অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা-ট্রেনে আগুন ও ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া জরুরি
যেকোনো ঘটনায় ট্রেনে আগুন লাগানো ও ভাঙচুরের পেছনে একটা স্বার্থান্বেষী মহল জড়িত রয়েছে। এই গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া জরুরি। গতকাল বুধবার পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) ও ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট আয়োজিত এক অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা এ দাবি জানান। তাঁরা বলেন, রেলওয়ের সম্পত্তি রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি সাধারণ জনগণকেও সচেতন হতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে ‘ময়মনসিংহসহ সারা দেশে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত দুষ্কৃতকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও শাস্তি চাই’ শীর্ষক এ কর্মসূচিতে পিসের মহাসচিব ইফমা হোসেন বলেন, সড়ক পরিবহনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাদের স্বার্থ রক্ষায় রেলওয়েকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। কেননা, ট্রেন সচল হলে তারা যাত্রীদের জিম্মি করে ভাড়া-সন্ত্রাস চালাতে পারবে না।
বিআরসিটির মহাপরিচালক মাহাবুবুল হক বলেন, একশ্রেণীর মানুষ নিজের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় সেবামূলক প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর করতে তৎপর।
কর্মসূচির সভাপতি পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিহত করতে যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
গত ২৪ জানুয়ারি ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ময়মনসিংহগামী ট্রেনে ডাকাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বগিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বক্তারা এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। বিজ্ঞপ্তি।
বিআরসিটির মহাপরিচালক মাহাবুবুল হক বলেন, একশ্রেণীর মানুষ নিজের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় সেবামূলক প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর করতে তৎপর।
কর্মসূচির সভাপতি পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিহত করতে যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
গত ২৪ জানুয়ারি ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ময়মনসিংহগামী ট্রেনে ডাকাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বগিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বক্তারা এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। বিজ্ঞপ্তি।
No comments