মন্ত্রিসভায় খুলনার প্রতিনিধিত্ব কমেছে
(নেই রুহুল হক মন্নুজান, খালেক) নতুন মন্ত্রিসভায় খুলনা বিভাগের
প্রতিনিধিত্ব কমেছে। আগের মন্ত্রিসভায় খুলনার মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও হুইপ
ছিলেন ছয়জন। এবারের মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন চারজন। এতে খুলনা বিভাগ
অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার হয়েছে বলে মনে করছেন এ অঞ্চলের মানুষ। নতুন
মন্ত্রিসভায় নেই মহাজোট সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক, শ্রম
প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনার সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকসহ
কয়েকজন নেতা। খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় সংসদীয় আসন ৩৬টি। ২০০৮ সালের নবম
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩১টি, বিএনপি দুটি, জাতীয় পার্টি
দুটি ও জাসদ একটি আসন পেয়েছিল। এর পর গঠিত সরকারে খুলনা বিভাগ থেকে
মন্ত্রী ছিলেন তিনজন, প্রতিমন্ত্রী দু'জন ও হুইপ একজন। এর মধ্যে
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন সাতক্ষীরার সাংসদ ডা. আ ফ ম রুহুল হক, তথ্যমন্ত্রী
ছিলেন কুষ্টিয়ার সাংসদ ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী
ছিলেন যশোরের আওয়ামী লীগদলীয় সাংসদ মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ। আর শ্রম
প্রতিমন্ত্রী ছিলেন খুলনা আওয়ামী লীগের সাংসদ মন্নুজান সুফিয়ান, মৎস্য ও
প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগের সাংসদ আবদুল হাই,
হুইপ ছিলেন যশোর আওয়ামী লীগের সাংসদ শেখ আবদুল ওহাব।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা বিভাগের ৩৬টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২৭টি আর দুটিতে ওয়ার্কার্স পার্টি, একটিতে জাসদ ও তিনটিতে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। যশোরের দুটি আসনে নির্বাচিত আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্যের এখনও শপথ গ্রহণ হয়নি। এ ছাড়া নির্বাচন স্থগিত রয়েছে যশোর-৫ আসনে। রোববার মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন কুষ্টিয়া-২ আসনের সাংসদ জাসদের হাসানুল হক ইনু। আর প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন খুলনা-৫ আসনের সাংসদ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, যশোর-৬ আসনের ইসমত আরা সাদেক ও মাগুরা-২ আসনের বীরেন শিকদার। নতুন মন্ত্রিসভায় খুলনা বিভাগের প্রতিনিধিত্ব কমে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি হতাশ হয়েছেন সাধারণ মানুষও। তাদের ভাষায়, খুলনা বিভাগ দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন বঞ্চনা ও অবহেলার শিকার। যে অঞ্চলে মন্ত্রী যত বেশি, সেখানে উন্নয়নও তত বেশি হয়েছে। প্রত্যাশা ছিল, গতবারের চেয়ে এবার মন্ত্রিসভায় খুলনা বিভাগের আরও বেশি প্রতিনিধিত্ব থাকবে; কিন্তু হয়েছে তার উল্টো।
নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান এবং সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী তালুকদার আবদুল খালেক। এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার তালিকায় নাম নেই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাংসদ মাহবুবউল আলম হানিফ, ঝিনাইদহ-১ আসনের সাংসদ এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আবদুল হাই প্রমুখ।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা বিভাগের ৩৬টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২৭টি আর দুটিতে ওয়ার্কার্স পার্টি, একটিতে জাসদ ও তিনটিতে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। যশোরের দুটি আসনে নির্বাচিত আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্যের এখনও শপথ গ্রহণ হয়নি। এ ছাড়া নির্বাচন স্থগিত রয়েছে যশোর-৫ আসনে। রোববার মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন কুষ্টিয়া-২ আসনের সাংসদ জাসদের হাসানুল হক ইনু। আর প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন খুলনা-৫ আসনের সাংসদ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, যশোর-৬ আসনের ইসমত আরা সাদেক ও মাগুরা-২ আসনের বীরেন শিকদার। নতুন মন্ত্রিসভায় খুলনা বিভাগের প্রতিনিধিত্ব কমে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি হতাশ হয়েছেন সাধারণ মানুষও। তাদের ভাষায়, খুলনা বিভাগ দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন বঞ্চনা ও অবহেলার শিকার। যে অঞ্চলে মন্ত্রী যত বেশি, সেখানে উন্নয়নও তত বেশি হয়েছে। প্রত্যাশা ছিল, গতবারের চেয়ে এবার মন্ত্রিসভায় খুলনা বিভাগের আরও বেশি প্রতিনিধিত্ব থাকবে; কিন্তু হয়েছে তার উল্টো।
নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান এবং সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী তালুকদার আবদুল খালেক। এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার তালিকায় নাম নেই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাংসদ মাহবুবউল আলম হানিফ, ঝিনাইদহ-১ আসনের সাংসদ এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আবদুল হাই প্রমুখ।
No comments