এনএসআই সদস্যের অস্বাভাবিক মৃত্যু
রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকার বাসিন্দা ও
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মী মেহেদী হাসানের (২৮)
অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরিবার বলছে, মেহেদী হাসান বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, গতকাল রাত সোয়া আটটার দিকে মেহেদীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তাঁর স্ত্রী মোছাম্মৎ সেতু। মেহেদীকে মৃত ঘোষণার পর জানতে চাইলে মোছাম্মৎ সেতু বলেন, গত বছরের নভেম্বরে তাঁর সঙ্গে মেহেদীর বিয়ে হয়ে। তাঁরা ভাটারা নতুন বাজার এলাকার এক বাসায় থাকতেন। গতকাল সন্ধ্যার দিকে মেহেদী তাঁকে ফোন করে জানান, তাঁর খুব খারাপ লাগছে, তিনি ভাটারার ফাঁসের টেকের বালুর মাঠে আছেন।
মেহেদীর স্ত্রী বলেন, তিনি ফোন পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়ে দেখেন, মেহেদীর নাক-মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছে। মেহেদী তখন তাঁকে জানান, তিনি বিষ খেয়েছেন। এরপর তাঁকে তিনি স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। স্ত্রীর দাবি, তাঁকে নিয়ে মেহেদীর সঙ্গে তাঁর (মেহেদী) বাবার ঝামেলা চলছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, মেহেদীর কাছ থেকে এনএসআইয়ের পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। সেখানে পদবির স্থলে ‘ডব্লিউসি’ (ওয়াচার কনস্টেবল) লেখা আছে। স্ত্রীর কথায় মৃত্যুর সনদে বিষক্রিয়া লেখা হয়েছে।
হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক এনএসআইয়ের সদস্যের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, গতকাল রাত সোয়া আটটার দিকে মেহেদীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তাঁর স্ত্রী মোছাম্মৎ সেতু। মেহেদীকে মৃত ঘোষণার পর জানতে চাইলে মোছাম্মৎ সেতু বলেন, গত বছরের নভেম্বরে তাঁর সঙ্গে মেহেদীর বিয়ে হয়ে। তাঁরা ভাটারা নতুন বাজার এলাকার এক বাসায় থাকতেন। গতকাল সন্ধ্যার দিকে মেহেদী তাঁকে ফোন করে জানান, তাঁর খুব খারাপ লাগছে, তিনি ভাটারার ফাঁসের টেকের বালুর মাঠে আছেন।
মেহেদীর স্ত্রী বলেন, তিনি ফোন পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়ে দেখেন, মেহেদীর নাক-মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছে। মেহেদী তখন তাঁকে জানান, তিনি বিষ খেয়েছেন। এরপর তাঁকে তিনি স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। স্ত্রীর দাবি, তাঁকে নিয়ে মেহেদীর সঙ্গে তাঁর (মেহেদী) বাবার ঝামেলা চলছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, মেহেদীর কাছ থেকে এনএসআইয়ের পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। সেখানে পদবির স্থলে ‘ডব্লিউসি’ (ওয়াচার কনস্টেবল) লেখা আছে। স্ত্রীর কথায় মৃত্যুর সনদে বিষক্রিয়া লেখা হয়েছে।
হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক এনএসআইয়ের সদস্যের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
No comments