সুমা, সূর্য ও জান্নাতের চিকিৎসার দায়িত্ব নিল বসুন্ধরা গ্রুপ
জটিল হার্টের রোগী তিন শিশু সুমা, সূর্য ও জান্নাতের চিকিৎসার দায়িত্ব
নিল দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। হতদরিদ্র পরিবারের এই
তিন শিশুর বাবারা তাদের চিকিৎসা ব্যয়ের বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করতে না
পারায় মৃত্যুর মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছিল তারা।
শিশুগুলোর
বাবারা পৃথক পৃথকভাবে পত্রিকার মাধ্যমে সন্তানদের চিকিৎসার জন্য সাহায্যের
আবেদন জানিয়েছিলেন। এগুলো নজরে আসায় তাদের সুচিকিৎসা ও চিকিৎসা ব্যয়ের
সম্পূর্ণ অর্থ নির্বাহের দায়িত্ব নেন দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
তার নির্দেশে বসুন্ধরা মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তারা সুমা, সূর্য ও জান্নাতকে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছেন। ফলে বসুন্ধরা চেয়ারম্যানের বদাণ্যতায় নিষ্পাপ অসহায় শিশু তিনটি মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
ময়মনসিংহের মো. শাহীনের তিন বছরের মেয়ে সুমা আক্তারের হার্টের ছিদ্র ধরা পড়ে কয়েক মাস আগে। ঢাকার ফুটপাথের ডিম বিক্রেতা মো. শাহীনের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না মেয়ের ব্যয়বহুল এই চিকিৎসা করানোর।
অথচ ডাক্তারের পরামর্শ ছিল, সোমার হার্টের দ্রুত অপারেশন না করলে সুমাকে বাঁচানো যাবে না।
গাইবান্ধার দরিদ্র লন্ড্রি ব্যবসায়ী ধীরেন্দ্র নাথ দাসের ৭ বছরের শিশুপুত্র দীপ্ত দাস সূর্য শ্বাস-প্রশ্বাসের জটিলতা ও হাটা-চলায় অক্ষম হয়ে দীর্ঘদিন ধরে শয্যাশায়ী। ডাক্তাররা বলেছেন, সূর্যের হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তার জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আর এজন্য দরকার কয়েক লাখ টাকা।
কিন্তু দরিদ্র পিতা ধীরেন্দ্র নাথ দাসের পক্ষে এই ব্যয় বহন করা সম্ভব না হওয়ায় তিনি ছেলের চিকিৎসার সাহায্যের জন্য পত্রিকার মাধ্যমে আবেদন জানান।
পিরোজপুরের নেসারাবাদ (স্বরূপকাঠী) উপজেলার দক্ষিণ স্বরূপকাঠী গ্রামের দিনমজুর বাবুল খানের মেধাবী মেয়ে নূর-ই-জান্নাত ৫ম ও ৮ম শ্রেণীতে বৃত্তি পেলে মা-বাবা মেয়েকে উচ্চতর পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু হঠাৎ মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডাক্তারদের শরণাপন্ন হন দরিদ্র বাবা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানতে পারেন, মেয়ের হার্টে ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে পরবর্তীতে মেয়ের অবস্থা আরো জটিল হয়ে পড়বে। ফলে মেয়েকে দ্রুত ঢাকায় এনে ভর্তি করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।
ভর্তির পর ডাক্তাররা জানান, তার হার্টে অতি জরুরি অপারেশন করতে হবে এবং এর জন্য প্রয়োজন তিন লাখ টাকা। জান্নাতের দিনমজুর বাবা বাবুল খান কোনো উপায় না পেয়ে সমাজে বিত্তশীলদের সাহায্য চেয়ে পত্রিকার মাধ্যমে দেশবাসীল সাহায্য কামনা করেন।
সুমা, সূর্য ও জান্নাতের চিকিৎসার জন্য অসহায় বাবাদের এই আকুল আকুতি নজরে আসে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের। বরাবরের মতো তিনি দেশের এসব সম্ভাবনাময় অসহায় শিশুর চিকিৎসার সকল দায়িত্ব নিজ হাতে তুলে নেন। তার নির্দেশে বসুন্ধরা মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তারা সুমা, সূর্য ও জান্নাতকে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভর্তির ব্যবস্থা করেন। তারা এখন সেখানে পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি (কনসালটেন্ট) ডা. এসএম শহীদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
