জাপার ইফতারে সব দলের উপস্থিতি গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর চেয়েছেন এরশাদ
সংঘাত ও হানাহানি থেকে দেশের মুক্তির জন্য
গণতন্ত্রের উত্তরণ ও গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর চেয়েছেন জাতীয়
পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলে আয়োজিত জাপার
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলে আয়োজিত জাপার
ইফতার অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় এরশাদ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ,
প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও বামপন্থী নেতাদের উদ্দেশ করে এ কথা বলেন। তিনি
বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি। একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী, কিন্তু কেউ কারও শত্রু
নই। সবাই মিলে যদি দেশের মুক্তির জন্য চেষ্টা করি, তাহলে দেশে এত
সংঘাত-হানাহানি থাকবে না।’
২৩ বছর আগে গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য স্বৈরাচারী সামরিক শাসক এরশাদের পতনের জন্য গণ-আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বামপন্থী দলগুলো। এ দলের নেতাদের মধ্যে গতকাল জাপার ইফতারে অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।
এসব নেতার উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে এরশাদ বলেন, ‘সবার উপস্থিতিতে আজকের এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে মনে হয় একটা মধুর মিলনমেলা। এই মধুর মিলনমেলা যদি আমাদের সামাজিক ক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে থাকত, তাহলে কত সুন্দর হতো এ জীবনটা।’
এ ছাড়া ইফতারে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, জাপার মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর আহমেদ, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জিয়াউদ্দিন আহমেদসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা অংশ নেন।
২৩ বছর আগে গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য স্বৈরাচারী সামরিক শাসক এরশাদের পতনের জন্য গণ-আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বামপন্থী দলগুলো। এ দলের নেতাদের মধ্যে গতকাল জাপার ইফতারে অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।
এসব নেতার উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে এরশাদ বলেন, ‘সবার উপস্থিতিতে আজকের এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে মনে হয় একটা মধুর মিলনমেলা। এই মধুর মিলনমেলা যদি আমাদের সামাজিক ক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে থাকত, তাহলে কত সুন্দর হতো এ জীবনটা।’
এ ছাড়া ইফতারে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, জাপার মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর আহমেদ, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জিয়াউদ্দিন আহমেদসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা অংশ নেন।
No comments