কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার নয়
শপথ শেষে প্রধানমন্ত্রী
|
জাতীয়
বা আন্তর্জাতিক কোনো ধরনের চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেন না বলে স্পষ্ট
জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল রোববার বিকেলে
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বারের মতো শপথ নেওয়ার পর বঙ্গভবনের খোলা মাঠে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শেখ
হাসিনা কোনো চাপের কাছে কোনোদিন মাথা নত করেনি। আগামীতেও করবে না।
গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন সরকার গঠন
হলো। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করাই
হবে নতুন সরকারের লক্ষ্য। নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, দশম সংসদ
নির্বাচন বর্জন করা বিএনপির সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে সমঝোতা হলে প্রয়োজনে
মধ্যবর্তী নির্বাচন দেবেন তিনি। শপথ নেওয়ার পর এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা
হলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় যে প্রতিবন্ধকতা
তারা সৃষ্টি করছে, সেটা বন্ধ করতে হবে। এর পর সমঝোতা। গণতান্ত্রিক
ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে যে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে না এসে সংঘাতের পথ বেছে নিয়েছেন। আগুন দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাসহ বহু নিরীহ মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত করতে তাদের যে দায়িত্ব, তারা তা পালন করেনি। তারা নির্বাচনে এলে গণতন্ত্রের ভিত্তি আরও দৃঢ় হতো। তিনি বলেন, বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে না এসে 'যে ভুল' করেছেন, তা তিনি এখন বুঝতে পারছেন। আমি জানি না_ তাদের কে পরামর্শ দেন! তবে তিনি ভুল বুঝতে পেরেছেন। এখন তাদের উচিত হবে দলকে সুসংগঠিত করে গণতন্ত্রের পথে আসা। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অব্যাহত থাকবে এবং রায় কার্যকর হতে থাকবে। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টন ও স্থল সীমানা চুক্তি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সহযোগিতার ভিত্তিতে এগিয়ে যাব। বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেব। নবগঠিত সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন চাওয়া হবে কি-না_ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা সবার সহযোগিতা চাইব।
জামায়াতকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা হবে কি-না_ এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। আদালতই রায় দেবেন। সরকারের এখন দুই বিরোধী দল। একটি সংসদের ভেতর এবং আরেকটি রাজপথে। দুই বিরোধী দলকে কীভাবে মোকাবেলা করবে সরকার_ এমন প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিরোধী দলকে মোকাবেলা করতে নয়; তাদের সহযোগিতা চাই। বিরোধী দল ছাড়া নির্বাচন হওয়া নিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায় প্রশ্ন তুলেছে_ এমন প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পাবেন কি-না_ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে সবাই সহযোগিতা করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার সংখ্যালঘুদের সহযোগিতা ও নিরাপত্তা প্রদানের ব্যবস্থা নেব। এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিসভা যে কোনো সময়ে পরিবর্তন হতে পারে। এটি নির্ভর করবে মন্ত্রীদের সাফল্যের ওপর।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে না এসে সংঘাতের পথ বেছে নিয়েছেন। আগুন দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাসহ বহু নিরীহ মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত করতে তাদের যে দায়িত্ব, তারা তা পালন করেনি। তারা নির্বাচনে এলে গণতন্ত্রের ভিত্তি আরও দৃঢ় হতো। তিনি বলেন, বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে না এসে 'যে ভুল' করেছেন, তা তিনি এখন বুঝতে পারছেন। আমি জানি না_ তাদের কে পরামর্শ দেন! তবে তিনি ভুল বুঝতে পেরেছেন। এখন তাদের উচিত হবে দলকে সুসংগঠিত করে গণতন্ত্রের পথে আসা। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অব্যাহত থাকবে এবং রায় কার্যকর হতে থাকবে। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টন ও স্থল সীমানা চুক্তি সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সহযোগিতার ভিত্তিতে এগিয়ে যাব। বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেব। নবগঠিত সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন চাওয়া হবে কি-না_ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা সবার সহযোগিতা চাইব।
জামায়াতকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা হবে কি-না_ এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। আদালতই রায় দেবেন। সরকারের এখন দুই বিরোধী দল। একটি সংসদের ভেতর এবং আরেকটি রাজপথে। দুই বিরোধী দলকে কীভাবে মোকাবেলা করবে সরকার_ এমন প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিরোধী দলকে মোকাবেলা করতে নয়; তাদের সহযোগিতা চাই। বিরোধী দল ছাড়া নির্বাচন হওয়া নিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায় প্রশ্ন তুলেছে_ এমন প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পাবেন কি-না_ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে সবাই সহযোগিতা করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার সংখ্যালঘুদের সহযোগিতা ও নিরাপত্তা প্রদানের ব্যবস্থা নেব। এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিসভা যে কোনো সময়ে পরিবর্তন হতে পারে। এটি নির্ভর করবে মন্ত্রীদের সাফল্যের ওপর।
No comments