উলিপুরে পাট জাগ দিতে না পেরে বিপাকে কৃষক
কুড়িগ্রামের উলিপুরে পানির অভাবে পাট জাগ
(পচানো) দিতে না পেরে কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। বৃষ্টির অভাবে খাল-বিলে পানি
না থাকায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
কৃষকেরা জানান,
প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ মাসে পাট কেটে পানিতে জাগ দেওয়া হতো। কিন্তু এবার আষাঢ়
মাসের শেষেও বৃষ্টি না হওয়ায় খাল-বিলে পানি নেই। এ কারণে খেত থেকে গাছ কেটে
তাঁরা পাট জাগ দিতে পারছেন না। এতে পাটগাছ শুকিয়ে মরে যাচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে দুই হাজার ৬০ হেক্টরে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু কৃষকেরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে পাট চাষ করেছেন।
কালুডাংগা গ্রামের কৃষক মনছুর আলী ও ডারারপাড় গ্রামের আব্দুল লতিফ জানান, পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় দুশ্চিন্তা হচ্ছে। মাঝিপাড়া গ্রামের কৃষক হরেন্দ্র দাস বলেন, ‘বোরো ধান চাষ করে উৎপাদন খরচ ওঠে না। তাই তিন হেক্টর জমিতে পাট চাষ করেছি। পাট ভালো হয়েছে। কিন্তু পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় উৎপাদন খরচ উঠবে কি না তা নিয়ে সংশয়ে আছি।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির জন্য বসে না থেকে কৃষকদের রিবন রেটিং পদ্ধতি (পাটগাছ থেকে ছাল ছড়িয়ে নিয়ে মাটির গর্তে পানি দিয়ে পুঁতে রাখা) ব্যবহার করে পাট পচানোর জন্য বলা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে দুই হাজার ৬০ হেক্টরে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু কৃষকেরা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে পাট চাষ করেছেন।
কালুডাংগা গ্রামের কৃষক মনছুর আলী ও ডারারপাড় গ্রামের আব্দুল লতিফ জানান, পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় দুশ্চিন্তা হচ্ছে। মাঝিপাড়া গ্রামের কৃষক হরেন্দ্র দাস বলেন, ‘বোরো ধান চাষ করে উৎপাদন খরচ ওঠে না। তাই তিন হেক্টর জমিতে পাট চাষ করেছি। পাট ভালো হয়েছে। কিন্তু পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় উৎপাদন খরচ উঠবে কি না তা নিয়ে সংশয়ে আছি।’ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির জন্য বসে না থেকে কৃষকদের রিবন রেটিং পদ্ধতি (পাটগাছ থেকে ছাল ছড়িয়ে নিয়ে মাটির গর্তে পানি দিয়ে পুঁতে রাখা) ব্যবহার করে পাট পচানোর জন্য বলা হচ্ছে।
No comments