১৮ দলের ১৯৩ নেতাকর্মী আটক
ভোটকেন্দ্র
ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়াসহ হরতাল-অবরোধে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের
অভিযোগে বিভিন্ন স্থান থেকে মঙ্গল ও বুধবার ১৮ দলের ১৯৩ নেতাকর্মীদের
গ্রেফতার করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর :
সুন্দরগঞ্জ :যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে উপজেলা জামায়াতের আমির মন্মথ গ্রামের আমির উদ্দিনের স্ত্রী মাসুমা আক্তার, মহসিন ও আবদুল মালেক মিয়াকে গ্রেফতার করে।
কেশবপুর (যশোর) :কেশবপুরে জামায়াত নেতা হাফেজ রাহাজ উদ্দিন, বিএনপির রশিদুল ইসলাম, আবদুস সামাদ, মিজানুর রহমান, সোলাইমান হোসেন, গোলাম মোস্তফা ও মনিরুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বরগুনা :যুবদলকর্মী জিয়াউল হক ঝন্টু ও বিএনপিকর্মী কামাল হোসেনকে গ্রেফতার করেছে বরগুনা থানা পুলিশ।
ঝিনাইদহ :জেলার সদর উপজেলার করাতিপাড়া গ্রাম থেকে জামায়াত-শিবিরের ২ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো_ করাতিপাড়া গ্রামের আলো হোসেন ও তরিকুল ইসলাম।
সিরাজগঞ্জ :উল্লাপাড়ার পাঁচিলায় আলুবোঝাই ট্রাকে পেট্রোল বোমা হামলা ও দু'ব্যবসায়ী নিহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন অপরাধী হিসেবে যুবদলকর্মী হেলাল উদ্দিন, জামায়াতকর্মী আবদুর রশিদ, মজনু সরকার, শিবিরকর্মী মোহাম্মদ আলী, সামিদুল ইসলাম, আসলাম হোসেন, ফরহাদ আলী, যুবদলকর্মী আবদুল মতিন মিন্টু, আলোকদিয়া গ্রামের জহুরুল ইসলাম ও বোরহান আলীকে আটক করা হয়।
ছাতক (সুনামগঞ্জ) :ছাতকের পশ্চিমপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমান, পৌরসভার ভাসখলা আবাসিক এলাকার কামাল মিয়া ও সিলেটের মোগলাবাজার (বৌনি) এলাকার সুমন মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মাগুরা :বোমাবাজি ও নাশকতার অভিযোগে পুলিশ গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ কর্মীকে আটক করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট থানা থেকে আটককৃতদের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
রংপুর :জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। তাদের মধ্যে রংপুর সদর এলাকা থেকে আলাল মিয়া, মোশাররফ হোসেন, আমিনুল ইসলাম, মাইদুল ইসলাম, শামীম হোসেন, মোয়াজ্জেম হোসেন, মিঠাপুকুর উপজেলা থেকে রবিউল ইসলাম, সবুজ মিয়া, পীরগাছা উপজেলা থেকে আনোয়ারুল ইসলাম, মাহিদুল ইসলাম, মঞ্জু মিয়া, রুহুল আমিন, তারাগঞ্জ উপজেলা থেকে হজরত আলী, বেলাল হোসেন, জিকরুল ইসলাম এবং বদরগঞ্জ উপজেলা থেকে আতিকুজ্জামান, আখেরুজ্জামান ও ফরহাদকে গ্রেফতার করে যৌথ বাহিনী।
কুড়িগ্রাম :কুড়িগ্রামের ১১টি থানা এলাকা থেকে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ৪৩ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশেষ অভিযানে সদর থানায় ১০, উলিপুর থানায় ৫, রাজারহাট থানায় ৫, ফুলবাড়ী থানায় ৩, নাগেশ্বরী থানায় ৭, ভূরুঙ্গামারী থানায় ৩, কঁচাকাটা থানায় ২, চিলমারী থানায় ৫, রাজীবপুর থানায় ১ ও রৌমারী থানায় ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সীতাকুণ্ড(চট্টগ্রাম) :মহাসড়কে নাশকতার ঘটনায় পুলিশ মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের ৭ কর্মীকে আটক করেছে। তারা হলো_ উপজেলার মহাদেবপুরের শফি, পৌরসভা চৌধুরীপাড়ার মোহাম্মদ কাউছার, দাসপাড়ার খোকন আহমেদ, বাড়বকুণ্ড নতুনপাড়ার নুর মোহাম্মদ, ভাটেরখীলের শামসুদ্দিন, মারুফুল করিম ও বাড়বকুণ্ডের মনির হোসেন।
