে পশ্চিম ত্রিপুরার মোনারচকে ১০৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করছে। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে এটি মাত্র আট কিমি দূরে। আগামী তিন থেকে চার মাসের মধ্যে এটি চালু হতে পারে।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ত্রিপুরার দূরত্ব মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। তবে এর মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ফেনী নদী। আর প্রস্তাবিত ট্রানজিটকে কার্যকর করতে বর্তমানে ফেনী নদীর ওপর ৭০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি করা হবে একটি সেতু। ত্রিপুরা সরকার ইতিমধ্যে দিল্লি ভিত্তিক একটি সংস্থাকে ডিপিআর প্রস্তুত করতে অনুরোধ করেছে। এই সেতু বাস্তবায়নে বর্তমানে প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। আর এই সেতুর সাইট দেখতেই মি. চক্রবর্তী দক্ষিণ ত্রিপুরায় অবস্থিত সাবরুমে যাবেন। গতকাল আগরতলা থেকে সিএনএন-আইবিএন লাইভে এই খবর সম্প্রচার করা হয়েছে।
ওই খবরে আরও বলা হয়, মি. চক্রবর্তী তার সফরকালে আগরতলা শহর থেকে মাত্র দু’ কিমি দূরবর্তী আখাউড়া সফর করবেন। রেলপথে আগরতলাকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করতে ১৫ কিমি দীর্ঘ আগরতলা- আখাউড়া রেললিঙ্ক স্থাপনের কাজ আগামী বছর শুরু হবে বলে গতকাল ভারতীয় কূটনীতিক আগরতলার সাংবাদিকদের কাছে ইঙ্গিত দিয়েছেন। এদিকে পশ্চিম ত্রিপুরার বদজুনগরে স্থাপন করা হবে বাংলাদেশী মালিকানাধীন গার্মেন্ট কারখানা। সেখানে উৎপাদিত পোশাক বিক্রি হবে ত্রিপুরাসহ উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে। এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তিনি মনে করেন, তার এই ইচ্ছাপূরণ হবে কিনা সেটা নির্ভর করছে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের ওপর। তবে এই বিষয়ে বাংলাদেশী ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের সঙ্গে আলোচনা করতে তিনি শিগগিরই ঢাকা সফর করতে চান।
গতকাল আগরতলায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী সাংবাদিকদের আরও বলেন, মি. মানিক সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের উত্তম বোঝাপড়া রয়েছে। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা ত্রিপুরায় গার্মেন্ট কারখানা প্রতিষ্ঠা করতে ইতিমধ্যেই আমাদের কাছে আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী এই লক্ষ্য অর্জনে ভূমিসহ অন্যান্য লজিস্টিকস সুবিধা দেবে।
মি. সন্দীপ চক্রবর্তী বর্তমানে চারদিনের এক সরকারি সফরে আগরতলায় রয়েছেন। তিনি গতকাল বলেন, আমি ঢাকায় ফিরে এ বিষয়ে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবো। তাদের কাছে মানিক সরকারের পরিকল্পনা ও অভিপ্রায় পৌঁছে দেবো। আমি আশাবাদী যে, আগরতলা তাদের কাছে একটি নতুন বাণিজ্য গন্তব্য হতে আদর্শ স্থানীয় শহর হিসেবেই গণ্য হবে। কারণ আগরতলায় রয়েছে উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। উল্লেখ্য, আগরতলা থেকে ৬০ কিমি দূরে পালাটানায় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ওএনজিসি তাদের ৯০০০ কোটি রুপি ব্যয়সাপেক্ষ বৃহত্তম ৭২৬ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত অপর সংস্থা নর্থ ইস্ট ইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশন আগরতলা থেকে ৭০ কিমি দূরে পশ্চিম ত্রিপুরার মোনারচকে ১০৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করছে। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে এটি মাত্র আট কিমি দূরে। আগামী তিন থেকে চার মাসের মধ্যে এটি চালু হতে পারে।
No comments