শিবির আতঙ্কে পুলিশ!
পুলিশ বাহিনীর উপর শিবিরের একের পর এক
হামলায় আতঙ্ক বিরাজ করছে দেশের আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে নিয়োজিত এ বাহিনীতে।
যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে জামাতের ছাত্র সংগঠন শিবির পুলিশের
উপর হামলা শুরু করে।
গত রোববার জামাত শিবিরের ঘাঁটি বলে
পরিচিত রাজশাহীতে এক পুলিশ সদস্যের দু কব্জি বোমার আঘাতে উড়ে যাওয়া ও
সোমবার শিবির বাহিনী পুলিশ সদস্যের মাথার হেলমেট কেড়ে নিয়ে তা দিয়ে মাথা
থেঁতলে দেয়া ও হরতালে বিভিন্নস্থানে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমণ প্রভৃতি
কারণে আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীতে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পুলিশের অনেক সদস্যের মধ্যে এমন আতঙ্কের কথা শোনা গেছে। তবে পুলিশের উপর এ
ধরনের হামলা করা হলেও কেন তার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না প্রশাসনের এমন
প্রশ্নের কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।
যুদ্ধাপরাধের অপরাধে অভিযুক্ত কাদের মোল্লার যাবজ্জজীবন রায়ের পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের উপর এ্যাকশনে যায় শিবির কর্মীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন একের পর তাণ্ডব। আহত হয়েছেন অনেক পুলিশ সদস্য আবার অনেকে হারিয়েছেন প্রাণ। তবে কি কারণে পুলিশের উপর হামলা করা হচ্ছে তার উত্তর জানেন না পুলিশ সদস্যরা।
গত ২৮ মার্চ জামাতের আরেক নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যু দন্ডের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে শিবির কর্মীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অনেক পুলিশ সদস্য। আবার পুলিশে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক শিবির সদস্য।
সাঈদীর রায় ঘোষণার পর পরই গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে তিন পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এছাড়াও চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জামায়াত-শিবিরের হামলায় আরেক পুলিশ সদস্য নিহহ হয়েছেন।
এছাড়াও গত তিন মার্চ জামায়াতের ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিনে বগুড়া, রাজশাহী, গাজীপুর, জয়পুরহাট, ঝিনাইদহ ও সাতীরায় রক্তয়ী সংঘর্ষ হয়। এতে পুলিশ, শিশুসহ ২২জন নিহত হয়।
গত রোববার সকালে রাজশাহী শহরের বাটার মোড় এলাকায় জামাত শিবিরের কর্মীরা মিছিল বের করে। মিছিল বের করার পর কিছু দুর যেতেই তারা কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। এতে সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা প্রতিরোধে এগিয়ে আসলে তাদের সাথে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এতে সংঘর্ষের সময় জামায়াত-শিবিরের বোমা হামলায় পুলিশের এক উপপরিদর্শকের (এসআই) হাতের কবজি উড়ে যায়। এছাড়াও পুলিশের আরো অনেক সদস্য শিবিরের ছোড়া বোমা ও ইট পাটকেলের আঘাতে আহত হয়েছেন।
যুদ্ধাপরাধের অপরাধে অভিযুক্ত কাদের মোল্লার যাবজ্জজীবন রায়ের পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের উপর এ্যাকশনে যায় শিবির কর্মীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন একের পর তাণ্ডব। আহত হয়েছেন অনেক পুলিশ সদস্য আবার অনেকে হারিয়েছেন প্রাণ। তবে কি কারণে পুলিশের উপর হামলা করা হচ্ছে তার উত্তর জানেন না পুলিশ সদস্যরা।
গত ২৮ মার্চ জামাতের আরেক নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যু দন্ডের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে শিবির কর্মীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অনেক পুলিশ সদস্য। আবার পুলিশে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক শিবির সদস্য।
সাঈদীর রায় ঘোষণার পর পরই গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে তিন পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এছাড়াও চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জামায়াত-শিবিরের হামলায় আরেক পুলিশ সদস্য নিহহ হয়েছেন।
এছাড়াও গত তিন মার্চ জামায়াতের ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিনে বগুড়া, রাজশাহী, গাজীপুর, জয়পুরহাট, ঝিনাইদহ ও সাতীরায় রক্তয়ী সংঘর্ষ হয়। এতে পুলিশ, শিশুসহ ২২জন নিহত হয়।
গত রোববার সকালে রাজশাহী শহরের বাটার মোড় এলাকায় জামাত শিবিরের কর্মীরা মিছিল বের করে। মিছিল বের করার পর কিছু দুর যেতেই তারা কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। এতে সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা প্রতিরোধে এগিয়ে আসলে তাদের সাথে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এতে সংঘর্ষের সময় জামায়াত-শিবিরের বোমা হামলায় পুলিশের এক উপপরিদর্শকের (এসআই) হাতের কবজি উড়ে যায়। এছাড়াও পুলিশের আরো অনেক সদস্য শিবিরের ছোড়া বোমা ও ইট পাটকেলের আঘাতে আহত হয়েছেন।
সোমবার এক ঘটনার পূণরাবৃত্তি হয়েছে রাজশাহীতে। সোমবার রাজশাহী নগরীর শালবাগান এলাকায় আবার পুলিশের সাথে শিবিরকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। শিবির কর্মীরা সেখান থেকে মিছিল বের করার আগে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ করে। তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল, রাবার বুলেট ও শটগানের গুলি ছোড়ে। এতে এ এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। শিবিরের কর্মীরা এক পুলিশ সদস্যের মাথার হেলমেট ঘুলে সেই হেলমেট ও ইট দিয়ে মাথায় উপর্যপুরি আঘাত করতে থাকে। এতে ঐ পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়। এছাড়াও আরো দুই পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন। সংঘর্ষকালে শিবিরকর্মীরা পুলিশের একটি রিভলবার ছিনিয়ে নিয়েছে বলেও জানা গেছে।
No comments