শরীয়তপুর :জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মঙ্গলবার রাতে বিভিন্ন মামলার ৪ পলাতক আসামি ও বিএনপি-জামায়াতের ১৯ নেতাকর্মীসহ মোট ২৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এর মধ্যে শরীয়তপুর সদর উপজেলায় ৭, নড়িয়ায় ৪, গোসাইরহাটে ৫, সখিপুরে ২, ডামুড্যায় ২ ও ভেদরগঞ্জে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শরীয়তপুর সদর উপজেলা থেকে জসিম মুন্সী, চুন্নু হাওলাদার, আবু আলেম তালুকদার, জব্বার ঢালি, রাজীব মোল্যা, মনিরাজ মোল্যা, সালাম মাদবরকে আটক করেছে পুলিশ। নিজ বাড়ি থেকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও গোসাইরহাট ইউনিয়ন চেয়াম্যান তারিক আজিজ মোবারক ঢালি, উপজেলা শ্রমিক দলের নেতা সালাম প্যাদা, ছাত্রদল কর্মী রাসেল, সাইফুল ও ইকবালকে আটক করা হয়েছে। ভেদরগঞ্জ থেকে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সেকান্দার মুন্সী, ভেদরগঞ্জ পৌরসভা জামায়াতের সেক্রেটারি সাখাওয়াত শেখ ও বিএনপি কর্মী রাজীব ভূঁইয়াকে আটক করেছে পুলিশ। সখিপুর থেকে সখিপুর থানা জামায়াতের আমির মাওলানা মোস্তফা কামাল ও থানা শিবিরের সভাপতি মো. হজরত আলীকে আটক করা হয়েছে। ডামুড্যা থেকে মো. শরীয়তুল্লাহ ও জিয়ন বেপারী নামে দু'জনকে আটক করা হয়েছে। নড়িয়া থেকে উপজেলা যুবদলের সহসভাপতি হরমুজ মুন্সী, কেদারপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল ঢালি, ছাত্রদল কর্মী আবু তাহের চৌকিদার ও তাহের বেপারীকে আটক করেছে নড়িয়া থানা পুলিশ।
নেত্রকোনা :ময়মনসিংহ জেলা শহরের গাঙ্গিনার পাড় এলাকা থেকে নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কালাম খোকনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গাইবান্ধা :গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে জামায়াত-শিবিরের দুই কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার ভোরে তাদের আটক করা হয়। তারা হলো উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রতাপ গ্রামের জামায়াত কর্মী আকবর হোসেন একাব্বর ও ভাতগ্রাম ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের শিবিরকর্মী সাজেদুল ইসলাম সাকিব।
কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) :মঙ্গলবার রাতে কসবা থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার সৈয়দাবাদ গ্রাম থেকে বিনাউটি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ ভূঁইয়া ও ছাত্রদল নেতা একই গ্রামের তারেক মাহমুদকে গ্রেফতার করেছে।
সেনবাগ (নোয়াখালী) :সেনবাগে সেবারহাট পূর্ব বাজারে পাঁচটি সিএনজি ভাংচুর করে পিকেটাররা।
মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) :মুক্তাগাছার নতুন বাজার সংলগ্ন শিমুলতলী এলাকায় মঙ্গলবার রাতে গাছের গুঁড়ি ফেলে পণ্যবাহী একটি ট্রাকে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় অবরোধকারীরা।
সাঘাটা (গাইবান্ধা) :উপজেলার বোনারপাড়ায় ফুটানী থেকে শিমুলতাইড় গ্রামের ছাদেকুল ইসলাম ও বাটী গ্রামের মমিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) :বোয়ালমারী রেলস্টেশন ভাংচুর মামলার এজাহারভুক্ত আসামি শিবপুর গ্রামের হাদিকে বুধবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপরদিকে মঙ্গলবার বোয়ালমারী চৌরাস্তা থেকে পুলিশের জিপে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপের মামলার আসামি ধুলপুকুর গ্রামের সোহাদকে গ্রেফতার করা হয়।