সুমা, সূর্য ও জান্নাতের মা-বাবা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের বদাণ্যতায় অভিভূত হয়ে বলেন, ‘‘তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান শিল্পপতিই শুধু নন, তিনি আমাদের মতো গরিব মানুষেরও আপনজন। আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ।’’
তার নির্দেশে বসুন্ধরা মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তারা সুমা, সূর্য ও জান্নাতকে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছেন। ফলে বসুন্ধরা চেয়ারম্যানের বদাণ্যতায় নিষ্পাপ অসহায় শিশু তিনটি মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
ময়মনসিংহের মো. শাহীনের তিন বছরের মেয়ে সুমা আক্তারের হার্টের ছিদ্র ধরা পড়ে কয়েক মাস আগে। ঢাকার ফুটপাথের ডিম বিক্রেতা মো. শাহীনের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না মেয়ের ব্যয়বহুল এই চিকিৎসা করানোর।
অথচ ডাক্তারের পরামর্শ ছিল, সোমার হার্টের দ্রুত অপারেশন না করলে সুমাকে বাঁচানো যাবে না।
গাইবান্ধার দরিদ্র লন্ড্রি ব্যবসায়ী ধীরেন্দ্র নাথ দাসের ৭ বছরের শিশুপুত্র দীপ্ত দাস সূর্য শ্বাস-প্রশ্বাসের জটিলতা ও হাটা-চলায় অক্ষম হয়ে দীর্ঘদিন ধরে শয্যাশায়ী। ডাক্তাররা বলেছেন, সূর্যের হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তার জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আর এজন্য দরকার কয়েক লাখ টাকা।
কিন্তু দরিদ্র পিতা ধীরেন্দ্র নাথ দাসের পক্ষে এই ব্যয় বহন করা সম্ভব না হওয়ায় তিনি ছেলের চিকিৎসার সাহায্যের জন্য পত্রিকার মাধ্যমে আবেদন জানান।
পিরোজপুরের নেসারাবাদ (স্বরূপকাঠী) উপজেলার দক্ষিণ স্বরূপকাঠী গ্রামের দিনমজুর বাবুল খানের মেধাবী মেয়ে নূর-ই-জান্নাত ৫ম ও ৮ম শ্রেণীতে বৃত্তি পেলে মা-বাবা মেয়েকে উচ্চতর পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু হঠাৎ মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডাক্তারদের শরণাপন্ন হন দরিদ্র বাবা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানতে পারেন, মেয়ের হার্টে ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে পরবর্তীতে মেয়ের অবস্থা আরো জটিল হয়ে পড়বে। ফলে মেয়েকে দ্রুত ঢাকায় এনে ভর্তি করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।
ভর্তির পর ডাক্তাররা জানান, তার হার্টে অতি জরুরি অপারেশন করতে হবে এবং এর জন্য প্রয়োজন তিন লাখ টাকা। জান্নাতের দিনমজুর বাবা বাবুল খান কোনো উপায় না পেয়ে সমাজে বিত্তশীলদের সাহায্য চেয়ে পত্রিকার মাধ্যমে দেশবাসীল সাহায্য কামনা করেন।
সুমা, সূর্য ও জান্নাতের চিকিৎসার জন্য অসহায় বাবাদের এই আকুল আকুতি নজরে আসে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের। বরাবরের মতো তিনি দেশের এসব সম্ভাবনাময় অসহায় শিশুর চিকিৎসার সকল দায়িত্ব নিজ হাতে তুলে নেন। তার নির্দেশে বসুন্ধরা মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তারা সুমা, সূর্য ও জান্নাতকে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভর্তির ব্যবস্থা করেন। তারা এখন সেখানে পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি (কনসালটেন্ট) ডা. এসএম শহীদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
সুমা, সূর্য ও জান্নাতের মা-বাবা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের বদাণ্যতায় অভিভূত হয়ে বলেন, ‘‘তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান শিল্পপতিই শুধু নন, তিনি আমাদের মতো গরিব মানুষেরও আপনজন। আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ।’’
No comments