সুমাত্রায় কারাগারে দাঙ্গা-আগুনে নিহত পাঁচজন পালিয়েছে ২০০ কয়েদি
ইন্দোনেশিয়ার একটি কারাগারে দাঙ্গার সময়
আগুনে পুড়ে তিন কয়েদিসহ পাঁচজন মারা গেছে। দাঙ্গার সুযোগ নিয়ে কারাগার থেকে
পালিয়েছে প্রায় ২০০ বন্দি। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সুমাত্রা দ্বীপের মেদান
শহরের তানজুং গুস্তা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে।
বিদ্যুৎ ও পানি সংকটের প্রতিবাদে কয়েদিরা বিক্ষোভ শুরু করলে এক পর্যায়ে দাঙ্গা বেধে যায়। পালিয়ে যাওয়া বন্দিদের ধরতে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, এক হাজার বন্দি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওই কারাগারে আড়াই হাজারের বেশি কয়েদি আছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় কারাগারে পাম্পের মাধ্যমে পানি তোলা বন্ধ হয়ে যায়। এতে কয়েদিরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে তারা কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। কারাগারের বিভিন্ন জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেয় কয়েদিরা। ভাঙচুর চালায় বিভিন্ন স্থাপনায়।
আগুনে পুড়ে মারা যায় পাঁচজন। এদের মধ্যে তিনজন কয়েদি ও দুজন কর্মচারী । দাঙ্গার সুযোগ নিয়ে প্রায় ২০০ কয়েদি কারাগার থেকে পালিয়ে যায়। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মামলায় দোষী সাব্যস্ত আসামি। প্রায় এক হাজার পুলিশ ও সেনা সদস্য তাৎক্ষণিকভাবে তাদের আটক করতে অভিযান শুরু করেছে। কারাগারের চারপাশে বিভিন্ন রাস্তায় তল্লাশি চৌকি বসিয়েছে পুলিশ। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, অভিযানে অন্তত ৫৫ জনকে পুনরায় আটক করা হয়েছে। বাকিরা এখনো পলাতক।
গতকাল শুক্রবার সেনা সদস্যরা কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এর আগে সকালে কয়েদিরা ২৪ জনের মতো সেনা সদস্যকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়। তবে তারা কোনো পুলিশ সদস্যকে ঢুকতে দেয়নি।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে গতকাল সন্ধ্যায় কয়েদিদের সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষের বৈঠকে বসার কথা ছিল। উত্তর সুমাত্রা প্রাদেশিক পুলিশের মুখপাত্র হেরু প্রকাশ বলেন, 'বিচার ও মানবাধিকারবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কয়েদিরা বৈঠকে বসবে। এতে কয়েদিদের পক্ষে সাতজন প্রতিনিধি অংশ নেবেন।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
পুলিশ জানায়, এক হাজার বন্দি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওই কারাগারে আড়াই হাজারের বেশি কয়েদি আছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় কারাগারে পাম্পের মাধ্যমে পানি তোলা বন্ধ হয়ে যায়। এতে কয়েদিরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে তারা কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। কারাগারের বিভিন্ন জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেয় কয়েদিরা। ভাঙচুর চালায় বিভিন্ন স্থাপনায়।
আগুনে পুড়ে মারা যায় পাঁচজন। এদের মধ্যে তিনজন কয়েদি ও দুজন কর্মচারী । দাঙ্গার সুযোগ নিয়ে প্রায় ২০০ কয়েদি কারাগার থেকে পালিয়ে যায়। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মামলায় দোষী সাব্যস্ত আসামি। প্রায় এক হাজার পুলিশ ও সেনা সদস্য তাৎক্ষণিকভাবে তাদের আটক করতে অভিযান শুরু করেছে। কারাগারের চারপাশে বিভিন্ন রাস্তায় তল্লাশি চৌকি বসিয়েছে পুলিশ। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, অভিযানে অন্তত ৫৫ জনকে পুনরায় আটক করা হয়েছে। বাকিরা এখনো পলাতক।
গতকাল শুক্রবার সেনা সদস্যরা কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এর আগে সকালে কয়েদিরা ২৪ জনের মতো সেনা সদস্যকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়। তবে তারা কোনো পুলিশ সদস্যকে ঢুকতে দেয়নি।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে গতকাল সন্ধ্যায় কয়েদিদের সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষের বৈঠকে বসার কথা ছিল। উত্তর সুমাত্রা প্রাদেশিক পুলিশের মুখপাত্র হেরু প্রকাশ বলেন, 'বিচার ও মানবাধিকারবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কয়েদিরা বৈঠকে বসবে। এতে কয়েদিদের পক্ষে সাতজন প্রতিনিধি অংশ নেবেন।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments