বিল বাকি পড়ায় বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন-মোহাম্মদপুরে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের আটটি ভবন ১৬ দিন পানিশূন্য by মুসা আহমেদ
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন ডি-টাইপ ফ্ল্যাটের আটটি ভবনে ১৬ দিন ধরে পানি নেই। বড় অঙ্কের বিদ্যুৎ বিল বাকি পড়ায় নোটিশ ছাড়াই বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। পানির কষ্টে ভবনগুলোতে বসবাসকারী ২৮৮টি পরিবার চরম দুর্ভোগে আছে। দূর-দূরান্ত থেকে পানি সংগ্রহ করে তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে।
জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের অধীনে মোহাম্মদপুরের কাজী নজরুল ইসলাম ও নূরজাহান রোডের ডি-টাইপের আটটি ভবনে কয়েকটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারসহ নিম্ন আয়ের ২৮৮টি পরিবার বসবাস করছে। ওই পরিবারের কয়েকজন প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা বাসাভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস, টেলিফোন ইত্যাদির বিল পরিশোধ করেন। কিন্তু কখনো তাঁদের কাছে পানির বিল নেওয়া হয়নি। চাওয়াও হয়নি কখনো। পানির বিল পরিশোধ করে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু পানির মোটর চালুর জন্য ব্যবহূত বিদ্যুতের বিল দীর্ঘদিন ধরে পরিশোধ না করায় সুদসহ প্রায় ২৮ লাখ টাকা বকেয়া পড়ে। এ কারণে গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকা বিদ্যুৎ পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) পানির মোটরের বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, যাঁরা ভাড়া থাকেন তাঁদেরই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হয়। তার পরও ডিপিডিসিকে তাঁদের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদ হোসেনের সঙ্গে গত মঙ্গলবার যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বিধিমালায় উল্লেখ আছে যে ফ্ল্যাটে বসবাসকারীরাই পানির মোটর চালানোর বিদ্যুৎ বিলও দেবে।
প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট কমান্ডের বার্তা সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, আইন অনুযায়ী যদি বিদ্যুৎ বিল তাঁদের দিতে হয়,
তাতে তাঁরা রাজি আছেন। এ ব্যাপারে তাঁরা সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
কিন্তু পানির মোটর চালুর জন্য ব্যবহূত বিদ্যুতের বিল দীর্ঘদিন ধরে পরিশোধ না করায় সুদসহ প্রায় ২৮ লাখ টাকা বকেয়া পড়ে। এ কারণে গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকা বিদ্যুৎ পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) পানির মোটরের বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, যাঁরা ভাড়া থাকেন তাঁদেরই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হয়। তার পরও ডিপিডিসিকে তাঁদের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদ হোসেনের সঙ্গে গত মঙ্গলবার যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের বিধিমালায় উল্লেখ আছে যে ফ্ল্যাটে বসবাসকারীরাই পানির মোটর চালানোর বিদ্যুৎ বিলও দেবে।
প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট কমান্ডের বার্তা সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, আইন অনুযায়ী যদি বিদ্যুৎ বিল তাঁদের দিতে হয়,
তাতে তাঁরা রাজি আছেন। এ ব্যাপারে তাঁরা সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
No comments