বেনাপোল :শার্শা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিএনপির ১৪ নেতাকর্মীকে আটক করেছে শার্শা ও বেনাপোল থানা পুলিশ। নাশকতা সৃষ্টির অভিযোগে বিশেষ অভিযানে মহিউদ্দিন, তরিকুল ইসলাম, মফিজুর রহমান, আতিয়ার রহমান, আবু বক্কর ছিদ্দিক, সাইফুর রহমান মোস্তাক, রাজিবুজ্জামান বনি, ফারুক হোসেন, আশরাফুল, জামাল উদ্দিন ও মোজাম মোড়লকে আটক করা হয়। অপরদিকে বেনাপোল পোর্ট থানা এলাকা থেকে আটক করা হয় সুজন, সেলিম, শিমুলকে।
ভোলা :মহাজনপট্টি জেলা যুবদল অফিসের সামনে ঝটিকা মিছিল করে যুবদল নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা ৫টি ককটেলের বিস্টেম্ফারণ ঘটায়। ভাংচুর করে কয়েকটি রিকশা ও অটোবাইক। পরে শহরের ইলিশা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ককটেল বিস্টেম্ফারণ ও অটোরিকশা ভাংচুর করে পিকেটাররা।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) উপজেলার বিরুনীয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এনামুল হক পাঠান ও ধামশুর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ইমান আলীকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
ঠাকুরগাঁও :ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী সহিংসতার মামলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সদর উপজেলা থেকে ১৫, পীরগঞ্জ থেকে তিন, রানীশংকৈল থেকে পাঁচ, হরিপুরে পাঁচ এবং বালিয়াডাঙ্গী থেকে দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্বাচন-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সহিংসতার ২১ মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সুন্দরগঞ্জ :যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে উপজেলা জামায়াতের আমির মন্মথ গ্রামের আমির উদ্দিনের স্ত্রী মাসুমা আক্তার, মহসিন ও আবদুল মালেক মিয়াকে গ্রেফতার করে।
কেশবপুর (যশোর) :কেশবপুরে জামায়াত নেতা হাফেজ রাহাজ উদ্দিন, বিএনপির রশিদুল ইসলাম, আবদুস সামাদ, মিজানুর রহমান, সোলাইমান হোসেন, গোলাম মোস্তফা ও মনিরুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বরগুনা :যুবদলকর্মী জিয়াউল হক ঝন্টু ও বিএনপিকর্মী কামাল হোসেনকে গ্রেফতার করেছে বরগুনা থানা পুলিশ।
ঝিনাইদহ :জেলার সদর উপজেলার করাতিপাড়া গ্রাম থেকে জামায়াত-শিবিরের ২ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো_ করাতিপাড়া গ্রামের আলো হোসেন ও তরিকুল ইসলাম।
সিরাজগঞ্জ :উল্লাপাড়ার পাঁচিলায় আলুবোঝাই ট্রাকে পেট্রোল বোমা হামলা ও দু'ব্যবসায়ী নিহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন অপরাধী হিসেবে যুবদলকর্মী হেলাল উদ্দিন, জামায়াতকর্মী আবদুর রশিদ, মজনু সরকার, শিবিরকর্মী মোহাম্মদ আলী, সামিদুল ইসলাম, আসলাম হোসেন, ফরহাদ আলী, যুবদলকর্মী আবদুল মতিন মিন্টু, আলোকদিয়া গ্রামের জহুরুল ইসলাম ও বোরহান আলীকে আটক করা হয়।
ছাতক (সুনামগঞ্জ) :ছাতকের পশ্চিমপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমান, পৌরসভার ভাসখলা আবাসিক এলাকার কামাল মিয়া ও সিলেটের মোগলাবাজার (বৌনি) এলাকার সুমন মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মাগুরা :বোমাবাজি ও নাশকতার অভিযোগে পুলিশ গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ কর্মীকে আটক করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট থানা থেকে আটককৃতদের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
