স্কুলে যাচ্ছে সোয়াতের মেয়েরা
পাকিস্তানের পশ্চাৎপদ সোয়াত এলাকার
স্কুলছাত্রী মালালা ইউসুফজাইয়ের ওপর গুলি চালিয়েছিল তালেবান। তার ‘অপরাধ’
মেয়ে হয়েও সে স্কুলে যায়। আবার নারী শিক্ষার অধিকার নিয়েও আন্দোলন
করে।
কিন্তু তালেবান মালালাকে দমাতে পারেনি, পারেনি
সোয়াতের মেয়েদেরও। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে ফেরা সেই মালালার গতকাল
জাতিসংঘে ভাষণ দিয়েছে। আর তার এলাকার মেয়েরা এখন আগের চেয়ে বেশি স্কুলে
যাচ্ছে।
সোয়াত জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা দিলশাদ বিবি জানিয়েছেন, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে সোয়াতে স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক লাখ দুই হাজার ৩৭৪ জন মেয়ে। যেখানে গত বছর সব মিলিয়ে এই সংখ্যা ছিল ৯৬ হাজার ৫৪০ জন।
শিক্ষাবিদেরা অবশ্য বলছেন, মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার বৃদ্ধির পেছনে মালালার ঘটনা একমাত্র কারণ নয়। এর প্রধান কারণ সাধারণ মানুষের সচেতনা বাড়ছে এবং সোয়াতে তালেবানের প্রভাব কমছে।
সোয়াতের সাইদু শরিফ শহরের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এরফান হুসেইন বাবাক বলেন, ‘মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার বৃদ্ধির প্রধান কারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে যে মেয়েদেরও শিক্ষিত হতে হবে।’
এরফান হুসেইন আরও বলেন, ‘নারীশিক্ষা নিয়ে কাজ করছে আরও অনেক মেয়ে। তালেবানের চোখ রাঙানি সত্ত্বেও তারা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। এএফপি।
সোয়াত জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা দিলশাদ বিবি জানিয়েছেন, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে সোয়াতে স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক লাখ দুই হাজার ৩৭৪ জন মেয়ে। যেখানে গত বছর সব মিলিয়ে এই সংখ্যা ছিল ৯৬ হাজার ৫৪০ জন।
শিক্ষাবিদেরা অবশ্য বলছেন, মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার বৃদ্ধির পেছনে মালালার ঘটনা একমাত্র কারণ নয়। এর প্রধান কারণ সাধারণ মানুষের সচেতনা বাড়ছে এবং সোয়াতে তালেবানের প্রভাব কমছে।
সোয়াতের সাইদু শরিফ শহরের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এরফান হুসেইন বাবাক বলেন, ‘মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার বৃদ্ধির প্রধান কারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে যে মেয়েদেরও শিক্ষিত হতে হবে।’
এরফান হুসেইন আরও বলেন, ‘নারীশিক্ষা নিয়ে কাজ করছে আরও অনেক মেয়ে। তালেবানের চোখ রাঙানি সত্ত্বেও তারা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। এএফপি।
No comments