জিএসপি পুনর্বহালে কর্মপরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন চায় যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের শ্রমিকদের সব ধরনের সুবিধা ও
অধিকার সুরক্ষায় ‘বাংলাদেশ কর্মপরিকল্পনা-২০১৩’ পুরোপুরি বাস্তবায়নের ওপর
গুরুত্বারোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের
রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি মাইকেল
ফ্রোমেন এ অভিমত দেন।
আজ বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির (ইউএসটিআর) সঙ্গে রাষ্ট্রদূত দেখা করেন।
প্রসঙ্গত তৈরি পোশাক কারখানার কাজের পরিবেশ ও শ্রমিকের স্বার্থ নিয়ে উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালের ২৭ জুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা (জিএসপি) স্থগিত করেন। জিএসপি ফিরে পেতে বাংলাদেশের জন্য ২০১৩ সালের জুলাইতে ১৬ দফার ‘বাংলাদেশ কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’ ঘোষণা করে মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর।
গত বুধবার ওয়াশিংটনের বৈঠকে জিএসপি পর্যালোচনা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ-সংক্রান্ত বিষয়ে তাঁদের আলোচনা হয়। জিএসপি পুনর্বহালের পূর্বশর্ত ‘বাংলাদেশ কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’ সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বলেন, কর্মপরিকল্পনার অধিকাংশ শর্ত সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে নিয়ে ইতিমধ্যে প্রতিপালিত হয়েছে। অবশিষ্ট শর্তও বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। তিনি অল্প সময়ে বাংলাদেশের এ অগ্রগতির বিষয়টিকে বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশের জিএসপি পর্যালোচনায় বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করতেও ইউএসটিআরকে অনুরোধ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার প্রদানের ওপরও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।
মাইকেল ফ্রোমেন নিজ দেশের আইনের আলোকে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং তাঁদের অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশের অনেকগুলো ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে তিনি শ্রমিকদের সব সুবিধা ও অধিকার সুরক্ষায় ‘কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’-এর পূর্ণ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশে ন্যায্য শ্রম অধিকার চর্চার ওপরও গুরুত্ব প্রদান করেন।
আজ বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির (ইউএসটিআর) সঙ্গে রাষ্ট্রদূত দেখা করেন।
প্রসঙ্গত তৈরি পোশাক কারখানার কাজের পরিবেশ ও শ্রমিকের স্বার্থ নিয়ে উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালের ২৭ জুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা (জিএসপি) স্থগিত করেন। জিএসপি ফিরে পেতে বাংলাদেশের জন্য ২০১৩ সালের জুলাইতে ১৬ দফার ‘বাংলাদেশ কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’ ঘোষণা করে মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর।
গত বুধবার ওয়াশিংটনের বৈঠকে জিএসপি পর্যালোচনা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ-সংক্রান্ত বিষয়ে তাঁদের আলোচনা হয়। জিএসপি পুনর্বহালের পূর্বশর্ত ‘বাংলাদেশ কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’ সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বলেন, কর্মপরিকল্পনার অধিকাংশ শর্ত সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে নিয়ে ইতিমধ্যে প্রতিপালিত হয়েছে। অবশিষ্ট শর্তও বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। তিনি অল্প সময়ে বাংলাদেশের এ অগ্রগতির বিষয়টিকে বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশের জিএসপি পর্যালোচনায় বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করতেও ইউএসটিআরকে অনুরোধ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার প্রদানের ওপরও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।
মাইকেল ফ্রোমেন নিজ দেশের আইনের আলোকে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং তাঁদের অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশের অনেকগুলো ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে তিনি শ্রমিকদের সব সুবিধা ও অধিকার সুরক্ষায় ‘কর্মপরিকল্পনা ২০১৩’-এর পূর্ণ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশে ন্যায্য শ্রম অধিকার চর্চার ওপরও গুরুত্ব প্রদান করেন।
No comments