রংপুর :জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। তাদের মধ্যে রংপুর সদর এলাকা থেকে আলাল মিয়া, মোশাররফ হোসেন, আমিনুল ইসলাম, মাইদুল ইসলাম, শামীম হোসেন, মোয়াজ্জেম হোসেন, মিঠাপুকুর উপজেলা থেকে রবিউল ইসলাম, সবুজ মিয়া, পীরগাছা উপজেলা থেকে আনোয়ারুল ইসলাম, মাহিদুল ইসলাম, মঞ্জু মিয়া, রুহুল আমিন, তারাগঞ্জ উপজেলা থেকে হজরত আলী, বেলাল হোসেন, জিকরুল ইসলাম এবং বদরগঞ্জ উপজেলা থেকে আতিকুজ্জামান, আখেরুজ্জামান ও ফরহাদকে গ্রেফতার করে যৌথ বাহিনী।
কুড়িগ্রাম :কুড়িগ্রামের ১১টি থানা এলাকা থেকে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ৪৩ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশেষ অভিযানে সদর থানায় ১০, উলিপুর থানায় ৫, রাজারহাট থানায় ৫, ফুলবাড়ী থানায় ৩, নাগেশ্বরী থানায় ৭, ভূরুঙ্গামারী থানায় ৩, কঁচাকাটা থানায় ২, চিলমারী থানায় ৫, রাজীবপুর থানায় ১ ও রৌমারী থানায় ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সীতাকুণ্ড(চট্টগ্রাম) :মহাসড়কে নাশকতার ঘটনায় পুলিশ মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের ৭ কর্মীকে আটক করেছে। তারা হলো_ উপজেলার মহাদেবপুরের শফি, পৌরসভা চৌধুরীপাড়ার মোহাম্মদ কাউছার, দাসপাড়ার খোকন আহমেদ, বাড়বকুণ্ড নতুনপাড়ার নুর মোহাম্মদ, ভাটেরখীলের শামসুদ্দিন, মারুফুল করিম ও বাড়বকুণ্ডের মনির হোসেন।
শরীয়তপুর :জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মঙ্গলবার রাতে বিভিন্ন মামলার ৪ পলাতক আসামি ও বিএনপি-জামায়াতের ১৯ নেতাকর্মীসহ মোট ২৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এর মধ্যে শরীয়তপুর সদর উপজেলায় ৭, নড়িয়ায় ৪, গোসাইরহাটে ৫, সখিপুরে ২, ডামুড্যায় ২ ও ভেদরগঞ্জে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শরীয়তপুর সদর উপজেলা থেকে জসিম মুন্সী, চুন্নু হাওলাদার, আবু আলেম তালুকদার, জব্বার ঢালি, রাজীব মোল্যা, মনিরাজ মোল্যা, সালাম মাদবরকে আটক করেছে পুলিশ। নিজ বাড়ি থেকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও গোসাইরহাট ইউনিয়ন চেয়াম্যান তারিক আজিজ মোবারক ঢালি, উপজেলা শ্রমিক দলের নেতা সালাম প্যাদা, ছাত্রদল কর্মী রাসেল, সাইফুল ও ইকবালকে আটক করা হয়েছে। ভেদরগঞ্জ থেকে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সেকান্দার মুন্সী, ভেদরগঞ্জ পৌরসভা জামায়াতের সেক্রেটারি সাখাওয়াত শেখ ও বিএনপি কর্মী রাজীব ভূঁইয়াকে আটক করেছে পুলিশ। সখিপুর থেকে সখিপুর থানা জামায়াতের আমির মাওলানা মোস্তফা কামাল ও থানা শিবিরের সভাপতি মো. হজরত আলীকে আটক করা হয়েছে। ডামুড্যা থেকে মো. শরীয়তুল্লাহ ও জিয়ন বেপারী নামে দু'জনকে আটক করা হয়েছে। নড়িয়া থেকে উপজেলা যুবদলের সহসভাপতি হরমুজ মুন্সী, কেদারপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল ঢালি, ছাত্রদল কর্মী আবু তাহের চৌকিদার ও তাহের বেপারীকে আটক করেছে নড়িয়া থানা পুলিশ।
