স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অনুষ্ঠান বর্জন সাতকানিয়া আ. লীগ নেতাদের
জেলা-উপজেলাপর্যায়ের কোনো নেতা-কর্মী এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাউকে দাওয়াত না দেওয়ার অভিযোগে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকুর অনুষ্ঠান বর্জন করেছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ। শুধু তাই নয়, অনুষ্ঠানের আয়োজকদের মধ্যেও অনেকে অনুপস্থিত ছিলেন। জানা যায়, গতকাল শনিবার সকালে সাতকানিয়ার পরশমণি কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির উদ্যোগে বিজয়া সম্মেলন ও সনাতনী মিলনমেলার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামে ভারতীয় দূতাবাসের সহকারী হাইকমিশনার সোমনাথ ঘোষ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান, নির্মল চ্যাটার্জি, নিবাস দাশ সাগর ও মোহাম্মদ জোবাইর। কিন্তু এই অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
অনুষ্ঠান বর্জনের ব্যাপারে সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার ফরিদুল আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, সাতকানিয়ায় মন্ত্রীর আসার বিষয়টি জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কেউ জানেন না। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন সময়ে সুবিধা আদায়কারী কিছু লোকের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মীকে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এ জন্য উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাতকানিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান আবদুল মোনাফ বলেন, 'এই অনুষ্ঠানে জেলা-উপজেলাপর্যায়ের আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এ জন্য আমরা অনুষ্ঠান বর্জন করেছি।' তিনি আরো জানান, পূজা উদযাপন কমিটির ব্যানারে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলেও আয়োজকদের অনেকেই এই অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন। সাতকানিয়া পূজা উদযাপন কমিটির সহসভাপতি সুকান্ত বিকাশ ধর জানান, এটি পূজা উদযাপন কমিটির অনুষ্ঠান নয়। এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে পূজা উদযাপন কমিটির কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
পূজা উদযাপন কমিটির সেক্রেটারি প্রবীর পাল জানান, কমিটির উদ্যোগেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু অতিথিদের দাওয়াত ও নাম নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি হওয়ায় অনেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। তবে উপজেলাপর্যায়ের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল।
অনুষ্ঠান বর্জনের ব্যাপারে সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার ফরিদুল আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, সাতকানিয়ায় মন্ত্রীর আসার বিষয়টি জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কেউ জানেন না। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন সময়ে সুবিধা আদায়কারী কিছু লোকের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মীকে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এ জন্য উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাতকানিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান আবদুল মোনাফ বলেন, 'এই অনুষ্ঠানে জেলা-উপজেলাপর্যায়ের আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এ জন্য আমরা অনুষ্ঠান বর্জন করেছি।' তিনি আরো জানান, পূজা উদযাপন কমিটির ব্যানারে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলেও আয়োজকদের অনেকেই এই অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন। সাতকানিয়া পূজা উদযাপন কমিটির সহসভাপতি সুকান্ত বিকাশ ধর জানান, এটি পূজা উদযাপন কমিটির অনুষ্ঠান নয়। এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে পূজা উদযাপন কমিটির কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
পূজা উদযাপন কমিটির সেক্রেটারি প্রবীর পাল জানান, কমিটির উদ্যোগেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু অতিথিদের দাওয়াত ও নাম নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি হওয়ায় অনেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। তবে উপজেলাপর্যায়ের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল।
No comments