সামিউল হত্যাকাণ্ড-মা ও তাঁর বন্ধুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
রাজধানীর আদাবরে শিশু সামিউল ওরফে আজিম হত্যা মামলায় তার মা ও মায়ের বন্ধুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। গতকাল বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক জেসমিন আনোয়ার এ অভিযোগ গঠন করেন। আদালত আগামী ১ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
গতকাল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে নিহত সামিউলের মা আয়েশা হুমায়রা এশা ও তাঁর বন্ধু মো. শামসুজ্জামান ওরফে আরিফকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আসামি আয়শা ও শামসুজ্জামানকে অভিযোগ পড়ে শোনান। তাঁদের বিরুদ্ধে হত্যা এবং লাশ গুম ও হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতার অপরাধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ সময় আয়শা ও শামসুজ্জামান নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
পাঁচ বছর বয়সী সামিউলকে ২০১০ সালের ২৩ জুন রাতে হত্যা করা হয়। পরদিন রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবোদয় হাউজিংয়ের এ-ব্লকের ৯ নম্বর সড়কের একটি ফাঁকা জায়গা থেকে তার বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়। সামিউল মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদসংলগ্ন গ্রিন উডস স্কুলে নার্সারিতে পড়ত।
এ ঘটনায় সামিউলের বাবা কে আর আজম আদাবর থানায় হত্যা ও লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেন। গ্রেপ্তারের পর আয়েশা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে বলেন, তাঁর বন্ধু শামসুজ্জামান সামিউলকে খুন করে
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আসামি আয়শা ও শামসুজ্জামানকে অভিযোগ পড়ে শোনান। তাঁদের বিরুদ্ধে হত্যা এবং লাশ গুম ও হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতার অপরাধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ সময় আয়শা ও শামসুজ্জামান নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
পাঁচ বছর বয়সী সামিউলকে ২০১০ সালের ২৩ জুন রাতে হত্যা করা হয়। পরদিন রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবোদয় হাউজিংয়ের এ-ব্লকের ৯ নম্বর সড়কের একটি ফাঁকা জায়গা থেকে তার বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়। সামিউল মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদসংলগ্ন গ্রিন উডস স্কুলে নার্সারিতে পড়ত।
এ ঘটনায় সামিউলের বাবা কে আর আজম আদাবর থানায় হত্যা ও লাশ গুমের অভিযোগে মামলা করেন। গ্রেপ্তারের পর আয়েশা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে বলেন, তাঁর বন্ধু শামসুজ্জামান সামিউলকে খুন করে
No comments