নেত্রকোনা :ময়মনসিংহ জেলা শহরের গাঙ্গিনার পাড় এলাকা থেকে নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কালাম খোকনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গাইবান্ধা :গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে জামায়াত-শিবিরের দুই কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার ভোরে তাদের আটক করা হয়। তারা হলো উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রতাপ গ্রামের জামায়াত কর্মী আকবর হোসেন একাব্বর ও ভাতগ্রাম ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের শিবিরকর্মী সাজেদুল ইসলাম সাকিব।
কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) :মঙ্গলবার রাতে কসবা থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার সৈয়দাবাদ গ্রাম থেকে বিনাউটি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ ভূঁইয়া ও ছাত্রদল নেতা একই গ্রামের তারেক মাহমুদকে গ্রেফতার করেছে।
সেনবাগ (নোয়াখালী) :সেনবাগে সেবারহাট পূর্ব বাজারে পাঁচটি সিএনজি ভাংচুর করে পিকেটাররা।
মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) :মুক্তাগাছার নতুন বাজার সংলগ্ন শিমুলতলী এলাকায় মঙ্গলবার রাতে গাছের গুঁড়ি ফেলে পণ্যবাহী একটি ট্রাকে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় অবরোধকারীরা।
সাঘাটা (গাইবান্ধা) :উপজেলার বোনারপাড়ায় ফুটানী থেকে শিমুলতাইড় গ্রামের ছাদেকুল ইসলাম ও বাটী গ্রামের মমিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) :বোয়ালমারী রেলস্টেশন ভাংচুর মামলার এজাহারভুক্ত আসামি শিবপুর গ্রামের হাদিকে বুধবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপরদিকে মঙ্গলবার বোয়ালমারী চৌরাস্তা থেকে পুলিশের জিপে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপের মামলার আসামি ধুলপুকুর গ্রামের সোহাদকে গ্রেফতার করা হয়।
বেনাপোল :শার্শা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিএনপির ১৪ নেতাকর্মীকে আটক করেছে শার্শা ও বেনাপোল থানা পুলিশ। নাশকতা সৃষ্টির অভিযোগে বিশেষ অভিযানে মহিউদ্দিন, তরিকুল ইসলাম, মফিজুর রহমান, আতিয়ার রহমান, আবু বক্কর ছিদ্দিক, সাইফুর রহমান মোস্তাক, রাজিবুজ্জামান বনি, ফারুক হোসেন, আশরাফুল, জামাল উদ্দিন ও মোজাম মোড়লকে আটক করা হয়। অপরদিকে বেনাপোল পোর্ট থানা এলাকা থেকে আটক করা হয় সুজন, সেলিম, শিমুলকে।
ভোলা :মহাজনপট্টি জেলা যুবদল অফিসের সামনে ঝটিকা মিছিল করে যুবদল নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা ৫টি ককটেলের বিস্টেম্ফারণ ঘটায়। ভাংচুর করে কয়েকটি রিকশা ও অটোবাইক। পরে শহরের ইলিশা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ককটেল বিস্টেম্ফারণ ও অটোরিকশা ভাংচুর করে পিকেটাররা।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) উপজেলার বিরুনীয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এনামুল হক পাঠান ও ধামশুর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ইমান আলীকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
ঠাকুরগাঁও :ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী সহিংসতার মামলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সদর উপজেলা থেকে ১৫, পীরগঞ্জ থেকে তিন, রানীশংকৈল থেকে পাঁচ, হরিপুরে পাঁচ এবং বালিয়াডাঙ্গী থেকে দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্বাচন-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সহিংসতার ২১ মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়।
No comments