চন্দনবাইশা স্পারের শেষ অংশটুকুও বিলীন
বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার চন্দনবাইশা
স্পার-১-এর (গ্রোয়েন) শেষ অংশটুকুও নদীগর্ভে চলে গেছে। হুমকির মুখে পড়েছে
টিকে থাকা চন্দনবাইশার কিছু এলাকাসহ কামালপুর ইউনিয়নের গ্রামগুলো।
চন্দনবাইশা,
কামালপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকাকে রক্ষার জন্য স্পারটি নির্মাণ করা হয়।
এক যুগ আগে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল প্রায় ৩২ কোটি টাকা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, শুরুতে এই স্পারের দৈর্ঘ্য ছিল ৩১০ মিটার। গত এক যুগে ভাঙতে ভাঙতে ১৩৮ মিটার টিকে ছিল। গত কয়েক বছরে স্পারটি মেরামত করতে আরও ২০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। গত বছরের বন্যায় এই স্পারের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ২০০১ সালে কামালপুরে আরও একটি স্পার তৈরি করা হয়। চন্দনবাইশা স্পার-২ নামে এই প্রতিরোধক স্থাপনাটি কয়েক বছর আগেই নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এই স্পারটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছিল ১৩ কোটি টাকা। পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে চন্দনবাইশা স্পার-১ সংস্কার করার জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু অর্থ বরাদ্দ না থাকায় স্পারটি আর মেরামত করা হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত রোববার এই স্পারের শেষ চিহ্নটি বিলীন হয়ে গেছে। এরপর স্পারের উজানে ও ভাটিতে তিন কিলোমিটারজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়েছে। পাউবো বগুড়ার নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, চন্দনবাইশা স্পার মেরামতের জন্য প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, শুরুতে এই স্পারের দৈর্ঘ্য ছিল ৩১০ মিটার। গত এক যুগে ভাঙতে ভাঙতে ১৩৮ মিটার টিকে ছিল। গত কয়েক বছরে স্পারটি মেরামত করতে আরও ২০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। গত বছরের বন্যায় এই স্পারের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ২০০১ সালে কামালপুরে আরও একটি স্পার তৈরি করা হয়। চন্দনবাইশা স্পার-২ নামে এই প্রতিরোধক স্থাপনাটি কয়েক বছর আগেই নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এই স্পারটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছিল ১৩ কোটি টাকা। পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে চন্দনবাইশা স্পার-১ সংস্কার করার জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু অর্থ বরাদ্দ না থাকায় স্পারটি আর মেরামত করা হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত রোববার এই স্পারের শেষ চিহ্নটি বিলীন হয়ে গেছে। এরপর স্পারের উজানে ও ভাটিতে তিন কিলোমিটারজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়েছে। পাউবো বগুড়ার নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, চন্দনবাইশা স্পার মেরামতের জন্য প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
No comments