ধিক্কার জানাই, কঠোর শাস্তি চাই
যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.) ও ইসলাম ধর্ম বিষয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্রের বিরুদ্ধে সারাবিশ্বে মুসলমানরা ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। শনিবার রাজধানী ঢাকায় এ নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। কয়েকটি ইসলামী দলের নেতাকর্মীরা মিছিল করেছে।
মিছিলকালে পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধাওয়া পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। হামলা ও বিশৃঙ্খলার অভিযোগে পুলিশ সংশ্লিষ্ট কয়েকজন নেতা ও কর্মীদের আটক করে। রবিবার বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর বাদে সারাদেশে হরতাল আহ্বান করা হয়। মহানবীর (সা.) অবমাননা করে চলচ্চিত্র নির্মিত হওয়ায় বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশে প্রতিবাদের ঝড় এখনও বইছে। বাংলাদেশের মুসলমানরাও এই ঘটনায় অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। যুক্তরাষ্ট্রে মহানবী (সা.) ও ইসলাম ধর্ম বিষয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্র নির্মাণ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত জঘন্য অপরাধ। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবারই আছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, এই গণতান্ত্রিক স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে কেউ অন্য ধর্মের নবী কিংবা সেই ধর্মকে অবমাননা করবেন। গণতন্ত্র এই অধিকার কাউকে দেয়নি। কারণ গণতন্ত্র মানে স্বেচ্ছাচার নয়; এখানে প্রতিমুহূর্তে অন্যের ধর্মীয় অধিকার ও ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষার বিষয়টিকে শ্রদ্ধা করতে হবে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যক্তির নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার রয়েছে; কিন্তু অন্য ধর্মের বিষয়ে এতটুকু কটূক্তি করার অধিকার কারও নেই। যুক্তরাষ্ট্রে স্যাম বাসিল নামের এই ব্যক্তিটি সেই জঘন্য অপরাধ করেছে। সে মুসলমানদের প্রাণপ্রিয় মহানবীর (সা.) বিষয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে। বিষয়টি নিঃসন্দেহে অপরাধ।
সারাবিশ্বে মুসলিম নেতৃবৃন্দ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন; কয়েকটি গণতান্ত্রিক দেশেও নেতৃবৃন্দ এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। কারণ যুক্তি ও মানবতার দৃষ্টিকোণ থেকেও এটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।
স্যাম বাসিল নামের এই বিকৃত রুচির ব্যক্তিটি এমন এক সময় এই ‘চলচ্চিত্র’ নির্মাণ করেছে, যখন মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। এ সময়ে এ ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কী? অনেকে মনে করেন, কট্টরপন্থীদের মদদ জোগানো ও বিভেদ সৃষ্টিই এই অপতৎপরতার অন্যতম উদ্দেশ্য। ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে এই অপতৎপরতার নিন্দা করা হয়েছে এবং এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
আমরা এই জঘন্য চলচ্চিত্র নির্মাণের তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে ছবির নির্মাতা ও তার সহযোগীদের বিচারের কাঠগড়ায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক এটিও প্রত্যাশা করি।
সারাবিশ্বে মুসলিম নেতৃবৃন্দ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন; কয়েকটি গণতান্ত্রিক দেশেও নেতৃবৃন্দ এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। কারণ যুক্তি ও মানবতার দৃষ্টিকোণ থেকেও এটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।
স্যাম বাসিল নামের এই বিকৃত রুচির ব্যক্তিটি এমন এক সময় এই ‘চলচ্চিত্র’ নির্মাণ করেছে, যখন মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। এ সময়ে এ ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্দেশ্য কী? অনেকে মনে করেন, কট্টরপন্থীদের মদদ জোগানো ও বিভেদ সৃষ্টিই এই অপতৎপরতার অন্যতম উদ্দেশ্য। ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে এই অপতৎপরতার নিন্দা করা হয়েছে এবং এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
আমরা এই জঘন্য চলচ্চিত্র নির্মাণের তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে ছবির নির্মাতা ও তার সহযোগীদের বিচারের কাঠগড়ায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক এটিও প্রত্যাশা করি।
No comments